Who should not eat Khejur: অনেকের কাছেই সঞ্জীবনী, কিন্তু কারা ছুঁয়েও দেখবেন না 'খেজুর'? বিশেষ সতর্কতা বিশেষজ্ঞের
- Published by:Shubhagata Dey
Last Updated:
Who should not eat Khejur: নিয়মিত খেজুর খেলে শরীরে শক্তি যোগায়, ত্বক উজ্জ্বল হয় এবং হাড়ের পাশাপাশি হার্টের স্বাস্থ্যেরও উন্নতি ঘটে। তবে খেজুর খাওয়া কিছু লোকের জন্যও ক্ষতিকারক হতে পারে।
advertisement
1/7

*খেজুর এমন একটি ফল, যা স্বাস্থ্যের জন্য ঔষধ বলে মনে করা হয়। তবে এটি সবার জন্য উপকারী নয়। নিয়মিত খেজুর খেলে শরীরে শক্তি যোগায়, ত্বক উজ্জ্বল হয় এবং হাড়ের পাশাপাশি হার্টের স্বাস্থ্যেরও উন্নতি ঘটে। তবে খেজুর খাওয়া কিছু লোকের জন্যও ক্ষতিকারক হতে পারে।
advertisement
2/7
*ডায়েটিশিয়ান ডা. স্বপ্না সিংহের মতে, খেজুরে থাকে প্রাকৃতিক শর্করা, যা শরীরে তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায়। এছাড়া খেজুরে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ভিটামিন-ই এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্টের মতো পুষ্টি উপাদান, যা নানাভাবে শরীরের জন্য উপকারী।
advertisement
3/7
*খেজুরে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ম্যাগনেসিয়ামের উপস্থিতি হাড়কে মজবুত করে এবং অস্টিওপোরোসিস থেকে রক্ষা করে। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয় এবং পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে। খেজুরের চিনি শরীরকে ফিট রাখে এবং ক্লান্তি দূর করে।
advertisement
4/7
*ভিটামিন ই ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে উজ্জ্বল ও স্বাস্থ্যকর করে তোলে। পটাশিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তবে ডায়েটিশিয়ান ডা. স্বপ্না সিং বলছেন, চিকিৎসকের পরামর্শেই খেজুর খাওয়া উচিত। কিছু রোগী আছেন যাদের খেজুর না খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
advertisement
5/7
*খেজুরে বেশি পরিমাণে চিনি থাকায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। অতিরিক্ত খেজুর খেলে ডায়রিয়ার সমস্যা বাড়তে পারে। এ ছাড়া কিডনি রোগীদের খেজুর খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত কারণ এতে পটাশিয়াম বেশি থাকে।
advertisement
6/7
*খেজুরের উচ্চ ক্যালোরি স্থূলতা বাড়িয়ে তুলতে পারে। যাদের খেজুরে অ্যালার্জি আছে তাদের এটি খাওয়া উচিত নয়। ছোট বাচ্চাদের খেজুর দিলে হজমের সমস্যা হতে পারে। ডা. স্বপ্না সিং পরামর্শ দেন যে খেজুর সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। সাধারণত দিনে ২-৩ টি খেজুর খেলে শরীর পর্যাপ্ত পুষ্টি জোগায়।
advertisement
7/7
*খেজুর দুধের সঙ্গে প্রাতঃরাশের জন্য বা এটি একটি স্মুদিতে যোগ করে খাওয়া যেতে পারে। কোনও স্বাস্থ্যগত সমস্যা থাকলে খেজুর খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। সীমিত পরিমাণে খেজুর করলে সঞ্জীবনীর মতোই উপকার পাওয়া যায়, কিন্তু অযত্নে খেলে তা বিষের মতোও হতে পারে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Who should not eat Khejur: অনেকের কাছেই সঞ্জীবনী, কিন্তু কারা ছুঁয়েও দেখবেন না 'খেজুর'? বিশেষ সতর্কতা বিশেষজ্ঞের