Menstrual Hut: গ্রামে থাকতে দেওয়া হয় না, নেই বাথরুম, নেই বিদ্যুৎ, ভারতের এখানে আজও পিরিয়ড হওয়া মহিলাদের ঠাঁঁই হয় জীর্ণ কুটীরে
- Published by:Debalina Datta
- news18 bangla
Last Updated:
Menstrual Hut: ফের একবার এইভাবে ঋতুমতী মহিলাদের গ্রামের বাইরে এভাবে অচ্ছুৎ করে রাখার বিষয় সামনে এসেছে কারণ সম্প্রতি কর্নাটকে তিন মহিলা রজস্বলা হওয়ায় তাঁদের জোর করে গ্রামের বাইরে আটকে রাখা হয়েছিল৷ কর্নাটকের তামাকুরু জেলাতে এই ঘটনায় তিন মহিলাকে উদ্ধার করে স্থানীয় প্রশাসন৷
advertisement
1/7

চাঁদে চলে গেল চন্দ্রযান সারা দেশ গর্বিত৷ সেই দেশেই এখনও একাধিক জায়গায় এখনও মেয়েদের পিরিয়ড হলে গ্রামের বাইরে বার করে দেওয়া হয়৷ সমস্ত ঋতুমতী মহিলাদেরই থাকতে হয় একটি ভাঙা বাড়িতে ৷ ঘরটি এতটাই ছোট হয় যে বড়জোড় দু'জন মানুষ দাঁড়াতে পারে।
advertisement
2/7
৩০ দিনেও যদি কোনও মহিলা ঋতুমতী না হয় তাহলেও মহিলারা সেই ঘরে চলে যায়৷ কারণ নইলে গ্রামের বাসিন্দারা তাঁদের নিয়ে জল্পনা শুরু করে৷ এতটাই মারাত্মকভাবে পিরিয়ডসকে নিয়ে ছুৎমার্গ চলে৷
advertisement
3/7
যে ঘরটিতে পিরিয়ডস হওয়া মহিলাদের জন্য বরাদ্দ থাকে সেই ঘরটি বড়জোড় ৮ ফুট x ৮ ফুট হয়৷ জানালাবিহীন মাটির ঘর যেখানে বিদ্যুৎ নেই যা প্রতি মাসে ৪ দিনের যতবারই তার মাসিক হয় ততবারই সেখানে যেয়ে থাকতে হয়৷
advertisement
4/7
বিদ্যুৎ তো নেই- এমনকি অনেক গ্রামের এই ধরণের ঘুপচি ঘরগুলিতে কোনওরকমের বিদ্যুতেরও ব্যবস্থা থাকে না৷
advertisement
5/7
গ্রামের বাইরে কুঁড়েঘরটি মানুষ খেতে, ঘুমাতে, স্নান করে দিন কাটাতে হয়। ঋতুমতী মহিলারা একটি শাড়ি বেঁধে বা কলার পাতার আশ্রয় তৈরি করি একটি জায়গা তৈরি করেন সেটিকেই টয়লেট এবং স্নানের জন্য ব্যবহার করা হয়। বৃষ্টি হলে কুঁড়েঘরটি জলে ভরে যায়।
advertisement
6/7
ঋতুমতী মহিলাদের প্যাড ব্যবহারেরও কোনও ব্যবস্থাই নেই৷ বিভিন্ন পাতার থেকে তৈরি, মূলত মহুয়া পাতার তৈরি কিছুকে প্যাডের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করেন৷ পুরো বিষয়টিই এতটাই অস্বাস্থ্যকর যে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হয়৷
advertisement
7/7
ফের একবার এইভাবে ঋতুমতী মহিলাদের গ্রামের বাইরে এভাবে অচ্ছুৎ করে রাখার বিষয় সামনে এসেছে কারণ সম্প্রতি কর্নাটকে তিন মহিলা রজস্বলা হওয়ায় তাঁদের জোর করে গ্রামের বাইরে আটকে রাখা হয়েছিল৷ কর্নাটকের তামাকুরু জেলাতে এই ঘটনায় তিন মহিলাকে উদ্ধার করে স্থানীয় প্রশাসন৷