Monkeypox and Other Severe Diseases in Children: মাঙ্কিপক্স বা করোনা নয়, শিশুদের জন্য চিন্তা বাড়াচ্ছে এনসেফালাইটিস ও টমেটো ফিভার
- Published by:Pooja Basu
Last Updated:
মাঙ্কিপক্স ছাড়াও আরও রোগে ঝুঁকি বাড়ছে৷
advertisement
1/7

মাঙ্কিপক্স-এ ১৫হাজারের বেশি আক্রান্তের খবর মিলেছে, যা আফ্রিকার কিছু অংশে প্রথম পাওয়া গিয়েছিল৷ তবে আপাতত অন্যান্য দেশেও এই রোগের হদিশ মিলেছে৷ ভারতেও এখন মাঙ্কিপক্সে আক্রান্তের খবর মিলেছে৷ ধীরে ধীরে সংখ্যাটা বাড়ছে৷
advertisement
2/7
একই সঙ্গে টমেটো ফিভার, সোয়াইন ফ্লু এবং জাপানিজ এনসেফালাইটিস সম্প্রতি বেড়েছে এবং শিশুরা এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। করোনা ছাড়াও আরেকটি সংক্রামক রোগ, মাঙ্কিপক্স শিশুদের মধ্যে বিস্তার বাড়াচ্ছে, ফলে উদ্বেগও বাড়ছে৷
advertisement
3/7
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দুই শিশুর মধ্যে মাঙ্কিপক্স ধরা পড়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে শিশুদের মধ্যে মাঙ্কিপক্স শনাক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শিশুদের শরীর এর ঝুঁকিও বাড়ছে৷ স্বাভাবিকভাবেই শিশুদের মাঙ্কিপক্স নিয়ে উদ্বেগও বাড়ছে৷ করোনাভাইরাস এবং মাঙ্কিপক্স ছাড়াও এনসেফালাইটিস, ডেঙ্গু এবং সোয়াইন ফ্লু সহ অনেক রোগের শিশু শরীরে আক্রান্তের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে।
advertisement
4/7
পুনেতে অনেক শিশু ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে। চিকিৎসকদের মতে, এই মাসের শুরুতে পুনের বেশ কিছু হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে একটি বড় সংখ্যক শিশু ছিল। একইভাবে, কর্ণাটক এবং তেলেঙ্গানাতেও শিশুরা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছে৷
advertisement
5/7
শুক্রবার একটি সরকারী বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে অসমে জাপানিজ এনসেফালাইটিসের ঘটনা বাড়ছে। যার ফলে চলতি মাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৮। এই রোগটি মূলত শিশুদের প্রভাবিত করে। এই রোগের ক্ষেত্রে মৃত্যুর হার ৩০% পর্যন্ত হতে পারে।
advertisement
6/7
জুনের শুরুতে, মহারাষ্ট্রে H1N1 (সোয়াইন ফ্লু) আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। ২২শে জুন পর্যন্ত সোয়াইন ফ্লু সংক্রমণের ১৪২-র বেশি আক্রান্ত ছিল৷ কোলহাপুরে ৩, পুনে এবং থানে শহরে ২জনের মৃত্যু হয়েছে। ৫ বছরের কম বয়সী শিশুরা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হয়।
advertisement
7/7
সম্প্রতি কেরলেয় টমেটো ফিভারের বিস্তার দেখা গিয়েছে। এটি একটি ফ্লু যা বেশিরভাগ ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের প্রভাবিত করে। গত সপ্তাহ পর্যন্ত, কোল্লাম জেলার একটি ছোট অংশে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে। কিছু প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে যে কেরলে এখনও পর্যন্ত টমেটো ফিভারে ৮০টি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে৷