Tea Tourism: পুজোয় দু-রাত কাটিয়ে আসুন সবুজ চা-বাগানের মধ্যে, অনন্য অনুভূতি পেতে জানুন বেড়ানোর খুঁটিনাটি
- Published by:Shubhagata Dey
- hyperlocal
- Reported by:SUROJIT DEY
Last Updated:
উত্তরবঙ্গের ডুয়ার্সের চা বাগানের প্রতি বাইরে থেকে আসা পর্যটকদের আকর্ষণ রয়েছে বরাবরই। তাই এবার সেই আকর্ষণ বাড়াতে চা বাগানের ভেতরেই পর্যটকদের রাত যাপন সহ নানা নয়া উদ্যোগ নিল বেশ কয়েকটি চা বাগান।
advertisement
1/8

*সবুজ গালিচার মাঝেই হবে রাতযাপন! পুজোর মরশুমে পর্যটকদের জন্যে নতুন চমক। চা বাগানের সৌন্দর্য উপভোগ করার পাশাপাশি পর্যটকদের রাত্রি যাপনের জন্য কটেজ তৈরি সহ বিভিন্ন সুব্যবস্থা করেছেন জলপাইগুড়ি জেলার রানীনগর সংলগ্ন বেশ কয়েকটি চা-বাগানের মালিকপক্ষ। প্রতিবেদনঃ সুরজিৎ দে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/8
*উত্তরবঙ্গের ডুয়ার্সের চা বাগানের প্রতি বাইরে থেকে আসা পর্যটকদের আকর্ষণ রয়েছে বরাবরই। তাই এবার সেই আকর্ষণ বাড়াতে চা বাগানের ভেতরেই পর্যটকদের রাত যাপন-সহ নানা নয়া উদ্যোগ নিল বেশ কয়েকটি চা বাগান মালিক কর্তৃপক্ষ। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/8
*একেই বিগত কয়েক বছর ধরে আবহাওয়ার খামখেয়ালিপোনায় টানাপোড়েন চলছে চায়ের ব্যবসায়। কখনও অনাবৃষ্টি কখনও বা অতি বৃষ্টির ফলে ভাটা পড়ছে উত্তরবঙ্গের তিন কুড়ি চা পাতার ব্যবসায়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/8
*এ বছরও একই ছবি ধরা পড়েছে ক্ষুদ্র চা বাগান গুলোয়। চায়ের ব্যবসায় খরচের তুলনায় এবছর বাজারে কাঁচা চা পাতার দামই পাওয়া যায়নি বলেই হতাশার সুরে জানিয়েছিলেন ক্ষুদ্র চা বাগানের মালিকদের একাংশ। আর শ্রমিকদের মজুরি নিয়ে অসন্তোষও নতুন নয়, উপরন্তু সম্প্রতি যোগ হয়েছে পুজো বোনাসকে ঘিরে ক্ষুদ্র চা বাগানের মালিকের প্রতি চার শ্রমিকদের অসন্তোষ। তাই পর্যটনের এই ব্যবসার পথ সুগম হলে আনুষাঙ্গিক সমস্যার সমাধান খানিকটা হলেও হবে বলেই আশাবাদী ক্ষুদ্র চা বাগানের মালিকরা। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/8
*কী কী সুবিধা পাবেন পর্যটকেরা এখানে এলে? বাইরে থেকে আসা পর্যটকদের মনোরঞ্জনের জন্য পাহাড় ও অরণ্যের পাশাপাশি চা বাগান এবং চা তৈরির সঙ্গে পরিচিতি ঘটানোর নানা ব্যবস্থা থাকছে ক্ষুদ্র চা বাগানগুলোতে এবং থাকবে উত্তরের সুস্বাদু খাবারের সম্ভার। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/8
*তিস্তা নদীর বিখ্যাত সুস্বাদু তাজা বোরোলি মাছ থেকে শুরু করে দেশি মুরগির ঝোল বা বিরিয়ানি সবই মিলবে এখানকার কটেজে। কয়েকটি ছোট ছোট কটেজ তৈরি করে সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছে ইতিমধ্যেই। রাত যাপনের সময় ঝিঁঝি পোকার ডাক এবং শিয়ালের হুক্কা হুয়ার শব্দে রোমাঞ্চকর অনুভূতি আসবেই। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
7/8
*কীভাবে কাঁচা চা পাতা তোলা থেকে শুরু করে চা তৈরি করা হয় তা হাতে কলমে দেখানোর পাশাপাশি বিভিন্ন প্রকারের গাছ কাছ থেকে দেখা এবং চা বাগানের মাঝে দাঁড়িয়ে থাকা ছায়া গাছের উপকারিতা জানার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
8/8
*এক কথায় চা বাগানের সবুজ গালিচার মাঝে ছুটির দুটো দিন কাটাতে পারবেন পর্যটকরা। ছোট চা বাগানের মধ্যে এভাবেই ভ্রমণ দুয়ার খোলার দিকে নজর রয়েছে ক্ষুদ্র চা বাগান মালিকদের, এতে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন চা চাষিরাও। স্বল্প খরচে এমন অভিনব ট্যুর আপনার মন মুগ্ধ করবেই। পুজোয় ডেস্টিনেশন যদি হয় ডুয়ার্স তা হলে একবার চা বাগানের কটেজে ঢুঁ মেরে যেতেই পারেন। সংগৃহীত ছবি।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Tea Tourism: পুজোয় দু-রাত কাটিয়ে আসুন সবুজ চা-বাগানের মধ্যে, অনন্য অনুভূতি পেতে জানুন বেড়ানোর খুঁটিনাটি