'মিথ্যা' বললে শরীরের কোন 'অংশ' গরম হয়ে যায় বলুন তো...? চমকে দেবে 'গবেষণা'!
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
General Knowledge: কারও মিথ্যা কীভাবে শনাক্ত করা যায় তা জানা কঠিন। তবে, জানেন কী মিথ্যা বলার সময় আমাদের শরীরে কিছু পরিবর্তন ঘটে। আর তার কারণেই ঠিক মতো পর্যবেক্ষণ করে আমরা সহজেই বুঝে নিতে পারি, অপর ব্যক্তি মিথ্যা বলছেন।
advertisement
1/12

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আমরা বিভিন্ন ধরণের ঘটনা ও পরিস্থিতির মুখোমুখি হই। অনেক সময় নানা সমস্যার কারণে মানুষ ছোট এমনকি অনেক সময় বড় মিথ্যাও বলে থাকেন।
advertisement
2/12
কারও মিথ্যা কীভাবে শনাক্ত করা যায় তা জানা কঠিন। তবে, জানেন কী মিথ্যা বলার সময় আমাদের শরীরে কিছু পরিবর্তন ঘটে। আর তার কারণেই ঠিক মতো পর্যবেক্ষণ করে আমরা সহজেই বুঝে নিতে পারি, অপর ব্যক্তি মিথ্যা বলছেন।
advertisement
3/12
যখন অনেকেই মিথ্যা বলে, তখন আসলে তা তাদের মুখেই স্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে। আসলে, যখন একজন ব্যক্তি মিথ্যা বলেন, তখন তার শরীর ভিন্নভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায়। যা তাঁকে সহজেই চিনতে শিখিয়ে দেয়।
advertisement
4/12
একথা ঠিক যে সবাই জীবনে ছোট হোক বা বড়, ক্ষতিকর বা 'হার্মলেস' মিথ্যা কম বেশি বলেই থাকেন। কিন্তু কিছু মানুষের কাছে মিথ্যা বলা তাদের দৈনন্দিন রুটিনে পরিণত হয়।
advertisement
5/12
আবার কিছু মানুষ আছেন যাঁরা সৎ, কিন্তু কখনও কখনও পরিস্থিতি বিশেষে তাঁরা কোনও কারণে মিথ্যাও বলে।
advertisement
6/12
আপনি কি জানেন যে আমরা যখন মিথ্যা বলি, তখন আমাদের শরীরের একটি অংশ গরম হয়ে যায়?
advertisement
7/12
শুনতে অবাক লাগলেও এটা কিন্তু সত্যি। কারণ বিজ্ঞান বলছে, যখন কেউ মিথ্যা কথা বলে তখন তাঁর শরীরের বিশেষ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গরম হয়ে যায়।
advertisement
8/12
আসলে জানলে চমকে যাবেন যে যখন কেউ মিথ্যা বলে, তখন সেই ব্যক্তির কান গরম হতে শুরু করে। আবার কিছু মানুষের নাকও গরম হয়ে যায়। আবার কিছু মানুষ মিথ্যা বলার সময় তাঁদের নাক চুলকায়।
advertisement
9/12
শরীরের এমন একটি অংশ আছে যা আমরা মিথ্যা বললে গরম হয়ে যায়। সায়েন্স ডেইলির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একজন ব্যক্তি যখন মিথ্যা বলেন, তখন তিনি "পিনোকিও প্রভাব" অনুভব করেন। পিনোকিও প্রভাবের কারণে, নাকের চারপাশে এবং চোখের ভিতরের কোণে অরবিটাল পেশীগুলির তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়।
advertisement
10/12
বিজ্ঞান বলে যে আমরা যখন মিথ্যা বলি, তখন নাকের চারপাশের পেশী এবং চোখের ভিতরের কোণের তাপমাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়। বিজ্ঞানীদের গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যাঁরা কঠিন মানসিক কাজ করেন তাঁদের মুখের তাপমাত্রা কমে যায়। অন্যদিকে যাঁরা বেশি উদ্বেগ অনুভব করেন, তাদের মুখের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়।
advertisement
11/12
পরের বার যখন মিথ্যা বলবেন তখন মিলিয়ে দেখতে পারেন আপনিও। দেখুন তো আপনারও নাক গরম হচ্ছে না তো?
advertisement
12/12
ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
'মিথ্যা' বললে শরীরের কোন 'অংশ' গরম হয়ে যায় বলুন তো...? চমকে দেবে 'গবেষণা'!