Bizzare News: একসঙ্গে যাচ্ছিল ভাই-বোন! গাড়ির মধ্যেই যা করছিল দু'জনের কাণ্ড দেখে হতবাক পুলিশ, তল্লাশি চালাতে গিয়ে বেহুঁশ পুলিশ
- Published by:Debalina Datta
- local18
Last Updated:
উত্তরপ্রদেশের শহরে এই কাণ্ড, গাড়িতেই যা কাজকর্ম চলছিল তা দেখে চমকে গেল পুলিশরা
advertisement
1/6

গাড়ির মধ্যে যা হচ্ছে সেটা ঠিক কাজ নয়, এমনটাই সন্দেহ হয়েছিল পুলিশের৷ আর নিজেদের সেই সন্দেহের সূত্র ধরে উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহর জেলার ডিবাই কোতোয়ালি থানা একটি বড় সাফল্য পেয়েছে। এক মহিলা সহ অটো লিফটার গ্যাংয়ের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে ডিবাই থানার পুলিশ। বলা হচ্ছে, গাড়িতে বসে যাত্রীদের ডাকাতি করত এই চক্র। Photo- Representative
advertisement
2/6
ডাকাত দলে একজন নারী সহ পাঁচ সদস্য ছিল। দীর্ঘদিন ধরে তাঁকে খুঁজছিল ডিবাই থানার পুলিশ। বর্তমানে পুলিশ নগদ ১.৩৯ লক্ষ টাকা, সোনা ও রুপোর গয়না, তিনটি পিস্তল ও দুটি ছুরি উদ্ধার করেছে। পুলিশ অভিযুক্তদের কাছ থেকে ঘটনায় ব্যবহৃত দুটি গাড়িও উদ্ধার করেছে।
advertisement
3/6
যাঁদের ধরা হয়েছে দীর্ঘদিনের অপরাধমূলক ইতিহাস রয়েছে। সুরেন্দ্রের বিরুদ্ধে ১৫টি, মোহিতের বিরুদ্ধে ৭টি, সৌদান সিংয়ের বিরুদ্ধে ৪টি, শনির বিরুদ্ধে ২টি, নীরজের বিরুদ্ধে ২টি এবং মহিলা ডাকাত সোনিয়ার বিরুদ্ধে ৪টি ফৌজদারি মামলা রয়েছে। এই আসামিরা এর আগেও বহুবার জেলে গেছে।
advertisement
4/6
আসলে, বুধবার রাতে ভীমপুর মোড়ে যানবাহন তল্লাশিতে ব্যস্ত ছিল পুলিশের দল। এদিকে পোস্ট ইনচার্জ খবর পেয়ে দুটি গাড়িতে কয়েকজন মহিলাকে নিয়ে যাচ্ছিল৷ সন্দেহ হলে পুলিশ গাড়ি দুটি থামায়। তল্লাশি শুরু করলে গাড়ির আরোহী দুজনই অনুপ শহরের দিকে পালিয়ে যায়। আলিগড় অনুপ শহর রোডের সুরাজপুর মাখেনা খাল থেকে পুলিশ গাড়ি দুটিকে ঘিরে ফেলে। দুটি গাড়িতেই একজন নারী সহ পাঁচ জন ছিলেন। জিজ্ঞাসাবাদে আসামি ডাকাতির কথা স্বীকার করেছে।
advertisement
5/6
অভিযুক্তদের মধ্যে মোহিত ও সোনিয়া ভাই-বোন। পুলিশ জানায়, ২০ নভেম্বর ভীমপুর মোড়ে এক মহিলাকে গাড়িতে বসিয়ে ছিনতাই করা হয়। পরে তাঁকে কাসার স্টেশনে নামিয়ে দেওয়া হয়। ২১ নভেম্বর সায়ানার হাপুর ঘাঁটিতে এক নারীকে ডাকাতি করা হয় এবং ২৪ নভেম্বর একই থানা এলাকায় পেট্রোল পাম্পে বসিয়ে আরেক নারীকে ছিনতাই করা হয়।এর আগে গত ২ অক্টোবর কোতোয়ালি দিবাইয়ের ধরমপুর চৌকি এলাকায় এক ব্যক্তিকে মারধর ও ছিনতাই করে আসামিরা।
advertisement
6/6
এসপি দেহাত রোহিত মিশ্র বলেছেন, 'এসওজি দল এবং দিবাই থানার দল মিলে একটি গ্যাংকে ধরেছে যেটি মহিলা যাত্রীদের টার্গেট করত।গ্যাং সদস্যরা নারীদের রাস্তা দিয়ে উঠতে দেখে তুলে নিয়ে যেত। তারপর পথে তাদের ব্যাগের তালা ভেঙ্গে মূল্যবান জিনিসপত্র চুরি করত। তিনি একজন মহিলাকেও সঙ্গে রেখেছিলেন যাতে তিনি যাত্রীদের মধ্যে আস্থা তৈরি করতে পারেন। পরে প্রতারিত বোধ করেন যাত্রীরা।