Joshimath || The Sinking Town: ১৫ দিনে ধ্বংসের মুখে ছবির মতো শহর! যোশীমঠ বিপর্যয়ে নষ্টের মূলে আসল 'ভিলেন' কে? মঠ প্রশাসক যা বললেন...
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
Joshimath || The Sinking Town: আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন প্রায় ৫ হাজার মানুষ। যে কোনও সময় তাঁদের বাড়ি ভেঙে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। শহরের রবিগ্রাম, গান্ধিনগর ও সুনীল ওয়ার্ডে সবচেয়ে বেশি প্রভাব দেখা গিয়েছে।
advertisement
1/10

ক্রমশ ডুবে যাচ্ছে উত্তরাখণ্ডের যোশীমঠ। একের পর এক সড়ক ও বাসাবাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে। আর তাতেই ধর্মনগরী যোশীমঠে ক্রমশ বাড়ছে সঙ্কট।
advertisement
2/10
ক্রমশ ডুবে যাচ্ছে উত্তরাখণ্ডের যোশীমঠ। একের পর এক সড়ক ও বাসাবাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে। আর তাতেই ধর্মনগরী যোশীমঠে ক্রমশ বাড়ছে সঙ্কট। ইতিমধ্যেই ফাটল দেখা দিয়েছে শংকরাচার্য মঠের দেওয়ালেও। কিন্তু কী কারণে একের পর এক ফাটল দেখা দিচ্ছে? পিছনে আসল কারণ কী? এই পরিস্থিতির জন্য বেহিসেবি উন্নয়নকেই দুষেছেন মঠের প্রশাসক।
advertisement
3/10
যোশীমঠের পরিস্থিতি ক্রমশ গুরুতর হয়ে উঠছে। শহরে শঙ্করাচার্য মঠেও অনেক জায়গায় ফাটল দেখা দিয়েছে, যার কারণে আরও বড় বিপর্যয়ের সিঁদুরে মেঘ দেখছে ধর্মনগরী। শঙ্করাচার্য মঠের লোকজনের মতে, গত ১৫ দিনে এই ফাটল বেড়েছে। শঙ্করাচার্য মঠের প্রধান স্বামী বিশ্বপ্রিয়ানন্দ এই বিপর্যয়ের কারণ হিসেবে 'উন্নয়ন'কেই চিহ্নিত করেছেন।
advertisement
4/10
বিশ্বপ্রিয়ানন্দ সংবাদ সংস্থা এএনআইকে বলেছেন, ১৫ দিন আগে শঙ্করাচার্য মঠে কোনও ফাটল ছিল না, কিন্তু এই দিনগুলিতে ক্রমাগত ফাটল বাড়ছে। তিনি বলেন, 'উন্নয়ন এখন ধ্বংসের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে কারণ জলবিদ্যুৎ প্রকল্প এবং টানেল তৈরির উন্নয়নমূলক কাজ আমাদের শহরকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছে।'
advertisement
5/10
যোশীমঠ শহরটি জ্যোতির্মথ নামেও পরিচিত, যা ভগবান বদ্রীনাথের শীতকালীন স্থান। যার মূর্তি প্রতি শীতে প্রধান বদ্রীনাথ মন্দির থেকে যোশীমঠের বাসুদেব মন্দিরে আনা হয়। পবিত্র নগরী যোশীমঠ দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান হিসেবে হিন্দুদের কাছে সম্মানিত।
advertisement
6/10
এদিকে, ভূমিধস দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা করেছে জেলা প্রশাসন। তাদের বাড়িতে ফাটল দেখা দেওয়ায় মোট ৬৬টি পরিবার এখনও পর্যন্ত যোশীমঠ থেকে স্থানান্তরিত হয়েছে। আজ রবিবার স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিকে নিরাপদ ত্রাণ শিবিরে থাকার ব্যবস্থা করেছে জেলা প্রশাসন।
advertisement
7/10
জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিমাংশু খুরানা গতকাল রাতে ত্রাণ শিবিরগুলি পরিদর্শন করেন এবং পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন। তিনি বলেন, কোনও প্রয়োজন হলে সঙ্গে সঙ্গে তা সরবরাহ করা হচ্ছে। উত্তরাখণ্ডের পবিত্র নগরী যোশীমঠের বাসিন্দারা শহরের বাড়িঘর ও রাস্তায় ফাটল দেখে নিঃসন্দেহে আতঙ্কিত। প্রশাসন ইতিমধ্যেই তাদের সরিয়ে নিয়ে পৌরসভার নৈশ আশ্রয়ে পাঠিয়েছে।
advertisement
8/10
জেলা বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা বিভাগের মতে, জোশীমঠে ক্রমাগত ভূমি ধসের কারণে প্রায় ৬০০টি বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে। রাজ্য সরকার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে এলাকায় বিশেষজ্ঞদের একটি দল পাঠিয়েছে। চামোলির চিফ ডেভেলপমেন্ট অফিসার (সিডিও) ললিত নারায়ণ মিশ্র শুক্রবার বলেন যে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (এনডিআরএফ) দলগুলিকেও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসাবে এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে।
advertisement
9/10
প্রাচীন হিমবাহের উপর অবস্থিত যোশীমঠ। ৪,৬৭৭ বর্গকিলোমিটার এলাকা থেকে প্রায় ৬০০ পরিবারকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে এই মুহূর্তে।
advertisement
10/10
তারইমধ্যে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন প্রায় ৫ হাজার মানুষ। যে কোনও সময় তাঁদের বাড়ি ভেঙে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। শহরের রবিগ্রাম, গান্ধিনগর ও সুনীল ওয়ার্ডে সবচেয়ে বেশি প্রভাব দেখা গিয়েছে।