India Vs Pakistan: পাক অ্যাটাকে পর ট্রেন যাত্রীরা এই তথ্যটি জরুরি ভিত্তিতে জেনে নিন... না হলে চোখে অন্ধকার দেখবেন!

অপারেশন সিঁন্দুরের পর সীমান্তে তৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই আক্রমণে পাকিস্তান দুরমুশ হয়েছে। এরপর থেকে সীমান্তের ওপারে ক্রমাগত গুলি চালাচ্ছে পাক সেনা। ট্রেনে ভ্রমণকারীদের জন্য এই তথ্যটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।

৭ মে রেলওয়ে স্টেশনগুলিতে একটি মক ড্রিলের আয়োজন করা হয়েছিল। এর ফলে হঠাৎ করে কোনও গোলমাল হতে পারে, অস্বাভাবিক কিছু ঘটতে পারে অথবা হঠাৎ করেই NDRF টিম বা উদ্ধারকারী দলের দেখা মিলতে পারে। তাই যাত্রীদের আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ ছিল না। এটি ছিল মক ড্রিলের অংশ। (Representative Photo Generated by AI)

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশে, ৭ মে সামরিক প্রতিরক্ষা কর্মসূচির অধীনে যুদ্ধ-পূর্ব প্রস্তুতির জন্য একটি বড় মক ড্রিলের আয়োজন করা হয়েছিল। এই মহড়ায় সমস্ত রেলওয়ে স্টেশন অন্তর্ভুক্ত ছিল। দক্ষিণ মধ্য রেলওয়ের তিনটি রেলস্টেশন, কাচিগুড়া (হায়দরাবাদ বিভাগ), রায়চুর (গুন্টাকল বিভাগ) এবং ঔরঙ্গাবাদ (নান্দেদ বিভাগ) সহ অনেক স্টেশন এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ছিল। তবে রাজধানী দিল্লি এবং আশেপাশের সমস্ত স্টেশনে মক ড্রিল সম্পর্কে কোনও তথ্য ছিল না।

এই মহড়ায়, আক্রমণ পরিস্থিতি তৈরি করে বিভিন্ন বিভাগের মধ্যে জরুরি প্রস্তুতি এবং সমন্বয় পরীক্ষা করা হয়েছিল। এর মধ্যে ছিল বিমান হামলার সতর্কতামূলক সাইরেন বাজানো, অন্ধকার তৈরি করা, সরিয়ে নেওয়ার মহড়া পরিচালনা করা এবং প্রতিরক্ষা পরিষেবা পরীক্ষা করা। এর মধ্যে ছিল অগ্নি নির্বাপণ, মৌলিক জীবন সহায়তা (BLS) এবং উদ্ধার অভিযানের মতো বিষয়গুলি। যদি আপনার স্টেশনে একই রকম গোলমাল হয়, তাহলে আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই। এটি ছিল মক ড্রিলের অংশ।

মহড়া চলাকালীন, রেলস্টেশনগুলি অন্ধকারে ঢেকে দেওয়া হয়েছিল। অপ্রয়োজনীয় আলো নিভিয়ে দেওয়া হয়েছিল এবং জানালাগুলি ঢেকে দেওয়া হয়েছিল। এই মহড়ার লক্ষ্য ছিল রেল কর্মী এবং স্টেশনগুলির জরুরি প্রস্তুতি জোরদার করা যাতে যুদ্ধের মতো পরিস্থিতিতে আরও ভালো সাড়া দেওয়া যায়।