Vitamin And Liver Disease: শরীরে কোন 'ভিটামিন' বেড়ে গেলে 'লিভার'-এর বারোটা বাজে? 'ব্রেনের প্রেশার' চরচরিয়ে বাড়ে? বড় 'ক্ষতি' হওয়ার আগে জেনে নিন
- Published by:Rukmini Mazumder
- news18 bangla
Last Updated:
Vitamin And Liver Disease: মাথায় রাখতে হবে, শরীরের জন্য ভিটামিন যেমন দরকার, তেমনি অধিক ভিটামিনের ফল কিন্তু মারাত্মক। অর্থাৎ, আপনাকে সঠিক পরিমাপে ভিটামিন খেতে হবে
advertisement
1/8

মাথায় রাখতে হবে, শরীরের জন্য ভিটামিন যেমন দরকার, তেমনি অধিক ভিটামিনের ফল কিন্তু মারাত্মক। অর্থাৎ, আপনাকে সঠিক পরিমাপে ভিটামিন খেতে হবে। শরীরে কোনও ভিটামিনের মাত্রা বেড়ে গেলে কিন্তু সর্বনাশ, দেখা দেয় একাধিক অসুখ। জানেন, কোন ভিটামিন বেশি খেলে লিভারের বারোটা বাজে?
advertisement
2/8
শরীর সুস্থ রাখতে ভিটামিন অপরিহার্য! কিন্তু অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়ে, নিজের ইচ্ছেমতো ভিটামিন ট্যাবলেট খেয়ে নেন। হাড়ের ব্যথা হলে টপাটপ খেয়ে ফেলেন ভিটামিন ডি ট্যাবলেট, কিংবা সর্দি-কাশিতে মুঠোমুঠো মুখে পোড়েন ভিটামিন সি ওষুধ। এনার্জির খামতি হলে 'মাল্টিভিটামিন' ট্যাবলেট তো আছেই। কিন্তু ভিটামিন-ও খেতে হবে নিয়ম মেনে, নির্দিষ্ট পরিমাণে। একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, শরীরে একটি নির্দিষ্ট ভিটামিন বেড়ে গেলে লিভার নষ্ট হতে থাকে, ব্রেনের প্রেশার বেড়ে যায়। কোন ভিটামিন বলুন তো?
advertisement
3/8
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, শরীরে ভিটামিন এ-র পরিমাণ বেশি হয়ে গেলে শরীর অসুস্থ হয়ে পড়ে। ডাক্তারি পরিভাষায় সেই পরিস্থিতিকে বলে হাইপারভিটামিনোসিস বা ভিটামিন এ টক্সিসিটি।
advertisement
4/8
ভিটামিন এ টক্সিসিটি দুই প্রকারের হয়। অ্যাকিউট ও ক্রনিক। খুব কম সময়ে বেশি পরিমাণে ভিটামিন এ খেলে যে জটিলতা দেখা দেয়, তাকে বলে অ্যাকিউট টক্সিসিটি। অন্যদিকে, দীর্ঘদিন ধরে বেশি পরিমাণে ভিটামিন এ শরীরে প্রবেশ করলে যে শারীরিক জটিলতা দেখা দেয়, তা হল ক্রনিক টক্সিসিটি।শরীরে ভিটামিন এ-র পরিমাণ বেশি হয়ে গেলে, ক্রনিক টক্সিসিটি দেখা দিলে লিভারের ক্ষতি হয়। ব্রেনের প্রেশারও বেড়ে যায়। শরীরে ভিটামিন এ-র পরিমাণ বেশি হয়ে গেলে তা লিভারে জমা হয় আর তারপরেই অকেজো হতে থাকে শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই অঙ্গ
advertisement
5/8
দাঁত, হাড়, নরম টিস্যু ও ত্বকের গঠনের জন্য ভিটামিন-এ অপরিহার্য। পাশাপাশি, ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ থেকেও শরীরকে রক্ষা করে ভিটামিন এ। এই ভিটামিন চুল ও নখ ভাল রাখে, রাতকানা রোগ রোধ করে।
advertisement
6/8
গাজর, মিষ্টি আলু, স্কোয়াশ, পালং শাকের মতো সবজি ও প্যাপরিকা, রেড পেপার, লঙ্কাগুঁড়োর মতো মশলায় ভিটামিন এ থাকে।
advertisement
7/8
কোন বয়সে কতটা ভিটামিন এ প্রয়োজন? National Institutes of Health (NIH)-এর তথ্য অনুযায়ী, ০-৬ মাস বয়সি শিশুদের দিনপ্রতি প্রয়োজন ৪০০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন এ। ৭-১২ মাস বয়সি শিশুদের দিনপ্রতি প্রয়োজন ৫০০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন এ। ১-৩ বছর বয়সি শিশুদের দিনপ্রতি প্রয়োজন ৩০০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন এ। ৪-৮ বছর বয়সিদের দিনপ্রতি প্রয়োজন ৪০০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন এ। ৯-১৩ বছর বয়সিদের দিনপ্রতি প্রয়োজন ৬০০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন এ।
advertisement
8/8
National Institutes of Health (NIH)-এর তথ্য অনুযায়ী, ১৪-১৮ বছর বয়সিদের দিনপ্রতি প্রয়োজন পুরুষদের ক্ষেত্রে ৯০০ মাইক্রোগ্রাম, মহিলাদের ক্ষেত্রে ৭০০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন এ। যদি মহিলা গর্ভবতী হল, তা হলে প্রয়োজন দিনপ্রতি ৭৫০ মাইক্রোগ্রাম। ১৯ বছরের বেশি বয়সিদের প্রয়োজন পুরুষদের ক্ষেত্রে দিনপ্রতি ৯০০ মাইক্রোগ্রাম, মহিলাদের দিনপ্রতি ৭০০ মাইক্রোগ্রাম। ১৯ বছরের বেশি মহিলা যদি গর্ভবতী হন, তবে প্রয়োজন দিনপ্রতি ৭৭০ মাইক্রোগ্রাম।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Vitamin And Liver Disease: শরীরে কোন 'ভিটামিন' বেড়ে গেলে 'লিভার'-এর বারোটা বাজে? 'ব্রেনের প্রেশার' চরচরিয়ে বাড়ে? বড় 'ক্ষতি' হওয়ার আগে জেনে নিন