CAA: সিএএ নিয়ে তোলপাড় দেশ! বলুন তো CAA-র পুরো কথা কী? CAA কার্যকর হওয়ায় কাদের সুবিধা, কারা বিপদে? জানুন
- Published by:Shubhagata Dey
- news18 bangla
Last Updated:
CAA: সিএএ-র পুরো কথা কি সেটা জানেন? সিএএ-র পুরো কথা নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন। ইংরাজিতে Citizenship Amendment Act...
advertisement
1/13

*নাগরকিত্ব সংশোধনী আইন (CAA) নিয়ে ১২ মার্চ সন্ধ্যার পর থেকে তোলপাড় দেশ। তবে এই প্রথম নয়, আগেও এ নিয়ে প্রচুর হইচই হয়েছে, সঠিক তথ্য সম্পর্কে নানা বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। অনেকেই ভেবেছেন তাঁদের দেশ থেকে বের করে দেওয়া হবে এই নিয়ম কার্যকর হলে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/13
*কিন্তু আপনি জানেন কী, সিএএ বা নাগরকিত্ব সংশোধনী আইন আসলে কী? আপনার-আমার কী হতে পারে এতে? সিএএ-র পুরো কথা কি সেটা জানেন? ভারতীয় নাগরিকদের উপর কতটা প্রভাব ফেলবে নাগরকিত্ব সংশোধনী আইন বা সিএএ? সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/13
*স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তথ্য বলছে, ভারতীয় নাগরিকদের সঙ্গে সিএএ বা নাগরকিত্ব সংশোধনী আইনের কোনও সম্পর্কই নেই। দেশের নাগরিকদের মৌলিক অধিকারের উল্লেখ রয়েছে ভারতীয় সংবিধানে। সিএএ বা এই সম্পর্কিত কোনও আইন সেই অধিকার কেড়ে নিতে পারে না কোনওভাবেই। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/13
*সিএএ কাদের জন্য কার্যকর হবে? জানা গিয়েছে, ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের পর পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় কারণে বিতাড়িত হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি এবং খ্রিস্টান শরণার্থীদের জন্য এই নাগরকিত্ব সংশোধনী আইন। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/13
*পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান থেকে আসা হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি এবং খ্রিস্টানদের কীভাবে সুবিধা হবে সিএএ থেকে? পাসপোর্ট বা ভিসার মতো নথি না থাকলেও ভারতীয় নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা যাবে। সিএএ-র মাধ্য়মে এই শরণার্থীরা এমন সুযোগ পাবেন। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/13
*ভারতীয় নাগরিকত্বের জন্য তাঁদের আবেদনের রাস্তা আরও মসৃণ হবে। এ দেশে বসবাসের ন্যূনতম সময় ১+১১ বছরের পরিবর্তে ১+৫ বছর হবে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
7/13
*সিএএ-র পুরো কথা কি সেটা জানেন? সিএএ-র পুরু কথা নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন। ইংরাজিতে Citizenship Amendment Act. সংগৃহীত ছবি।
advertisement
8/13
*পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান থেকে এদেশে এসে অবৈধ ভাবে বসবাস করা মুসলিমদের কি দেশ থেকে তাড়িতে দেওয়া হবে? একেবারেই না। কোনও নাগরিকের বিতাড়নের সঙ্গে সিএএ-র কোনও সম্পর্ক নেই। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
9/13
*১৯৪৬-এর বিদেশি আইন ও ১৯২০-র পাসপোর্ট আইন অনুযায়ী এই সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে থাকে। বিদেশি নাগরিকদের ভারতে প্রবেশ এবং প্রস্থান সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত এই দুই আইনের ভিত্তিতেই নেওয়া হয়। কোনও ব্যক্তির ধর্ম বা দেশের ভিত্তিতে নয়। ভারতে অবৈধভাবে বসবাসকারী যে কোনও বিদেশির জন্যই এই দুই আইন প্রযোজ্য। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
10/13
*পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তানে ধর্মীয় কারণে অত্যাচারের শিকার হওয়া হিন্দুরা কিন্তু সিএএ-র জন্য আবেদন করতে পারবেন না। তাদের অন্য ধর্মের বিদেশি নাগরিকদের মতোই আগের পদ্ধতিতে আবেদন করতে হবে। সিএএ থাকলেও ১৯৫৫-র নাগরিকত্ব আইন অনুযায়ী, তারা কোনও অতিরিক্ত সুবিধা পাবেন না। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
11/13
*সিএএ-র কারণে ধীরে ধীরে ভারতীয় নাগরিকত্ব হারাবেন মুসলিমরা? সিএএ কোনও ভারতীয় নাগরিকের উপর কোনও প্রভাব ফেলবে না। সব ভারতীয় নাগরিকরাই তাদের সংবিধান প্রদত্ত মৌলিক অধিকার পাবেন। কোনও ভারতীয় নাগরিককে তার নাগরিকত্ব থেকে বঞ্চিত করবে না সিএএ। বরং, তিন পড়শি দেশের নির্দিষ্ট পরিস্থিতির শিকার বিশেষ বিদেশি নাগরিকদের জন্য ভারতীয় নাগরিকত্বের সুযোগ করে দেবে এই আইন। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
12/13
*সিএএ-র পর এনআরসি হবে এবং মুসলিম বাদে সব শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। মুসলিমদের কি ডিটেনশন ক্যাম্পে পাঠানো হবে? এনআরসি-র সঙ্গে সিএএ-র কোনও সম্পর্ক নেই। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
13/13
*২০০৪ সালের ডিসেম্বর থেকেই ১৯৫৫-এর নাগরিকত্ব আইনের সঙ্গে আইনত সংযুক্ত এনআরসি। এবং ২০০৩ সালের কিছু নির্দিষ্ট নিয়মের ভিত্তিতেই এই আইন কার্যকরী সম্ভব। ভারতীয় নাগরিকদের রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি এবং জাতীয় পরিচয় পত্র সম্পর্কিত বিষয়ের সঙ্গে তা জড়িত। বিগত ১৫-১৬ বছর ধরে এই আইন রয়েছে। সিএএ আলাদা করে এতে কোনও পরিবর্তন আনেনি। সংগৃহীত ছবি।