গভীর রাতে শ্বশুরের ঘরে গেলেন পুত্রবধূ, দরজায় ছিটকিনি তুলে খুলে নিলেন পোশাক! তার পর...যা হল, শিউরে উঠবেন!
- Published by:Tias Banerjee
Last Updated:
Father In Law: পুলিশি জেরায় আরতি জানান, শ্বশুর দীর্ঘদিন ধরেই তাঁর প্রতি কু-নজর দিয়ে আসছিলেন। একাধিকবার আপত্তিকর আচরণ করেছেন, শরীরের স্পর্শকাতর জায়গায় হাত দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।
advertisement
1/8

গভীর রাতে রক্ত গড়িয়ে আসছে ঘরের বাইরে। সন্দেহ হতেই দরজায় ধাক্কা দেন ভাড়াটিয়া। ভেতর থেকে কোনো সাড়া নেই। আতঙ্কিত হয়ে তিনি পুলিশে খবর দেন। পুলিশ এসে দরজা ভেঙে যা দেখল, তাতে হতবাক হয়ে গেল সবাই!
advertisement
2/8
৬৪ বছরের বৃদ্ধের নিথর দেহ মেঝেতে পড়ে রয়েছে, শরীরে একটিও জামাকাপড় নেই। পাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে একটি ক্রিকেট ব্যাট, রক্তে ভেজা! প্রথমে রহস্যময় মনে হলেও, তদন্ত যত এগোলো, ততই উন্মোচিত হল এক চাঞ্চল্যকর সত্য!
advertisement
3/8
বৃদ্ধ পতি সিং নিজের বিধবা পুত্রবধূ ও তাঁর দুই সন্তানকে নিয়ে বাস করতেন। চার বছর আগে করোনায় মৃত্যু হয়েছিল তাঁর স্ত্রী ও ছেলের। কোর্টের নির্দেশে মাত্র চার মাস আগে পুত্রবধূ আরতি সন্তানদের নিয়ে এই বাড়িতে থাকতে এসেছিলেন।
advertisement
4/8
আবারও বচসা বাধে শ্বশুর ও পুত্রবধূর মধ্যে। কিন্তু এরপর যা ঘটল, তা রীতিমতো গা শিউরে ওঠার মতো! উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদের এই ঘটনায় শোরগোল পরে গিয়েছে।
advertisement
5/8
আরতি প্রথমে তাঁর সন্তানদের ঘরের ভেতর পাঠিয়ে দরজা বাইরে থেকে বন্ধ করে দেন। এরপর নেমে যান নিষ্ঠুর হত্যার খেলায়! শ্বশুরের ঘরে ঢুকে প্রথমে কাপড় খুলে ফেলেন, তারপর ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে মাথায় একের পর এক আঘাত করতে থাকেন! যতক্ষণ না বৃদ্ধ নিস্তেজ হয়ে পড়েন, ততক্ষণ থামেননি তিনি।
advertisement
6/8
রাতের অন্ধকারে ভাড়াটিয়া রক্ত গড়িয়ে যেতে দেখে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ এসে দরজা ভেঙে দেখতে পায় নগ্ন অবস্থায় পড়ে রয়েছে বৃদ্ধের দেহ। সন্দেহের তীর প্রথমে অন্যদিকে ঘুরলেও, কড়া জেরার মুখে পুত্রবধূ স্বীকার করেন পুরো ঘটনা।
advertisement
7/8
পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে উঠে আসে আরও ভয়ঙ্কর তথ্য! দীর্ঘদিন ধরেই শ্বশুর কু-নজর দিয়ে আসছিলেন আরতির উপর। একাধিকবার আপত্তিকর আচরণ করেছেন, এমনকি শুক্রবার সন্ধ্যাতেও তাঁকে ঘরে টেনে নেওয়ার চেষ্টা করেন। আর তাই প্রতিশোধ নিতে পরিকল্পনা করেন আরতি।
advertisement
8/8
তবে পুলিশ আর একটি সম্ভাবনার দিকেও নজর দিচ্ছে—শ্বশুরের নামে মোটা অঙ্কের অবসরকালীন টাকা ছিল, সেটিও হাতিয়ে নেওয়ার জন্য কি পরিকল্পিত খুন? তদন্ত চলছে...