advertisement
1/5

কথায় বলে, ' নো মেডিকেশন ইজ বেটার দ্যান সেলফ মেডিকেশন'! কিন্তু কথা আর শোনে কে ? জ্বর-সর্দি হলেই দোকান থেকে কিনে ফেলা চেনা অ্যামোক্সিসিলিন, পেটের অসুখ হলেই যথেচ্ছ খেয়ে নেওয়া মেট্রোনিডাজোল গোত্রের ওষুধ! শুধু নিজেরই নয়, এইভাবেই চিকিৎসা চলছে বাড়ির সদস্যদেরও! Photo Source: Collected
advertisement
2/5
' সেন্টার ফর ডিজিজ ডায়নামিক্স ইকোনমিক্স অ্যান্ড পলিসি (সিডিডিইপি) –' র সমীক্ষায় উঠে এসেছে ভয়াবহ এক তথ্য। তাদের দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রতি বছর শুধুমাত্র ভারতেই অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী সংক্রমণে মারা যায় ৫৮ হাজার শিশু, গোটা বিশ্বে মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়ে যায় সাত লক্ষ। Photo Source: Collected
advertisement
3/5
'অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী সংক্রমণ'! বিষয়টি আদপে কী? অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ শরীরে যাওয়ার পর তার সঙ্গে লড়ে যুঝে যাওয়ার ক্ষমতা লাভ করে বেশ কিছু ব্যাকটিরিয়া। ফলে নির্দিষ্ট অসুখ প্রতিরোধে যে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়, একটা সময়ের পর তা আর কাজ করে না। ফলে মৃত্যুও হতে পারে! Photo Source: Collected
advertisement
4/5
খোলা বাজারে চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়াই বিক্রি হয় অ্যান্টিবায়োটিক। অনেক ক্ষেত্রেই ওষুধ কেনার জন্য কোনও রকম বাধা নিষেধই নেই। ফলে ইচ্ছামতো ওষুধ কিনে খাওয়ার উপায় রয়েছে। ওষুধ যাও বা কেনা হল, তা পুরো কোর্স শেষ করেন না অনেকেই। ফলে অ্যান্টিবায়োটিকের প্রভাবে জীবাণু কিছু দিন ঝিমিয়ে পড়লেও, কিছু দিন পরেই ফের মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। Photo Source: Collected
advertisement
5/5
বেশ কিছু চিকিৎসকও অসুখের শুরুতেই কড়া মাপের অ্যান্টিবায়োটিক দেন। এতে অসুখ ভাল হয়ে গেলেও অসুখের জীবাণুর অ্যান্টিবায়োটিকের সঙ্গে লড়ে যাওয়ার ক্ষমতা তৈরি হয়ে যায়। Photo Source: Collected