মগজখেকো অ্যামিবার ওষুধ খুঁজে পেলেন চিকিৎসকেরা! কীভাবে চলছে চিকিৎসা? অ্যামিবা থেকে বাঁচতে মানতে হবে কোন উপায়ে?
- Published by:Soumendu Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
ঘিলুখেকো অ্যামিবায় তটস্থ কেরল, শুধু কেরল নয় পশ্চিমবাংলাতেও ছড়িয়েছে এই সংক্রমণ। মগজখেকো এই অ্যামিবা নাক বা মুখ দিয়ে ঢুকে শরীরের মধ্যে দিয়ে সটান মস্তিষ্কে গিয়ে বাসা বাঁধে।
advertisement
1/8

ঘিলুখেকো অ্যামিবায় তটস্থ কেরল, শুধু কেরল নয় পশ্চিমবাংলাতেও ছড়িয়েছে এই সংক্রমণ। মগজখেকো এই অ্যামিবা নাক বা মুখ দিয়ে ঢুকে শরীরের মধ্যে দিয়ে সটান মস্তিষ্কে গিয়ে বাসা বাঁধে। এরপরেই মস্তিষ্কের বিভিন্ন কোষ এবং স্নায়ুর উপর আক্রমণ চালাতে শুরু করে।
advertisement
2/8
অ্যামিবার সংক্রমণে এখনও পর্যন্ত ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। কেরলেই আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছেছে ৬৯!ফলে আতঙ্কের মধ্যেই শুরু হয়েছে এই সংক্রমণের চিকিৎসার খোঁজ।
advertisement
3/8
চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন মিল্টেফেসিন নামে এক ধরনের ওষুধ দিয়েই চিকিৎসা শুরু হয়েছে। আরও বেশ কয়েক ধরনের ওষুধ এবং ইঞ্জেকশনের মাধ্যমেও চিকিৎসা চলছে বলে জানা গিয়েছে।
advertisement
4/8
এই অ্যামিবা থেকে বাঁচতে ইতিমধ্যেই বেশ কিছু সতর্কতা নিতে বলেছেন চিকিৎসকেরাসেগুলি হল১) পুকুর বা বদ্ধ জলাশয়ের জলে স্নান না করাই ভাল।২) উষ্ণ প্রস্রবণে স্নান করার সময়ে সাবধান হতে হবে। জল যেন কোনও ভাবেই নাক বা মুখ দিয়ে না ঢোকে।
advertisement
5/8
৩) হ্রদ, নদী, বা পুকুরে সাঁতার কাটার সময় নাক বন্ধ রাখুন। সাঁতারের সময় নাকের ক্লিপ ব্যবহার করা ভাল।
advertisement
6/8
সুইমিং পুলের জল অপরিষ্কার হলে বা তাতে পর্যাপ্ত ক্লোরিন না থাকলে সেখানে সাঁতার কাটা বিপজ্জনক হতে পারে।৫) যে জলে স্রোত আছে, সেখানে সাধারণত অ্যামিবা থাকে না। তবে সম্পূর্ণ ডুব দিয়ে স্নান না করাই ভাল।
advertisement
7/8
কোন কোন ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা চলছে?মগজখেকো অ্যামিবা বা 'নিগ্লেরিয়া ফোলেরি'-র সংক্রমণ ঘটলে মস্তিষ্ক ও কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ে।জানা গিয়েছে, মিল্টোফোসিন ওষুধ দিয়ে রোগীদের চিকিৎসা করছেন কেরলের চিকিৎসকেরা। এটি অ্যান্টি প্যারাসাইটিক ওষুধ।
advertisement
8/8
এই ওষুধের প্রভাবে খিঁচুনি কমে। এবং এই ওষুধটি অ্যামিবার বিভাজন বন্ধ করে।তা ছাড়া অ্যাজিথ্রোমাইসিন, ফ্লুকোনাজ়োলের মতো অ্যান্টি-ফাঙ্গাল ওষুধ দিয়েও চিকিৎসা করা হয় রোগীর। লক্ষণ বুঝে ওষুধ দেন চিকিৎসকেরা। কিছু ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের প্রদাহ বিপজ্জনক জায়গায় পৌঁছলে স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধও দেওয়া হতে পারে রোগীকে।