Health Tips: Egg Yolk | রোজ দু'বেলা ডিম তো খাচ্ছেন...! কুসুমের রংটা খেয়াল করেন? গাঢ় না হালকা, কোনটা খাবেন?
- Published by:Rachana Majumder
- news18 bangla
Last Updated:
Health Tips: Egg Yolk | মুরগির জাত, বংশ দিয়েই নির্ধারিত হয় ডিমের খোসার রং। বাদামি ডিম পাড়ে সাধারণত রোড আইল্যান্ড রেডস বা প্লাইমাউথ রকস প্রজাতির মুরগিরা। সাদা ডিম পাড়ে সাধারণত লেগহর্নের মতো মুরগিরা। খোসার রঙের বৈচিত্র ডিমের পুষ্টি উপাদান বা গুণমানের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়।
advertisement
1/12

অনেকে কুসুমের জন্যই ডিম খান। আবার অনেকে কুসুম এড়িয়ে চলেন। খান শুধু ডিমের সাদা অংশ। তাঁদের ভয় ডিমের কুসুম খেলে কোলেস্টেরল বেড়ে যাবে৷ ফলে হৃদযন্ত্রের ক্ষতি হতে পারে৷
advertisement
2/12
ডিমে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়। আর অনেকের ডায়েটের ক্ষেত্রে ডিম অপরিহার্য। নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় খাবারের মধ্যে পড়ে।
advertisement
3/12
বিজ্ঞানীরা বলছেন, ডিমের কুসুমের রং নির্ভর করে মুরগির খাবারের উপর। কুসুমের রং কমলা হয় ক্যারোটিনয়েড নামের এক রকম রাসায়নিকের প্রভাবে।
advertisement
4/12
বিশেষজ্ঞদের মতে,যে সমস্ত মুরগি খোলা জায়গায় যত বেশি ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ পাবে, তার ডিম ততই গাঢ় রঙের হবে
advertisement
5/12
বাদামি ডিম নাকি সাদা ডিম? কোনটায় স্বাস্থ্য উপকারিতা বেশি? এই বিতর্ক বহু বছর ধরে অব্যাহত রয়েছে। ডিমের খোসার রঙের পার্থক্যের পিছনে প্রাথমিক কারণটি কী? ডিম পাড়া মুরগির বংশের উপর নির্ভরশীল এই রঙের পার্থক্য। তাদের পুষ্টিগুণের উপর নয়।
advertisement
6/12
মুরগির জাত, বংশ দিয়েই নির্ধারিত হয় ডিমের খোসার রং। বাদামি ডিম পাড়ে সাধারণত রোড আইল্যান্ড রেডস বা প্লাইমাউথ রকস প্রজাতির মুরগিরা। সাদা ডিম পাড়ে সাধারণত লেগহর্নের মতো মুরগিরা। খোসার রঙের বৈচিত্র ডিমের পুষ্টি উপাদান বা গুণমানের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়।
advertisement
7/12
একই কথা ডিমের কুসুমের ক্ষেত্রেও খাটে। গবেষণা বলছে, কুসুমের খাদ্যগুণ বা পুষ্টিগুণে খুব একটা পার্থক্য কিন্তু এক্ষেত্রে হয় না।
advertisement
8/12
সম্প্রতি ডিম নিয়ে নিজেদের গবেষণার কথা জানিয়েছেন, আমেরিকার ইউনাইটেড স্টেটস ডিপার্টমেন্ট অব এগ্রিকালচার (ইউএসডিএ)-এর গবেষকরা।
advertisement
9/12
প্রতিদিন ডিম খেলে শরীরে ভাল কোলেস্টেরল প্রবেশ করে। ফলে কোলেস্টরলের সমস্যায় যারা ভুগছেন তাদের জন্য খুব ভাল এই ডিম।
advertisement
10/12
ডিমে ভিটামিন ডি থাকায় শীতকালে সাধারণ ফ্লু ও ঠান্ডা লাগার প্রবণতা কম হয়। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়। নিশ্চিন্তে ডিম খেলেই মিটবে সমস্যা!
advertisement
11/12
প্রতিদিন পাতে ডিম রাখা খুবই দরকার। এটি আপনার শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ডিমকে প্রোটিনেরও ভাল উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
advertisement
12/12
১টি মাঝারি সাইজের ডিমের মধ্যে ৫০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে। যা রোজকার ঘাটতি মেটাতে পারবে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Health Tips: Egg Yolk | রোজ দু'বেলা ডিম তো খাচ্ছেন...! কুসুমের রংটা খেয়াল করেন? গাঢ় না হালকা, কোনটা খাবেন?