মুঠো মুঠো ওষুধ বা গোছা গোছা টাকা নয়, এই সুপারহিট ঘরোয়া টোটকায় চিরমুক্তি ইউরিক অ্যাসিড থেকে
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
আসলে যখন আমরা পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার খাই, তখন আমাদের দেহে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। যার ফলে শরীরের মধ্যে তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিডের ক্রিস্টাল।
advertisement
1/8

ইউরিক অ্যাসিড হল রক্তে উপস্থিত এক প্রকার বর্জ্য পদার্থ। পিউরিন নামক যৌগের বিপাকের মাধ্যমেই তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড। সাধারণ অবস্থায় ইউরিক অ্যাসিড কিডনি এবং মূত্রের মধ্যে দিয়ে যায়। আসলে যখন আমরা পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার খাই, তখন আমাদের দেহে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।
advertisement
2/8
যার ফলে শরীরের মধ্যে তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিডের ক্রিস্টাল। আর শরীরে এই ক্রিস্টাল জমতে জমতেই এক সময় গাউট হয়। আজ ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা এড়ানোর ঘরোয়া কৌশলের বিষয়ে আলোচনা করব।
advertisement
3/8
ওজন নিয়ন্ত্রণ: গবেষণা বলছে, ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রার সঙ্গে দেহের বিএমআই এবং মেটাবলিক সিন্ড্রোমসের একটা যোগ রয়েছে। ডায়েট এবং এক্সারসাইজের মাধ্যমে তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ আবশ্যক। এতে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমে। তবে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে ধীরে ধীরে ওজন কমানো উচিত।
advertisement
4/8
পানীয় জল: এক্সারসাইজের জন্য ঘাম ঝরলে অনেক সময় ডিহাইড্রেশন হয়। এতে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। অর্থাৎ ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি এবং গাউট অ্যাটাকের জন্য দায়ী ডিহাইড্রেশন।
advertisement
5/8
তাই প্রতিদিন অন্তত ছয় থেকে আট গ্লাস জল পান করা আবশ্যক। তবে প্রয়োজন এবং আবহাওয়া অনুযায়ী এই পরিমাণটা বাড়ানো কিংবা কমানো যেতে পারে।
advertisement
6/8
পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলা: পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধির জন্য দায়ী। একবার এক গবেষণায় দেখা গিয়েছিল, সামুদ্রিক খাবার এবং মাংস খেলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। তবে মটরশুঁটি, ডাল জাতীয় শস্যের মতো পিউরিন সমৃদ্ধ উদ্ভিজ্জ খাবার খেয়ে ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধি পায় না, এমন প্রমাণও মিলেছে গবেষণায়।
advertisement
7/8
মিষ্টি পানীয় এড়িয়ে চলা: মিষ্টি পানীয় অথবা সফট ড্রিঙ্কে থাকে ফ্রুক্টোজ। চিনিজাতীয় এই উপাদান কিন্তু ডায়াবেটিস, ওবেসিটি প্রভৃতির ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। শুধু তা-ই নয়, বাড়ে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি এবং গাউটের আশঙ্কাও। তাই এই ধরনের পানীয় এড়িয়ে চলাই ভাল।
advertisement
8/8
দুগ্ধজাত পণ্য: এক গবেষণায় দেখা গিয়েছিল যে, ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা হ্রাস করার ক্ষমতা রয়েছে দুগ্ধজাত পণ্যের মধ্যে। সেই সঙ্গে তা গাউটের ঝুঁকিও অনেকাংশে কমিয়ে দেয়। ফলে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় জেরবার হলে ডায়েটে যোগ করা যেতে পারে দুধ।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
মুঠো মুঠো ওষুধ বা গোছা গোছা টাকা নয়, এই সুপারহিট ঘরোয়া টোটকায় চিরমুক্তি ইউরিক অ্যাসিড থেকে