Panic Attack: প্যানিক অ্যাটাক ও প্যানিক ডিসঅর্ডার কী? পার্থক্য বুঝবেন কীভাবে? কী কী চিকিৎসা রয়েছে?
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
Know about panic attacks and panic disorder: হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, দ্রুত শ্বাস, ঘাম এবং কাঁপুনি, এর সাধারণ লক্ষণ। নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে প্যানিক অ্যাটাক হয়। অত্যধিক চাপে অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তবে অনেকের ক্ষেত্রে চাপ বা কোনও রকম ট্রিগার ছাড়াই প্যানিক অ্যাটাক হতে পারে। এটা প্যানিক ডিসঅর্ডারের উপসর্গ হওয়ার সম্ভাবনা।
advertisement
1/8

অত্যধিক উদ্বেগ থেকে প্যানিক অ্যাটাক হয়। আক্রান্ত ব্যক্তি অসহায় বোধ করেন। ভয় এবং অপ্রতিরোধ্য আবেগ অনুভূত হয়। হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, দ্রুত শ্বাস, ঘাম এবং কাঁপুনি, এর সাধারণ লক্ষণ।
advertisement
2/8
নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে প্যানিক অ্যাটাক হয়। অত্যধিক চাপে অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তবে অনেকের ক্ষেত্রে চাপ বা কোনও রকম ট্রিগার ছাড়াই প্যানিক অ্যাটাক হতে পারে। এটা প্যানিক ডিসঅর্ডারের উপসর্গ হওয়ার সম্ভাবনা।
advertisement
3/8
আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের (APA) পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রতি ৭৫ জনের মধ্যে ১ জন প্যানিক ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত। স্বাভাবিক জীবনযাপনে মারাত্মক প্রভাব ফেলে। যাইহোক, প্যানিক অ্যাটাক বা প্যানিক ডিসঅর্ডার, উভয়ই মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা। সঠিক চিকিৎসায় নিরাময় সম্ভব।
advertisement
4/8
প্যানিক অ্যাটাক সাধারণত ৫ থেকে ২০ মিনিট স্থায়ী হয়, তবে লক্ষণগুলি ১ ঘণ্টা পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। অ্যাংজাইটি অ্যান্ড ডিপ্রেশন অ্যাসোসিয়েশন অফ আমেরিকার মতে, প্যানিক অ্যাটাকে নিম্নলিখিত লক্ষণগুলির মধ্যে ৪টি লক্ষণ প্রবলভাবে দেখা যায়। Representative Image
advertisement
5/8
লক্ষণগুলি হল - বুকে ব্যথা এবং অস্বস্তি, ঠান্ডা বা গরম লাগা,মাথা ঘোরা এবং হালকা মাথাব্যথা, মৃত্যুভয়, নিয়ন্ত্রণ হারানোর বা "পাগল হয়ে যাওয়ার" ভয়, অনিয়মিত হৃদস্পন্দন বা দ্রুত হৃদস্পন্দন, অসাড় হয়ে যাওয়া বা ঝনঝন করা, কাঁপুনি বা ঘাম, শ্বাসকষ্ট যা দম বন্ধ হওয়ার মতো মনে হতে পারে, বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন বোধ, বমি বমি ভাব এবং পেট খারাপ। Representative Image
advertisement
6/8
প্যানিক অ্যাটাকের লক্ষণ ফুসফুসের ব্যাধি, হার্টের বা থাইরয়েডের সমস্যার মতো মনে হতে পারে। ঘনঘন প্যানিক অ্যাটাক হলে সেই ব্যক্তির অ্যাগোরাফিরিয়া হতে পারে। এতে মনে ‘কেউ সাহায্য করবে না’ বা ‘পালানোর জায়গা নেই’-এর মতো ভয় তৈরি হয়। প্যানিক অ্যাটাকে আক্রান্ত ব্যক্তি দ্রুত চিকিৎসা চান, কারণ তাঁদের মনে হয় হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। Representative Image
advertisement
7/8
প্যানিক অ্যাটাক এবং প্যানিক ডিসঅর্ডারের পার্থক্য: প্যানিক ডিসঅর্ডার মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা। প্যানিক অ্যাটাক উপসর্গ। একজন ব্যক্তি জীবনে কোনও না কোনও সময় প্যানিক অ্যাটাক অনুভব করেন। আর প্যানিক অ্যাটাক যখন বারবার হতে থাকে তখন সেটা প্যানিক ডিসঅর্ডারে পরিণত হয়। সাধারণত ১৮-২৫ বছরের মধ্যে প্যানিক ডিসঅর্ডার দেখা দেয়। তবে শিশুদেরও হতে পারে। পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের প্যানিক ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। Representative Image
advertisement
8/8
চিকিৎসা: প্যানিক ডিসঅর্ডারের সবচেয়ে সাধারণ চিকিৎসক হল ওষুধ এবং সাইকোথেরাপি। এছাড়া আরেকটি বিকল্প হল ইন্টারোসেপ্টিভ এক্সপোজার, যা একজন ব্যক্তিকে নিরাপদ পরিবেশে প্যানিক অ্যাটাকের লক্ষণগুলির সঙ্গে অভ্যস্ত হতে শেখায়। উদ্দেশ্য হল, অ্যাটাক সংক্রান্ত ভয় কমানো এবং উপসর্গগুলিকে প্রাথমিক পর্যায়েই নির্মূল করা। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Panic Attack: প্যানিক অ্যাটাক ও প্যানিক ডিসঅর্ডার কী? পার্থক্য বুঝবেন কীভাবে? কী কী চিকিৎসা রয়েছে?