Parenting Tips: নতুন মা-বাবা হলে বোঝা কঠিন, সন্তানের মধ্যে এই ১০ লক্ষণ দেখলে অবিলম্বে ডাক্তার দেখান!
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
Parenting Tips : যাঁরা নতুন বাবা-মা হয়েছেন, তাঁরা অনেক সময়েই বুঝতে পারেন না কখন ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত।
advertisement
1/11

শিশুদের যত্ন নেওয়া সবচেয়ে কঠিন। বিশেষ করে প্রথমবার মা-বাবা হলে। শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে। তাই এই বয়সে প্রায়ই নানা রোগ-ব্যাধির শিকার হয়। এর বেশিরভাগটা বাড়িতেই সামলে দেওয়া যায়। কিন্তু সমস্যা বাড়লে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। যাঁরা নতুন বাবা-মা হয়েছেন, তাঁরা অনেক সময়েই বুঝতে পারেন না কখন ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। এখানে সেই নিয়েই আলোচনা করা হল।
advertisement
2/11
অস্বস্তি: অনেক সময় শিশু অস্বস্তিতে ভোগে। এর সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ হল, একটানা কান্না এবং খেতে না চাওয়া। এমন হলে ফেলে না রেখে অবিলম্বে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
advertisement
3/11
বমি: বমি খুব সাধারণ ব্যাপার। তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটাকে হালকা ভাবেই নেওয়া হয়। কিন্তু বমি শিশুদের ক্ষেত্রে মারাত্মক। ডিহাইড্রেশনের ফলে এমনটা হতে পারে। কিংবা শিশুর শরীরে গুরুতর কোনও রোগের লক্ষণ হওয়াও বিচিত্র নয়।
advertisement
4/11
হাই ফিভার: শিশুদের প্রায়ই জ্বর, সর্দি, কাশি হয়। শরীরের তাপমাত্রা সামান্য বেশি হলে বাড়িতেই সামাল দেওয়া যায়। কিন্তু তাপমাত্রা বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। কারণ কোন সংক্রমণের ফলে জ্বর হচ্ছে সেটা বেশিরভাগ সময়েই বোঝা যায় না।
advertisement
5/11
নিষ্ক্রিয়: ছোট বাচ্চা মানেই প্রাণপ্রাচুর্যে ভরপুর। হাসি, কান্না, দৌড়াদৌড়ি করে গোটা বাড়ি মাতিয়ে রাখবে। কিন্তু অনেক সময় বাচ্চা থম মেরে যায়। কোনও কিছুতেই যেন তার মনে লাগে না। এটা নিষ্ক্রিয়তার একটা পর্যায় হতে পারে। কিন্তু বেশিদিন এমনটা চললে ডাক্তার দেখানো উচিত।
advertisement
6/11
পেটে ব্যথা: পেটে ব্যথা হলে কখনওই হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়। অবশ্যই ডাক্তার দেখাতে হবে। হ্যাঁ, অনেক সময় শাকসবজি খেতে না চাইলে বা স্কুল যাওয়া এড়াতে অনেক সময়ই পেট ব্যথার অজুহাত দেয় বাচ্চারা। তারপরেও পেট ব্যথা হলে এড়িয়ে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে না।
advertisement
7/11
নির্জনতা: বাচ্চা যদি একা একা থাকে, নিজেকে ঘরের মধ্যে বন্দি করে রাখতে ভালোবাসে তাহলে সেটা ভবিষ্যতে গুরুতর সমস্যার কারণ হতে পারে। তাই সময় নষ্ট না করে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
advertisement
8/11
ওজন বাড়াকমা: বাচ্চাদের ওজন কমবে, বাড়বে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আচমকা যদি অনেকটা ওজন কমে কিংবা বেড়ে যায় তাহলে সেটা শরীর খারাপের গুরুতর লক্ষণ হতে পারে।
advertisement
9/11
অল্পেই ক্লান্তি, হাঁপানি: দৌড়ঝাঁপে শিশুদের ক্লান্তি নেই। বরং এটা করতেই তারা ভালোবাসে। কিন্তু যদি শিশু অল্পেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে, একটু দৌড়ঝাঁপ করলেই হাঁপিয়ে যায়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
advertisement
10/11
ত্বকে র্যাশ: অনেক সময়ই শিশুদের সারা শরীরে র্যাশ বেরয়। এটা অনেক সময় অ্যালার্জির জন্যে হয়। আবার অনেক সময় এটা হাইজিন ইস্যু। র্যাশ থেকে অন্যান্য সংক্রামক রোগও হতে পারে। তাই যত দ্রুত সম্ভব এর চিকিৎসা করানো উচিত।
advertisement
11/11
অস্বাস্থ্যকর খাবার: সবাই জানে ছোটরা শাকসবজি খেতে পছন্দ করে না। বরং স্ন্যাক্স বা প্যাকেটজাত খাবারই তাদের বেশি প্রিয়। কিন্তু শিশু যদি স্বাস্থ্যকর খাবার একদমই না খায় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Parenting Tips: নতুন মা-বাবা হলে বোঝা কঠিন, সন্তানের মধ্যে এই ১০ লক্ষণ দেখলে অবিলম্বে ডাক্তার দেখান!