Hair Care: চুল পড়া, রুক্ষতা ও খুশকি—ডিম ও দইয়ের মধ্যে কোনটি সেরা সমাধান?
- Published by:Salmali Das
- news18 bangla
Last Updated:
Hair Care: চুলের বৃদ্ধি, ঘনত্ব ও ক্ষতি মেরামতের ক্ষেত্রে ডিম এবং দই—দুটি ঘরোয়া উপাদানই বহুদিন ধরেই জনপ্রিয়। তবে কোনটি বেশি কার্যকর? সৌন্দর্য বিশেষজ্ঞদের মতে, চুলের সমস্যা অনুযায়ী দুটির কাজ আলাদা।
advertisement
1/5

চুলের বৃদ্ধি, ঘনত্ব ও ক্ষতি মেরামতের ক্ষেত্রে ডিম এবং দই—দুটি ঘরোয়া উপাদানই বহুদিন ধরেই জনপ্রিয়। তবে কোনটি বেশি কার্যকর? সৌন্দর্য বিশেষজ্ঞদের মতে, চুলের সমস্যা অনুযায়ী দুটির কাজ আলাদা। সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে দু’টি উপাদানের পুষ্টি ও উপকারিতার বিস্তারিত বিশ্লেষণ।
advertisement
2/5
চুল ভেঙে যাওয়া, রুক্ষতা, অতিরিক্ত হিট বা কেমিক্যাল ট্রিটমেন্টে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া ক্ষেত্রে ডিমকে সেরা প্রাকৃতিক প্রোটিন ট্রিটমেন্ট হিসেবে ধরা হয়। ডিমে রয়েছে উচ্চমাত্রার প্রোটিন, বায়োটিন, ভিটামিন A, D, E, জিঙ্ক ও সেলেনিয়াম, যা চুলকে শক্তিশালী করে, ইলাস্টিসিটি বাড়ায় এবং দ্রুত চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞরা জানান, সপ্তাহে একবার ডিমের হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করলে নিস্তেজ ও ভঙ্গুর চুলে ফিরে আসে মসৃণতা ও ঘনত্ব।
advertisement
3/5
অন্যদিকে, দই চুলের জন্য এক অসাধারণ ময়েশ্চারাইজার। দইয়ের ল্যাকটিক অ্যাসিড, ভিটামিন B5 ও প্রোবায়োটিক মাথার ত্বককে শান্ত রাখে, খুশকি কমায় এবং স্ক্যাল্পের পিএইচ ব্যালান্স বজায় রাখে। দইয়ের হেয়ার মাস্ক নিয়মিত ব্যবহার করলে চুল থাকে নরম, উজ্জ্বল ও সহজে নিয়ন্ত্রণযোগ্য। বিশেষত শুষ্ক, খুশকি-প্রবণ বা চুলে বেশি ফ্রিজ থাকা ব্যক্তিদের জন্য দই অত্যন্ত উপকারী।
advertisement
4/5
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, চুলের অবস্থা অনুযায়ী ডিম ও দই—দুটির ব্যবহার পালা করে করাই শ্রেয়। যেদিন চুল দুর্বল বা ব্রেকেজ বেশি, সেদিন ডিমের প্রোটিন ট্রিটমেন্ট। আর যেদিন মাথার ত্বকে চুলকানি, শুষ্কতা বা খুশকি বেশি, সেদিন দইয়ের ময়েশ্চার মাস্ক।
advertisement
5/5
চুলের প্রকৃতি ও সমস্যার সঙ্গে মিল রেখে এই দুই প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহার করলে বাড়বে চুলের স্বাস্থ্য, ঘনত্ব ও উজ্জ্বলতা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)