Sugarcane Juice: গরমকালে আখের রসে চুমুক দিচ্ছেন? জানেন, এর ফলে শরীরে কী কী হচ্ছে? পরের বার আখের রসে চুমুক দেওয়ার আগে জেনে নিন

গরম মানেই রাস্তার ধারে আখের রসের মেশিন! গরমের দাবদাহে পুড়ে মানুষ ঠান্ডা ঠান্ডা আখের রসে চুমুক দেন! কিন্তু আখের রস খাওয়া কি আদৌ স্বাস্থ্যকর? পরের বার আখের রসে চুমুক দেওয়ার আগে জেনে নিন--

দিল্লি ডায়েট ক্লিনিক নয়ডার ডায়েটিশিয়ান অমৃতা মিশ্র জানালেন কোন কোন সমস‍্যার ক্ষেত্রে এড়িয়ে চলা উচিত আখের রস। কীভাবে খাওয়া উচিত? আখের রস খাওয়ার আগে অবশ‍্যই জেনে নিন এইসমস্ত বিষয়গুলি।

নির্দেশিকায় বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, এক জন প্রাপ্তবয়স্ক সারাদিন যে পরিমাণ খাবার খান, তাতে থাকা শর্করার মাত্রা মিলিয়ে যেন ৩০ গ্রামের বেশি না হয়। ৭ থেকে ১০ বছরের শিশুদের ক্ষেত্রে সেই মাত্রাটা হওয়া উচিত ২৪ গ্রাম। অন্য দিকে, প্রতি ১০০ মিলিলিটার আখের রসে শর্করার মাত্রা (ফ্রুকটোজ ও সুক্রোজ মিলিয়ে) থাকে ১৩ থেকে ১৫ গ্রাম। কাজেই বেশি আখের রস খেলে শর্করার মাত্রা খুব বেড়ে যায়।

রাস্তার ধারে যে আখের রস পাওয়া যায়, সেটি আদৌ পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যকর নয়। যে মেশিনে আখের রস বানানো হয়, সেটি হয়তো বছরের পর বছর ধোয়াই হয় না! পাশাপাশি যে ব্যক্তি আখের রস বানান, তিনি মোটেই প্রতিবার রস বানানোর আগে সাবান দিয়ে হাত ধোন না। কাজেই এই রস খেলে ভাইরাল অসুখের ঝুঁকি বাড়ে।

রাস্তার ধারে যে আখের রস পাওয়া যায়, সেটি আদৌ পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যকর নয়। যে মেশিনে আখের রস বানানো হয়, সেটি হয়তো বছরের পর বছর ধোয়াই হয় না! পাশাপাশি যে ব্যক্তি আখের রস বানান, তিনি মোটেই প্রতিবার রস বানানোর আগে সাবান দিয়ে হাত ধোন না। কাজেই এই রস খেলে ভাইরাল অসুখের ঝুঁকি বাড়ে।

গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট-রা বলেন, রাস্তার ধার থেকে আখের রস খেলে হেপাটাইটিস এ, হেপাটাইটিস ই-সহ নানাবিধ গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল সমস্যা হতে পারে।