Cyclone Mocha Landfall|| দানবের মতো আছড়ে পড়ল সুপার সাইক্লোন মোকা, ২০০ কিমি বেগে চলছে তাণ্ডব, ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি
- Published by:Shubhagata Dey
- news18 bangla
Last Updated:
Cyclone Mocha Landfall: দৈত্যের গতিতে আছড়ে পড়ল সুপার সাইক্লোন মোকা। কক্সবাজার এবং সিতওয়ে উপকূলে ২০০ কিমি বেগে বইছে ঝড়।
advertisement
1/11

*দৈত্যের গতিতে আছড়ে পড়ল সুপার সাইক্লোন মোকা। কক্সবাজার এবং সিতওয়ে উপকূলে ২০০ কিমি বেগে বইছে ঝড়।
advertisement
2/11
*ইতিমধ্যেই ঘূর্ণিঝড়ের সামনের দিক প্রবেশ করেছে স্থলভাগে। তার জেরে দক্ষিণ-পূর্ব বাংলাদেশের বিভিন্ন উপকূলীয় জায়গায় ব্যাপক ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়ে গিয়েছে। এরপরে চোখ প্রবেশ করলে আরও তাণ্ডব বাড়বে কিনা, তা নিয়ে আতঙ্কে বাংলাদেশের কক্সবাজার, টেকনাফ অঞ্চলের বাসিন্দারা।
advertisement
3/11
*আজ *স্থানীয় সময় দুপুর ১২টার আগেই ২০০ কিমি বেগে বাংলাদেশের কক্সবাজার এবং সিতওয়ে বন্দর সংলগ্ন উপকূলে আছড়ে পড়ল ঘূর্ণিঝড় মোকা।
advertisement
4/11
*অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোকার কেন্দ্র বাংলাদেশি সময় তিনটে নাগাদ উপকূলে আছড়ে পড়বে 'চোখ'। বর্তমানে এই ঘূর্ণিঝড়টির ‘চোখ’ মায়নমার উপকূল থেকে ৩০ কিমি দূরে। কক্সবাজার থেকে ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র ১৫০ কিমি দূরে রয়েছে।
advertisement
5/11
*মোকার অভিঘাতে বড়সড় ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে বাংলাদেশের কক্সবাজার, মহেশখালি এবং সেন্ট মার্টিন বন্দরে। তাণ্ডব চলছে এই এলাকাগুলিতে। ঝড়ের তাণ্ডবে ত্রস্ত মানুষ।
advertisement
6/11
*উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার এবং তার কাছের দ্বীপ ও চরে মহাবিপৎসংকেত জারি রয়েছে। উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা এবং তাদের কাছের দ্বীপ ও চরেও মহাবিপৎসংকেত জারি রয়েছে।
advertisement
7/11
*এই মুহূর্তে বিপদসীমার পার করেছে ঢেউয়ের উচ্চতা। সরবশে আপডেট অনুযায়ী ১২ ফুট উঁচু উঁচু ঢেউ আছড়ে পড়ছে সমুদ্রের তীরে।
advertisement
8/11
*ঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা এবং এসব এলাকার কাছের দ্বীপ ও চরে ৫ থেকে ৭ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে।
advertisement
9/11
*ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে চট্টগ্রাম, সিলেট ও বরিশাল বিভাগে ভারী (৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার) থেকে অতিভারী (৮৯ মিলিমিটার) বৃষ্টি হতে পারে।
advertisement
10/11
*অতিভারী বর্ষণের প্রভাবে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলের কোনও কোনও জায়গায় ধস নামতে পারে।
advertisement
11/11
*ইতিমধ্যেই চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার বিমানবন্দরে বিমানের ওঠনমা বন্ধ রাখা হয়েছে। সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে মৎস্যজীবীদের। শুক্রবার রাত থেকেই নোকা চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে প্রশাসনের তরফে। ফাইল ছবি।