বেঁচেছে হাজার প্রাণ...! 'এই' সেনাকর্মী 'একটিমাত্র' কাজেই রাতারাতি 'হিরো' হয়েছেন! জানেন কেন?
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
Coromandel Tragedy: করমণ্ডল দুর্ঘটনা! হৃৎপিণ্ড কাঁপিয়ে দেওয়া কাণ্ডে শত শত প্রাণহানি! কিন্তু একজনের 'একটি' কাজ বাঁচিয়েছে হাজার প্রাণ!
advertisement
1/9

করমণ্ডল ট্রাজেডিতে শত শত প্রাণহানি হলেও অল্পের জন্য প্রাণ বেঁচেছে অনেকের। বাঁচিয়েছেন মানুষ। অনেকেই ঝাঁপিয়ে পড়েছেন উদ্ধারকাজে। কিন্তু এই সেনা কর্মীর একটি কাজ রাতারাতি হিরো বানিয়েছে তাঁকে। কেন জানেন?
advertisement
2/9
ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনায় গোটা দেশের বুক কেঁপে উঠেছিল গত শুক্রবার। ভারতীয় রেলের ইতিহাসের এক অন্ধকার দিন ছিল সেদিনের সন্ধ্যে। কয়েক মুহূর্তে ঘটে গিয়েছিল দুর্ঘটনা।
advertisement
3/9
ওড়িশার বালাসোরের কাছে দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয় দুরন্ত গতির করমণ্ডল এক্সপ্রেস। ওই ট্রেনের সঙ্গে একই জায়গায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে একটি মালগাড়ি ও হামসফর এক্সপ্রেস।
advertisement
4/9
সেদিনের এই দুর্ঘটনার পর যেমন এলাকার মানুষ এগিয়ে এসেছেন তেমনই এক সেনা কর্মীর কাজ রীতিমত তাকে সকলের চোখে নায়ক বানিয়ে দিয়েছে। ওই NDRF (National Disaster Response Force) সেনা জওয়ান এখন রীতিমত সবার কাছে হিরো।
advertisement
5/9
ছুটি নিয়ে দুর্ঘটনার দিন ওই সেনা কর্মী বাড়ি যাচ্ছিলেন ওই করমণ্ডল এক্সপ্রেসেই। কিন্তু ট্রেনটি হাওড়ার শালিমার স্টেশন থেকে ছাড়ার পর বালাসোরের কাছে দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয়। এরপর দুর্ঘটনাগ্রস্ত ট্রেনটি থেকে যাত্রীদের বাঁচানোর জন্য উদ্ধার কাজে নামতে হয় ওই সেনাকে।
advertisement
6/9
ছুটি নিয়ে দুর্ঘটনার দিন ওই সেনা কর্মী বাড়ি যাচ্ছিলেন ওই করমণ্ডল এক্সপ্রেসেই। কিন্তু ট্রেনটি হাওড়ার শালিমার স্টেশন থেকে ছাড়ার পর বালাসোরের কাছে দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয়। এরপর দুর্ঘটনাগ্রস্ত ট্রেনটি থেকে যাত্রীদের বাঁচানোর জন্য উদ্ধার কাজে নামতে হয় ওই সেনাকে।
advertisement
7/9
করমণ্ডল এক্সপ্রেসের এসি কামরার ৫৮ নম্বর সিটে ছিলেন NDRF কর্মী ভেঙ্কটেশ। ছুটি নিয়ে বাড়ি যাচ্ছিলেন তিনি। করমণ্ডল এক্সপ্রেস বালাসোরের কাছে পৌঁছতেই হঠাৎ চরম ঝাঁকুনি। এরপর খেলনা গাড়ির মতো ট্রেনটি একটি মাল গাড়ির উপরে উঠে যায়। ট্রেনের বেশ কিছু বগি লাইনের উপর উল্টে যায়। দুর্ঘটনার তীব্রতা বুঝতে পেরে ভেঙ্কটেশ কাল বিলম্ব না করে NDRF এর কন্ট্রোল রুমে খবর দেন যাতে দ্রুত সেনা কর্মীরা এসে উদ্ধারকাজে ঝাঁপিয়ে পড়েন।
advertisement
8/9
সেদিন এই সেনা কর্মী যদি তৎপর না হতেন তাহলে হয়ত নিহত ও আহতের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পেত। দুর্ঘটনার পর নিজেকে শান্ত রেখে ভেঙ্কটেশ এন কে সরাসরি যোগাযোগ করেন কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে। কন্ট্রোল রুমের প্রতিনিধিরা যাতে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছতে পারেন সেই জন্য হোয়াটসঅ্যাপে শেয়ার করেন লাইভ লোকেশন। শুধু তাই না, নিজের ছুটির কথা ভুলে হাত লাগান উদ্ধারকার্যে।
advertisement
9/9
জানা গিয়েছে, কলকাতায় সেকেন্ড ব্যাটেলিয়ানে কর্মরত এই এনডিআরএফ কর্মী। দুর্ঘটনার দিন এই সেনা কর্মী যেভাবে তৎপরতার সঙ্গে উদ্ধারকার্যে হাত লাগিয়েছিলেন তা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। উদ্ধারকারী দল জানিয়েছে ওই সেনা কর্মীর পাঠানো লাইভ লোকেশন তাদের দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে সাহায্য করেছে।