HMPV virus outbreak in India: শুধু শিশুরা নয়, এবার বৃদ্ধের শরীরেও থাবা বসাল এইচএমপিভি, কোন শহরের বাসিন্দা তিনি জানেন?
- Published by:Soumendu Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, ওই রোগীর চিকিৎসা আপাতত বেসরকারি হাসপাতালে চলছে। আহমেদাবাদ মিউনিসিপাল কর্পোরেশনে তাঁর চিকিৎসা চলছে বলে খবর।
advertisement
1/8

রহস্যময় ভাইরাসে জবুথবু চিন, বৃহস্পতিবার গুজরাতের আহমেদাবাদে অশীতিপর বৃদ্ধের দেহে পাওয়া গেল এই ভাইরাসের হদিশ। প্রতীকী ছবি
advertisement
2/8
সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, ওই রোগীর চিকিৎসা আপাতত বেসরকারি হাসপাতালে চলছে। আহমেদাবাদ মিউনিসিপাল কর্পোরেশনে তাঁর চিকিৎসা চলছে বলে খবর। প্রতীকী ছবি
advertisement
3/8
গুজরাতে প্রথম এইচএমপিভি ভাইরাসের হদিশ পাওয়া যায় জানুয়ারির ৬ তারিখ। দু মাসের এক শিশুর দেহে মেলে এই ভাইরাস। প্রতীকী ছবি
advertisement
4/8
সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছিল যে চিনের হাসপাতালে কোভিডের সময়ের মতো ভিড় উপচে পড়ছে। জানা যায়, হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাসে আক্রান্ত হয়েই চিনের মানুষজন হাসপাতালে ছুটছেন। প্রতীকী ছবিসেই হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস বা এইচএমপিভি সংক্রমণ এবার ধরা পড়ছে ভারতেও। দক্ষিণের রাজ্য কর্ণাটকে এই সংক্রমণের দু'টি কেস শনাক্ত হয়। প্রতীকী ছবি
advertisement
5/8
সম্প্রতি, কলকাতাতেও একটি কেস ধরা পড়ে, ইতিমধ্যেই, রাজ্যের মুখ্যসচিবকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, কর্ণাটকে এইচএমপিভি-র কেস ধরা পড়ায় সতর্ক রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরও। প্রতীকী ছবি
advertisement
6/8
এই রিপোর্ট অনুযায়ী, সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য ভবন। এইচএমপিভি আক্রান্তের উপসর্গের দিকে নজর রাখতে বলা হয়েছে চিকিৎসকদের। এদিকে পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছেন রাজ্যের স্বাস্থ্যকর্তারাও। এখনই চিন্তার কোনও কারণ না দিতে নারাজ রাজ্য সরকার। এর আগে আজ জানা যায়, বেঙ্গালুরুর হাসপাতালে দুই শিশুর শরীরে মিলেছে এইচএমপিভি। এই শিশুরা বিদেশ ভ্রমণ করেনি বলে জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য, শীত এবং বসন্তের মাসগুলিতে আমেরিকায় হিউম্যান মেটাপনিউমোভাইরাস প্রকোপ দেখা যায়। প্রতীকী ছবি
advertisement
7/8
প্রসঙ্গত, কোভিডের সঙ্গে এইচএমপিভি-র অনেক ক্ষেত্রেই মিল রয়েছে। এটিও হাঁচি-কাশির মাধ্যমে সংক্রমিত ব্যক্তির থেকে অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। রোগীর ব্যবহৃত জিনিসের সংস্পর্শে এলেও এই রোগের সংক্রমণ ঘটতে পারে বলে দাবি করা হয়। এই সংক্রমণে মূলত শিশু এবং বৃদ্ধরা অসুস্থ হচ্ছেন বলে দাবি করা হচ্ছে। প্রতীকী ছবি
advertisement
8/8
জ্বর, সর্দি-কাশি ছাড়া গলা ব্যথা থেকে শারীরিক দুর্বলতাও দেখা দিতে পারে এই হিউম্যান মেটাপনিউমোভাইরাসের সংক্রমণের জেরে। ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের মতে, এটি একটি উপরের শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ, তবে এটি কখনও কখনও নিউমোনিয়া, হাঁপানির মতো নিম্ন শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের আকার ধারণ করতে পারে। অথবা ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজের (সিওপিডি) স্থিতি আরও খারাপ করে তুলতে পারে এই ভাইরাস। এই সংক্রমণের কারণে অসুস্থতার তীব্রতা রোগীর উপর নির্ভর করে। তবে স্বাভাবিক ভাবে ইনকিউবেশন সময়কাল ৩ থেকে ৬ দিন হতে পারে। প্রতীকী ছবি