CAA: সিএএ নিয়ে এবার বিরাট সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় সরকারের! কোন কোন দেশের নাগরিকরা বিনা নথিতেও এ দেশে থাকতে পারবেন জানেন?
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
CAA: পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তানে ধর্মীয় নিপীড়নের শিকার হয়ে ভারতে আসা অ-মুসলিম শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দিতেই আনা হয়েছে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন।
advertisement
1/6

নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ)-এ নাগরিকত্বের জন্য আবেদনের সময়সীমা আরও ১০ বছর বাড়িয়ে দিল নরেন্দ্র মোদির সরকার। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক মঙ্গলবার রাতে একটি বিবৃতি জারি করে জানিয়েছে, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান থেকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যরা (হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি এবং খ্রিস্টান), যারা ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ধর্মীয় নিপীড়ন থেকে বাঁচতে ভারতে এসেছিলেন। তাদের পাসপোর্ট বা অন্যান্য ভ্রমণ নথি ছাড়াই দেশে থাকতে দেওয়া হবে।
advertisement
2/6
তারা সবাই ভারতের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন। গত বছর কার্যকর হওয়া নাগরিকত্ব সংশোধন আইন (সিএএ)-এ বলা হয়েছিল নির্যাতিত সংখ্যালঘুদের সদস্যরা যারা ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৪ সাল বা তার আগে ভারতে এসেছিলেন, তাদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। সেই সময়সীমা আরও বৃদ্ধি করা হল।
advertisement
3/6
প্রসঙ্গত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তানে ধর্মীয় নিপীড়নের শিকার হয়ে ভারতে আসা অ-মুসলিম শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দিতেই আনা হয়েছে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (CAA)।
advertisement
4/6
২০১৯ সালে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাশ হলেও বিধি নিয়ে জট থাকায় তা এতদিন বলবৎ করা যায়নি। ২০২৪ সালের ১১ মার্চ গেজেট নোটিফিকেশন দিয়ে CAA কার্যকর করার কথা ঘোষণা করে কেন্দ্র।
advertisement
5/6
আর এবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বিবৃতি অনুযায়ী, “আফগানিস্তান, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত কোনও ব্যক্তি- হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি এবং খ্রিস্টান - যারা ধর্মীয় নিপীড়ন বা ধর্মীয় নিপীড়নের ভয়ে ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিলেন এবং ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে বা তার আগে পাসপোর্ট বা অন্যান্য ভ্রমণ নথি সহ বৈধ নথি ছাড়াই দেশে প্রবেশ করেছিলেন অথবা পাসপোর্ট বা অন্যান্য ভ্রমণ নথি সহ বৈধ নথি সহ, এবং এই জাতীয় নথির বৈধতা শেষ হয়ে গিয়েছে, তারা বৈধ পাসপোর্ট এবং ভিসা থাকার নিয়ম থেকে অব্যাহতি পাবেন।
advertisement
6/6
সদ্য বাস্তবায়িত ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ফরেনার্স অ্যাক্ট, ২০২৫-এর অধীনে জারি করা এই গুরুত্বপূর্ণ আদেশটি বিপুল সংখ্যক মানুষের জন্য, বিশেষ করে পাকিস্তান থেকে আসা হিন্দুদের জন্য, যারা ২০১৪ সালের পরে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন এবং তাদের ভাগ্য নিয়ে চিন্তিত ছিলেন, তাঁরা স্বস্তি পাবেন।