Weight Loss Tips: মোমের মতো গলে, হড়হড়িয়ে বের করে বাড়তি জেদি চর্বি! খালি পেটে সস্তার ৫ খাবার, ৩০ দিনে দারুন ফল

*ওজন হ্রাস বা ওজন কমানো অনেকের কাছেই এখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ। যদিও বাড়তি মেদ ঝরানো মোটেও মুখের কথা নয়। ওজন কমানোর জন্য কঠোর নিয়ম মানতে হয়। আপনার ডায়েট থেকে শুরু করে ওয়ার্কআউট টাইম, পর্যাপ্ত ঘুম, লাইফস্টাইল এবং আরও অনেক কিছু এই ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে, কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে, যাতে ওজন হ্রাসের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়। সেই কাজের মধ্যে অন্যতম সঠিক খাবার খাওয়া। সংগৃহীত ছবি।

*আপনি যখন সঠিক খাবার খান, তখন এটি বিপাক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে, অবশেষে ওজন হ্রাসে সহায়তা করে। দিনের শুরুতে সঠিক খাবার খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আপনার শরীরকে পুরো দিনের জন্য সেট করে। এমন কিছু খাবার রয়েছে, যা আওজন কমানোর জন্য খালি পেটে খেতে হবে। সংগৃহীত ছবি।

*লেবু দিয়ে গরম জল: এক গ্লাস গরম জল এবং লেবু দিয়ে আপনার দিন শুরু করতে পারেন। লেবু জল বিপাক হার বাড়ায়, তা হজমে উন্নতি করতে সহায়তা করে। লেবুর অম্লতা পিত্ত উত্পাদন বাড়িয়ে দেয়, যা শরীরের বাড়তি মেদ কমাতে সহায়তা করে। এছাড়াও, জল দীর্ঘ রাতের বিশ্রামের পরে আপনার শরীরকে হাইড্রেট করতে সহায়তা করে। সংগৃহীত ছবি।

*অ্যাপল সিডার ভিনিগার (এসিভি): অ্যাপল সিডার ভিনিগার রক্তে শর্করার মাত্রায় ভারসাম্য রাখতে সহায়তা করে। এটি বিপাক হার বাড়িয়ে তোলে। যার ফলে, চর্বি গলানো অনেক সহজ হয়। এটি আপনার খিদে নিবারণ করতে এবং সারা দিন খিদে কমাতে সাহায্য করে। এক গ্লাস জলে এক টেবিল চামচ অ্যাপল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে খালি পেটে পান করুন, এতে ওজন হ্রাস পাবে খুব তাড়াতাড়ি। সংগৃহীত ছবি।

*ওটস: ওটসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, বিশেষত বিটা-গ্লুকান, যা দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভরে রাখে। খালি পেটে ওটস খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল হয়। এতে শক্তি বাড়ে। সংগৃহীত ছবি।

*সবুজ চা: গ্রিন টিতে ক্যাটচিনের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা বিপাক হাড় বাড়ায়। মেদ ঝরাতে সহায়তা করে বলে বিশ্বাস করা হয়। খালি পেটে এক কাপ গ্রিন টি পান করলে ফ্যাট বার্ন হয়, এতে দ্রুত ওজন হ্রাস পায়। সংগৃহীত ছবি।

*গ্রীক দই: গ্রীক দই প্রোটিন এবং প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ। প্রোটিন পেশী তৈরি করতে সহায়তা করে এবং আপনার পেট ভরিয়ে রাখে। যখন প্রোবায়োটিকগুলি অন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে, তখন বিপাক হার আরও ভাল হয়, হজমশক্তির উন্নতি ঘটে। সংগৃহীত ছবি।