সাবধান, চুম্বনের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে এই ভয়ঙ্কর রোগগুলি!

চুম্বন শুধুই কী ভালোবাসার অভিব্যক্তি? তা ঠিক বলা চলে না ৷ কেন না একবার চুম্বনে মুখের ২৯টি পেশির সঞ্চালন হয়। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷

এছাড়াও রয়েছে প্রচুর স্বাস্থ্যকর দিক ৷ চুম্বনের কারণে স্বাস্থ্যের বিভিন্ন প্রকার উন্নতি সাধিত হয় ৷ ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷

তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, চুম্বনের ফলে বিভিন্ন রোগ পরস্পরের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে ৷ আসুন জেনে নেওয়া যাক সে সম্পর্কে...ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷

এইচ আই ভি ছড়িয়ে যেতে পারে ৷ ধরুন কোনও এইচ আই ভি আক্রান্ত রোগীর মুখে যদি আলসার অথবা ছোট কোন কাটা থাকে তাহলে কিন্তু সেই রোগ সংক্রমণের আশঙ্কা বহু গুণ বেড়ে যায় ৷ ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷

আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটির প্রকাশ করা এক রিপোর্ট অনুসারে, চুম্বনের সময় হিউমেন প্যাপিলোমা ভাইরাস একজনের শরীর থেকে আরেকজনের শরীরে প্রবেশ করে এমন মারণ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি করে। প্রসঙ্গত, একথা ঠিক যে চুম্বনের সঙ্গে ক্যান্সারের সরাসরি কোন যোগ নেই। কিন্তু কার শরীরে এই ভাইরাস আছে, আর কার নেই, তা বাইরে থেকে বোঝা অসম্ভব। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷

যারা হেপাটাইটিস রোগে আক্রান্ত তাদের চুম্বনের মাধ্যমে অন্যের মুখে যে সালাইভা প্রবেশ করে তার ফলে সুস্থ ব্যক্তিরও হেপাটাইটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷

দাঁত ক্ষয়ের জন্য দায়ী যে ব্যাকটেরিয়া তা চুম্বনের মাধ্যমে একজনের মুখ থেকে অন্যের মুখে খুব সহজেই ছড়িয়ে পড়তে পারে। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷

মুখের ভিতরকার সংক্রমণজনিত যে কোনও রোগ, ফোসকা ইত্যাদি একজনের থেকে অন্যজনের মধ্যে ছড়াতে পারে চুম্বনের ফলে। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷

ছোঁয়াচে যে কোনও রোগের সংক্রমণ ঘটতে পারে চুম্বনের ফলে। কারণ, একজন আক্রান্ত ব্যক্তির সালিভা অন্য আরেকজনের সংস্পর্শে এলে সুস্থ ব্যক্তিটির আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷

জ্বর, সর্দির কারণে ঠোঁটের উপর যে ফোসকার মতো ঘা সৃষ্টি হয়, আমরা যাকে ‘জ্বর ঠোসা’ বলে জানি, তা চুম্বনের মাধ্যমে আরেক জনের শরীরে ছড়িয়ে পরতে পারে। এমনকি এই জ্বর ঠোসা ভাল হয়ে যাওয়ার ৩-৪ দিন পরও তা ছড়াতে পারে চুম্বনের মাধ্যমে। ছবি: পিক্সঅ্যাবে ৷