বর্ষায় এভাবে ডিম রান্না না করলেই মহা বিপদ, নির্ঘাত ডেকে আনবেন সংক্রমণ
- Published by:Shubhagata Dey
Last Updated:
Right Way To Cook Eggs During Monsoon season: বর্ষার মরসুমে ডিম রান্নার কিছু কৌশল মেনে চললেই ধারে-কাছে ঘেঁষতে পারবে না সংক্রমণ।
advertisement
1/7

*গ্রীষ্মের প্রচণ্ড দাবদাহ থেকে স্বস্তি নিয়ে আসে বর্ষাকাল। সঙ্গে নিয়ে আসে সংক্রমণ, রোগ-ব্যাধি। এর কারণ হল আর্দ্র জলবায়ু ব্যাকটেরিয়া এবং প্যাথোজেনের বংশবৃদ্ধির জন্য আদর্শ, যা আরও অনেক জলবাহিত এবং বায়ুবাহিত রোগের দিকে পরিচালিত করে।
advertisement
2/7
*বর্ষায় তাই অনেক বিশেষজ্ঞই ডিম খাওয়া এড়িয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। কারণ ডিমের সহজেই সালমোনেলার মতো ব্যাকটেরিয়া দ্বারা দূষিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে বর্ষার মরসুমে ডিম রান্নার কিছু কৌশল মেনে চললেই ধারে-কাছে ঘেঁষতে পারবে না সংক্রমণ।
advertisement
3/7
*ভাল করে ধুতে হবে: হাঁস-মুরগির ডিম দূষিত হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। সংক্রমণ থেকে দূরে থাকার সর্বোত্তম উপায় হল ভাল করে ডিম ধুয়ে ফেলা। নুন জলে ধুতে পারলে সবচেয়ে ভাল। সবচেয়ে অস্বাস্থ্যকর হল ডিমের খোসা। অধিকাংশ সময়েই এতে নোংরা লেগে থাকে। তাই ভাল করে ধুতে হবে।
advertisement
4/7
*সেদ্ধ করতে হবে: নিয়মিত যাঁরা ওয়ার্কআউট করেন, অনেক সময়ই তাঁরা কাঁচা ডিম খান। কিন্তু বর্ষার মরসুমে কাঁচা ডিম বা হাফ বয়েল এড়িয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, এই সময় সেদ্ধ বা ভাজা ডিম খাওয়াই শরীরের পক্ষে ভাল। ডিমের খোসা ভাল করে ধুয়ে তারপর সেদ্ধ করতে হবে, তবেই সংক্রমণ থেকে বাঁচা যাবে।
advertisement
5/7
*ডিম ভাজা: এ সময় ডিম ভাজা করলে কম থেকে মাঝারি আঁচে সঠিক ভাবে রান্না করতে হবে। নিশ্চিত করতে হবে যাতে ডিমের ভিতরের অংশ যেন কাঁচা না থাকে। মশলা এবং সামান্য তেল দিলে ভাল ভাবে ডিম ভাজা যায়। খেতেও ভাল লাগে। এ ছাড়াও, হলুদ, লঙ্কা এবং নুনের মতো মশলা ডিম থেকে ব্যাকটেরিয়া এবং রোগজীবাণু দূর করে।
advertisement
6/7
*ডিপ ফ্রাই এড়িয়ে যাওয়াই ভাল: ডিম অ্যামিনো অ্যাসিড এবং পুষ্টিতে ভরপুর। কিন্তু অনেকেই জানেন না বিশেষজ্ঞরা সেদ্ধ ডিম ডিপ ফ্রাই করতে বারণ করেন। কারণ ডিপ ফ্রাই করলে পুষ্টিগুণ কমে যায়। বর্ষার মরসুমে এটা সংক্রমণ ডেকে আনতে পারে।
advertisement
7/7
*অমলেট: বর্ষার মরসুমে অমলেট তৈরির সবচেয়ে ভাল উপায় হল সেগুলিকে সঠিকভাবে রান্না করা। বিশেষজ্ঞরা বলেন, অমলেট উল্টে-পাল্টে রান্না করতে হয়, যাতে ডিমটি ভিতরে-বাইরে সমান ভাজা হয়! এটা সংক্রামকদের উপস্থিতি দূর করতে সাহায্য করে।