স্টেশনে নীল ড্রাম নিয়ে ঘুরছিল দুই যুবক, GRP এসে বলল 'ভিতরে কী আছে?' দেখেই অজ্ঞান কনস্টেবল
- Published by:Soumendu Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
কানপুর রেলওয়ে স্টেশন আর পাঁচটা দিনের মতন ব্যস্ততায় চলছিল সবকিছুই। সেই সময়েই সন্দেহজনক একটা জিনিস লক্ষ্য করেন রেলরক্ষী বাহিনী বা জিআরপি।
advertisement
1/9

কানপুর রেলওয়ে স্টেশন আর পাঁচটা দিনের মতন ব্যস্ততায় চলছিল সবকিছুই। সেই সময়েই সন্দেহজনক একটা জিনিস লক্ষ্য করেন রেলরক্ষী বাহিনী বা জিআরপি।
advertisement
2/9
এমনিতেই মিরাটের সৌরভ হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই সবার মনেই নীল ড্রাম নিয়ে একটা ভয় কাজ করছিল। তাই নীল ড্রাম দেখা মাত্রই তাঁদের আটকায় জিআরপি।
advertisement
3/9
ড্রাম খুলতেই দেখা গেল তার ভিতরে রয়েছে ভর্তি মদের বোতল। জেনে নেওয়া যাক গোটা ব্যাপারটা
advertisement
4/9
মদ পাচার রোধ করার জন্য কানপুর স্টেশনে চলছিল অভিযান। হরিয়ানা থেকে বিহারে মদ পাচার হচ্ছে বলে খবর ছিল জিআরপি এবং পুলিশের কাছে। এরপরেই শুরু হয় অভিযান।
advertisement
5/9
শুক্রবার রাতে দুই যুবককে সন্দেহজনকভাবে দেখা যায় দুটো প্লাস্টিক ড্রামে করে হরিশগঞ্জ ব্রিজের কাছে ঝাকারকাটির কুটচা রোডের পাশে ঘোরাঘুরি করছেন।
advertisement
6/9
এরপরেই তাঁদের জেরা করতে শুরু করে জিআরপি। তারপরেই ঝুলি থেকে বেরিয়ে আসে বেড়াল। ড্রাম থেকে একে একে বেরিয়ে আসে মদ এবং বিয়ার।
advertisement
7/9
রিপোর্ট অনুযায়ী, তদন্তে মোট ১২টি মদের বোতল এবং ৫৮টি বিয়ারের ক্যান উদ্ধার হয়েছে।
advertisement
8/9
দুইজন অভিযুক্তের নাম হল রাজু দাস এবং হরেন্দ্র দাস। দুই অভিযুক্তই বিহারের বৈশালীর রাঘবপুরের মল্লিকপুরের বাসিন্দা। তাঁরা ট্রেনের মাধ্যমে মদ পাচার করার চেষ্টা করছিল।
advertisement
9/9
এই প্রসঙ্গে জিআরপি আধিকারিক ওম নারায়ণ সিং বলেন, এই বিষয়ে নির্দিষ্ট তথ্য পাওয়ার পরেই তল্লাশি শুরু হয়। এরপরেই দুইজন ধরা পড়ে। বাজেয়াপ্ত মদগুলি আবগারি দফতরের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।