Indian Railways: ট্রেন স্টেশনে ঢোকার আগে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন যুবক, ঘুম ভাঙার সঙ্গে সঙ্গেই এমন কাণ্ড ঘটল...! ঘাড় ধরে জেলে নিয়ে গেল পুলিশ
- Published by:Shubhagata Dey
Last Updated:
Indian Railways: ট্রেন যাত্রার সময় স্টেশনে আসার আগেই ঘুমিয়ে পড়েছিলেন, যখন ঘুম ভাঙল, তখন স্টেশন ছাড়িয়ে চলে গিয়েছে। তিনি কিছুই বুঝতে না পেরেই এমন একটি কেলেঙ্কারি করলেন এই ব্যক্তি, যা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
advertisement
1/6

*ট্রেন যাত্রার সময় স্টেশনে আসার আগেই ঘুমিয়ে পড়েছিলেন, যখন ঘুম ভাঙল, তখন স্টেশন ছাড়িয়ে চলে গিয়েছে। তিনি কিছুই বুঝতে না পেরেই এমন একটি কেলেঙ্কারি করলেন এই ব্যক্তি, যা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। মোটা অঙ্কের জরিমানা গুনতে হয়েছে ওই যাত্রীকে। আসলে ওই যাত্রী যথাযথ কারণ ছাড়াই চেন টেনেছিলেন। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/6
*বিনা কারণে ট্রেনে যাঁরা অ্যালার্ম চেন (এসিপি) টানেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে প্রয়াগরাজ রেলওয়ে বিভাগ। অপ্রয়োজনীয় চেন টানার ফলে ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয় এবং যাত্রীদের নিরাপত্তাও হুমকির মুখে পড়ে। এই আর্থিক বছরে, এপ্রিল থেকে ২৩ জুন, ২০২৫-এর মধ্যে, প্রয়াগরাজ বিভাগে চেন টানার ৩,৬২৮ মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছিল এবং ১,৫৬৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/6
*এপ্রিল মাসে ১ হাজার ১৮৮ মামলা দায়ের হয় এবং ৪১৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়। মে মাসে ১ হাজার ২৬৫ মামলা দায়ের হয় এবং ৬৬৫ জন গ্রেফতার হয়। জুন মাসে ১ হাজার ১৭৫ মামলা দায়ের হয়েছে, ৪৫৯ জন গ্রেফতার হয়। এসব অভিযানে অনেক স্টেশনে লোকজন ধরা পড়ে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/6
*প্রয়াগরাজ জংশনে ১১০ জন, প্রয়াগরাজ ছিভকিতে ৬৭ জন, নৈনি জংশনে ৭৩ জন, মির্জাপুর থেকে ১২৮ জন, কানপুর সেন্ট্রাল থেকে ২৩০ জন, ফতেপুরে ১৩৩ জন, ফাফুন্দে ৪৪ জন, ইটাওয়া জংশনে ১৩০ জন, টুন্ডলা জংশনে ১৪০ জন এবং আলিগড় জংশনে ১২৮ জন গ্রেফতার হয়েছে। এ ছাড়া অন্যান্য স্টেশনও রয়েছে, যারা বিনা কারণে চেন টেনেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/6
*উত্তর-মধ্য রেলওয়ের তরফে যাত্রীদের অযথা চেন না টানার আবেদন জানানো হয়েছে। এটি আইনত অপরাধ, যার ফলে জরিমানা এবং কারাদণ্ড হতে পারে। এতে শুধু ট্রেন দেরি হয় না, যাত্রীদেরও অসুবিধা হয়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/6
*রেলের তরফে জানানো হয়েছে, সময়মতো ও নিরাপদে ট্রেন চালাতে তারা বদ্ধপরিকর, আর এ জন্য যাত্রীদের সহযোগিতা প্রয়োজন। রেলওয়ে প্রশাসনের লক্ষ্য হল সমস্ত যাত্রী একটি নিরাপদ, সুবিধাজনক এবং সময়োপযোগী ভ্রমণের অভিজ্ঞতা পান। সংগৃহীত ছবি।