২০০ বার সাপের কামড় খেলেন মার্কিন গবেষক টিম ফ্রিডে, দাবি—শরীরে তৈরি হয়েছে সুপার ইমিউনিটি!
- Published by:Tias Banerjee
Last Updated:
Snake Bite: ইচ্ছাকৃতভাবে ২০০ বারেরও বেশি সাপের কামড় খেয়েছেন তিনি। তাঁর দাবি, শরীরে তৈরি হয়েছে এক ধরনের ‘সুপার ইমিউনিটি’।
advertisement
1/8

বিশ্বজুড়ে সাপের কামড়ে প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। অ্যান্টিভেনম থাকা সত্ত্বেও অনেক সময় দেরিতে চিকিৎসা বা সঠিক প্রতিষেধক না পাওয়ার কারণে প্রাণহানি ঘটে। এই সমস্যার সমাধানের জন্যই মার্কিন গবেষক টিম ফ্রিডে নিজের শরীরকে বানিয়েছেন পরীক্ষাগার।
advertisement
2/8
টিম ফ্রিডে বিভিন্ন প্রজাতির বিষাক্ত সাপ যেমন কোবরা, ব্ল্যাক মাম্বা, রাসেল ভাইপার ইত্যাদির কামড় খেয়েছেন। তাঁর শরীরে একাধিকবার গুরুতর প্রতিক্রিয়াও হয়েছে—তীব্র ব্যথা, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে জীবনহানির ঝুঁকিও তৈরি হয়েছে।
advertisement
3/8
তবুও তিনি এই গবেষণা চালিয়ে গিয়েছেন একটাই উদ্দেশ্যে—আরও কার্যকর অ্যান্টিভেনম তৈরি করা। যাতে সাপের বিষ মানুষের জীবন কাড়তে না পারে।
advertisement
4/8
চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞরা অবশ্য তাঁর এই পদক্ষেপকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ও বেপরোয়া বলে মনে করছেন। তাঁদের মতে, কোনও অবস্থাতেই সাধারণ মানুষকে এমন কাজ করার পরামর্শ দেওয়া যায় না, কারণ প্রতিবার কামড়েই প্রাণঘাতী ঝুঁকি থেকে যায়।
advertisement
5/8
তবে গবেষক হিসেবে টিম ফ্রিডের এই উদ্যোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে ব্যাপক আলোচনা চলছে।
advertisement
6/8
টিম ফ্রিডের লক্ষ্য ছিল মানুষের শরীরে এমন এক ধরনের সুপার ইমিউনিটি (Super Immunity) তৈরি করা, যা সাপের বিষের বিরুদ্ধেও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে। আর সেই লক্ষ্যেই তিনি গত কয়েক বছরে ইচ্ছাকৃতভাবে ২০০ বারেরও বেশি সাপের কামড় নিয়েছেন। তাঁর দাবি, এই ভয়ঙ্কর পরীক্ষার ফলে শরীরে ধীরে ধীরে এক ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়েছে, যা তাকে সাপের বিষের মারাত্মক প্রভাব থেকে রক্ষা করে।
advertisement
7/8
বর্তমানে তিনি দাবি করছেন, তাঁর শরীরে তৈরি হওয়া প্রতিরোধ ক্ষমতা ভবিষ্যতে সাপের কামড় প্রতিরোধে নতুন দিগন্ত খুলতে পারে।
advertisement
8/8
যদিও বৈজ্ঞানিক মহল বলছে, তাঁর এই ব্যক্তিগত পরীক্ষা অ্যান্টিভেনম গবেষণার জন্য নতুন তথ্য দিতে পারলেও এর ফলাফল নিশ্চিত হতে আরও বিস্তৃত বৈজ্ঞানিক গবেষণা প্রয়োজন।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
২০০ বার সাপের কামড় খেলেন মার্কিন গবেষক টিম ফ্রিডে, দাবি—শরীরে তৈরি হয়েছে সুপার ইমিউনিটি!