Himani Narwal Case: বাড়িতে ডেকে অবাধ যৌনতা, আর সেই ভিডিও...! কংগ্রেস নেত্রীর সুটকেসে দেহ, ভয়ঙ্কর দাবি 'খুনি'র! শুনে চমকে উঠবেন
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Himani Narwal Case: হিমানীর হত্যার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পুননির্মাণ করে। এছাড়াও, মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত প্রমাণ, যেমন ল্যাপটপ এবং অন্যান্য সামগ্রী উদ্ধার করা হয়।
advertisement
1/8

হরিয়ানার কংগ্রেস কর্মী হিমানী নরওয়ালের হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া সচিনকে নিয়ে নতুন নতুন তথ্য প্রকাশিত হচ্ছে। খুনে অভিযুক্ত সচিন পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে অনেক চমকপ্রদ জানিয়েছে। রবিবার রাতে দিল্লির মুন্ডকা থেকে গ্রেফতার করা হয় সচিনকে।
advertisement
2/8
ঝাজ্জরের খৈরপুর গ্রামের বাসিন্দা সচিন ওরফে ঢিল্লু হিসেবে শনাক্ত করা হয়েছে তাকে। হিমানী নরওয়ালের গলা টিপে হত্যার পর অভিযুক্ত সচিন হিমানীর মৃতদেহ থেকে আঙুলের আংটিগুলোও খুলে নিয়েছিল। এরপর সেই গয়না ফাইন্যান্স এজেন্সির কাছে বন্ধক রাখে সচিন। যদিও, হত্যাকারী পুলিশকে জানিয়েছে, ওই আংটিগুলি সে নিজেই হিমানীকে দিয়েছিল।
advertisement
3/8
হিমানীর হত্যার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পুননির্মাণ করে। এছাড়াও, মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত প্রমাণ, যেমন ল্যাপটপ এবং অন্যান্য সামগ্রী উদ্ধার করা হয়। এছাড়াও, ওই ঘটনায় অটো ও বাস চালকেরও সন্ধান করা হচ্ছে। তাদের থেকেও তথ্যের সত্যতা যাচাই করা হবে যে সচিন যা বলছে, সেটাই সঠিক কিনা।
advertisement
4/8
হিমানীর হত্যার পর অভিযুক্ত সচিন সুটকেসে লাশ ফেলতে যাওয়ার সময় সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়ে যায়। অভিযুক্তের এই ফুটেজ সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, হত্যার পর হিমানীর মৃতদেহ সুটকেসে নিয়ে যাচ্ছে সচিন। সে বাড়ি থেকে পায়ে হেঁটে অটো রিকশা পর্যন্ত গিয়েছিল।
advertisement
5/8
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি হিমানীর বাড়িতে এসেছিল সচিন। হিমানী এবং সচিনের মধ্যে দুপুরে টাকার লেনদেন নিয়ে ঝগড়া হয়। এরপর সে ওই বাড়ি ছেড়ে চলে গেলেও ফের রাত আটটার দিকে ফিরে আসে হিমানীর বিজয় নগরের বাড়িতে। তখনও ফের দুজনের মধ্যে অশান্তি শুরু হয়। বিষয়টি এতটাই বেড়ে যায়, যে তাদের মধ্যে হাতাহাতি হতে থাকে।
advertisement
6/8
হিমানীর চড় সচিনের গায়ে লাগলে সে রেগে যায়। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে সে হিমানীর চার্জারের তার দিয়ে গলা টিপে হত্যা করে। হত্যার পর মৃতদেহটি বিছানায় কম্বল দিয়ে ঢেকে দেয়। এরপর সে বাঁচার জন্য নানা ফন্দি আঁটতে থাকে। সেই সময় তার নজর পড়ে সুটকেসে। সুটকেসের মধ্যে কিছু কাপড় ছিল। এরপর সে সুটকেস খালি করে তাতে হিমানির মৃতদেহ ঢুকিয়ে দেয়।
advertisement
7/8
সচিন নামে ওই যুবক হরিয়ানারর-ই বাহাদুরগড়ের বাসিন্দা। গত বছর সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে হিমানীর সঙ্গে আলাপ হয় তাঁর। হিমানীর সঙ্গে গড়ে ওঠে যৌন সম্পর্ক। সেই সম্পর্ককে হাতিয়ার করে হিমানী যখন তাঁকে ব্ল্যাকমেইল করতে শুরু করেন, টাকা আদায় করতে থাকেন, তখনই তাঁর ব্ল্যাকমেইলে বিভ্রান্ত হয়ে সচিন তাঁকে খুন করেন। সচিনের দাবি, তিনি বার বার করে অনুরোধ করলেও, তাঁর কথা শোনেননি হিমানী। তখনই শ্বাসরোধ করে হিমানীকে খুন করেন তিনি।
advertisement
8/8
জেরায় সেই সচিন পুলিশের কাছে দাবি করেছেন, আইনের ছাত্রী হিমানীর সঙ্গে গত একবছর ধরে 'ঘনিষ্ঠ' সম্পর্ক ছিল তাঁর। হিমানী প্রায়শই তাঁকে ফোন করে তাঁর বাড়িতে ডাকতেন। তাঁর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করত। এমনকি তাঁদের যৌনতার মুহূর্তের ভিডিও করে রাখতেন। তারপর তাঁদের সেই 'ঘনিষ্ঠ' ভিডিও দেখিয়ে তাঁকে ব্ল্যাকমেইল করে লাখ লাখ টাকা আদায় করতেন।