Husband and Wife: লখনউ যাব বলে, বাপের বাড়ি থেকে মেয়েকে নিয়ে গেল জামাই, তারপর টুকরো টুকরো কেটে মাছকে খাইয়েই নিশ্চিন্ত হল না, করল ‘এই’ কাজও
- Published by:Debalina Datta
- news18 bangla
Last Updated:
Husband and Wife: স্বামী-স্ত্রী-র সম্পর্কে বিশ্বাস শব্দের গলা টিপে এভাবে এই কাজ করতে পারল স্বামী, নৃশংসতায় কাঁপছে গোটা দেশ...
advertisement
1/8

: মেরঠের মুসকান রস্তোগিকে মনে আছে, যে নিজের প্রেমিকের সঙ্গে মিলে মেরে ফেলেছিল নিজের স্বামীকে৷ সেই ঘটনাকে ছাপিয়ে গিয়ে নৃশংসতার নতুন নিরিখ তৈরি করল উত্তর প্রদেশের শ্রাবস্তী জেলায় এক ভয়াবহ ঘটনা৷ যেখানে এক স্বামী প্রথমে নিজের স্ত্রীকে হত্যা করার পর টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলে, তারপর শরীরের ছোট ছোট টুকরো খালের মাছদের খাইয়ে দেয় এবং তারপর বাকি টুকরোগুলিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। Photo- Representative (Meta AI)
advertisement
2/8
যে মহিলার মৃত্যু হয়েছে তাঁর ভাই জানিয়েছেন, তাঁর বোনকে প্রায়ই যৌতুকের জন্য নির্যাতন করা হত।শ্রাবস্তী জেলার হরদত্তনগর থানা এলাকার জাবদি গ্রামের বাসিন্দা সইফুদ্দিন তাঁর স্ত্রী মুকিন ওরফে সাবিনাকে তাঁর বাড়ি থেকে লখনউতে নিয়ে যাওয়ার জন্য রওনা দিয়েছিলেন।
advertisement
3/8
কিন্তু লখনউ পর্যন্ত সে নিজের স্ত্রীকে নিয়ে যেতে পারেনি৷ বরং স্ত্রীকে হত্যা করে শরীরটা টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলে এবং তারপর মহিলাকে আগুনে পুড়িয়ে দেয়।
advertisement
4/8
ভাই সালাউদ্দিন যখন তাঁর বোনকে ফোন করেন, তখন তাঁর ফোন বন্ধ পাচ্ছিলেন। তাঁর বোনকে যখন জামাই বাড়ি থেকে নিয়ে গিয়েছিল তখন সে বাড়িতে ছিল না৷ বাড়ি পৌঁছোনোর পর তখন সে জানতে পারলো যে বাড়ির জামাই নিজের স্ত্রীকে নিয়ে লখনউ গেছে। Photo- Representative
advertisement
5/8
এরপর হঠাৎই সন্ধ্যায় তাঁর বোনের স্বামীকে সে এলাকায় হাঁটতে দেখে৷ পরিবারের সদস্যদের সন্দেহ হলে, সালাহউদ্দিন মঙ্গলবার থানায় তাঁর বোনের নিখোঁজ হওয়ার অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ যখন মহিলার খোঁজ শুরু করে, এবং এরপর তাঁরা স্বামী সাইফুদ্দিনকে ধরে ফেলে।
advertisement
6/8
সাইফুদ্দিন দুই দিন ধরে পুলিশকে বিভ্রান্ত করতে থাকে। এরপর তীব্র পুলিশি জেরার মুখে ভেঙে পড়ে সে৷ সাইফুদ্দিন তার অপরাধ স্বীকার করে এবং বাগানে নিয়ে সে যে ঘটনা ঘটিয়েছিল তা প্রকাশ করে দেয়। Photo- Representative
advertisement
7/8
সেখানে সাবিনার পুড়ে যাওয়া হাতের একটি অংশ পাওয়া যায়৷ এরপরই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। তবে পুলিশ সাইফুদ্দিনকে গ্রেফতার করে এবং জেলে পাঠায়৷ তদন্ত পরবর্তী কার্যক্রম এখন চলছে৷ Photo- Representative
advertisement
8/8
এদিকে, পুলিশ সুপার ঘনশ্যাম চৌরাসিয়া জানিয়েছেন যে, স্ত্রীকে খুন করা সাইফুদ্দিন পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। সাইফুদ্দিন প্রথমে তার স্ত্রীকে টুকরো টুকরো করে কেটে পুড়িয়ে ছাই করে দেয়, যার কিছু পোড়া অংশ ঘটনাস্থলে পাওয়া গেছে। পুলিশ পরবর্তী ব্যবস্থা নিচ্ছে। Photo- Representative