সস্তা হবে স্কচ, হুইস্কি, বৈদ্যুতিক গাড়ি! ঐতিহাসিক ভারত–ব্রিটেন মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর, খুলে দিল বছরে ৩৪ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য বৃদ্ধির দরজা
- Reported by:Sanhyik Ghosh
- news18 bangla
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
India UK Trade Deal: বহু প্রতীক্ষিত এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। ভারত ও ব্রিটেন (UK) অবশেষে স্বাক্ষর করল দুই দেশের মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (Free Trade Agreement - FTA)। এই চুক্তির ফলে দুই দেশের মধ্যে পণ্য ও পরিষেবা লেনদেনের পরিমাণ আগামী দিনে বছরে অতিরিক্ত ৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পর্যন্ত বাড়তে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
advertisement
1/6

বহু প্রতীক্ষিত এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। ভারত ও ব্রিটেন (UK) অবশেষে স্বাক্ষর করল দুই দেশের মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (Free Trade Agreement - FTA)। এই চুক্তির ফলে দুই দেশের মধ্যে পণ্য ও পরিষেবা লেনদেনের পরিমাণ আগামী দিনে বছরে অতিরিক্ত ৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পর্যন্ত বাড়তে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
advertisement
2/6
এই FTA-এর ফলে ভারতের তৈরি পোশাক, চামড়া সামগ্রী, ওষুধ, গাড়ি এবং কৃষিজ পণ্য ব্রিটেনের বাজারে শুল্কহীন বা কম শুল্কে প্রবেশাধিকার পাবে। পাশাপাশি ব্রিটেন থেকে ভারতে বৈদ্যুতিক গাড়ি (EV), প্রিমিয়াম হুইস্কি (স্কচ), উন্নত যন্ত্রপাতি এবং আর্থিক পরিষেবা সাশ্রয়ী দামে আমদানি করা সম্ভব হবে।
advertisement
3/6
চুক্তিটি স্বাক্ষর করেন ভারতের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীয়ূষ গোয়েল এবং ব্রিটেনের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমন্ত্রী কেমি ব্যাডেনক। দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘ ১৪ রাউন্ড আলোচনার পর এই চুক্তিটি বাস্তবায়িত হল, যা দুই দেশের অর্থনীতিতে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
advertisement
4/6
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, "এই চুক্তি শুধু অর্থনৈতিক নয়, কৌশলগত দিক থেকেও দুই দেশের অংশীদারিত্বকে আরও মজবুত করবে । একই সঙ্গে এটি Make in India এবং ভারতের বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র হিসেবে উত্থানকে ত্বরান্বিত করবে।"
advertisement
5/6
এই চুক্তি সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে Institute of Chartered Accountants of India-এর পূর্বাঞ্চলের প্রাক্তন চেয়ারম্যান অনির্বাণ দত্ত বলেন, "এই মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির ফলে ভারতের রফতানি উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে। পাশাপাশি ব্রিটেন ভিত্তিক বৈদ্যুতিক গাড়ি ও স্কচ হুইস্কির দাম ভারতীয় বাজারে অনেকটাই সস্তা হবে।"
advertisement
6/6
চুক্তিটি কার্যকর হলে দুই দেশের মধ্যে বিনিয়োগ প্রবাহও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে, যা নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে পারে। পাশাপাশি প্রযুক্তি স্থানান্তর, শিক্ষা ও পরিবেশবান্ধব শিল্প খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির পথ প্রশস্ত হবে।