Cholesterol Control Drinks: ওষুধ ভুলে যান, সস্তার এই ৮টি পানীয়ই হুরহুর করে নামাবে খারাপ কোলেস্টেরল! হার্ট থাকবে ঝকঝকে তকতকে...
- Published by:Sounak Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
Cholesterol Control Drinks: কিছু অতি সস্তার পানীয় খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে এবং হৃদয় সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি কিছু পানীয় এড়িয়ে চলাও দরকার, যেমন ক্রিমসহ কফি বা কোকোনাট ড্রিংক, বিস্তারিত জানুন...
advertisement
1/13

কোলেস্টেরল কী ও এর প্রভাব: কোলেস্টেরল এক ধরনের মোমজাতীয় পদার্থ, যা শরীর কোষ ও হরমোন তৈরিতে ব্যবহার করে। এটি দুই রকমের হয়—HDL (উচ্চ ঘনত্বযুক্ত লিপোপ্রোটিন) যেটি ভালো কোলেস্টেরল এবং LDL (নিম্ন ঘনত্বযুক্ত লিপোপ্রোটিন) যেটি খারাপ কোলেস্টেরল।
advertisement
2/13
HDL বাড়ানো এবং LDL কমানো স্বাস্থ্যর জন্য ভালো। অতিরিক্ত কোলেস্টেরল স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়।
advertisement
3/13
গ্রিন টি: গ্রিন টিতে ক্যাটেচিনস ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা LDL ও মোট কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে। ২০২০ সালের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, গ্রিন টির উপাদান EGCG কোলেস্টেরল হ্রাসে কার্যকর। ব্ল্যাক টি-ও কোলেস্টেরলের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
advertisement
4/13
সয়া দুধ: সয়াতে স্যাচুরেটেড ফ্যাট কম থাকে। সয়া দুধ বা খাবার স্যাচুরেটেড ফ্যাটের বিকল্প হিসাবে খেলে কোলেস্টেরল কমতে পারে। Heart UK প্রতিদিন ২–৩ বার সয়া-ভিত্তিক পানীয় খাওয়ার পরামর্শ দেয়। এক গ্লাস সয়া দুধে (২৫০ মি.লি.) পর্যাপ্ত সয়া প্রোটিন থাকতে পারে।
advertisement
5/13
ওট ড্রিংকস: ওটে থাকা বিটা-গ্লুকানস নামক দ্রবণীয় ফাইবার পেটের ভিতরে জেল তৈরি করে এবং কোলেস্টেরল শোষণে বাধা দেয়। একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, ওট মিল্ক সেমি-সলিড ওট খাবারের তুলনায় কোলেস্টেরল কমাতে বেশি কার্যকর হতে পারে। এক গ্লাস ওট দুধে ১ গ্রাম বিটা-গ্লুকান থাকতে পারে।
advertisement
6/13
টমেটো জুস: টমেটোতে থাকা লাইকোপিন নামক উপাদান রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সহায়তা করে। রস তৈরি করলে লাইকোপিনের শোষণযোগ্যতা বাড়ে। এতে থাকা ফাইবার ও নিয়াসিনও কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। ২০১৯ সালের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত আনসোল্টেড টমেটো জুস খেলে LDL কোলেস্টেরল কমে।
advertisement
7/13
বেরি স্মুদি: বেরিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার থাকে যা কোলেস্টেরল কমায়। বেরির মধ্যে থাকা অ্যান্থোসায়ানিন কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কম ক্যালোরি ও কম চর্বির জন্য বেরি স্মুদি স্বাস্থ্যকর বিকল্প। দুধ বা দই দিয়ে বেরি ব্লেন্ড করে নেওয়া যেতে পারে।
advertisement
8/13
স্টেরল ও স্ট্যানল যুক্ত পানীয়: স্টেরল ও স্ট্যানল উদ্ভিজ্জ উপাদান যা কোলেস্টেরলের শোষণ রোধ করে। এদের পরিমাণ সবজিতে কম হলেও বিভিন্ন পানীয় যেমন দই, দুধ বা ফলের রসের সঙ্গে ফোর্টিফাই করা হয়। দিনে ১.৫–২ গ্রাম গ্রহণের মাধ্যমে কোলেস্টেরল কমানো যেতে পারে।
advertisement
9/13
কোকো ড্রিংকস: কোকোতে থাকা ফ্ল্যাভানলস অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এবং LDL কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। তবে প্রসেসড চকলেট ড্রিংকে অতিরিক্ত চিনি, ফ্যাট ও সল্ট থাকে, যা এড়িয়ে চলা ভালো।
advertisement
10/13
প্ল্যান্ট মিল্ক স্মুদি: সয়া বা ওট মিল্ক দিয়ে তৈরি স্মুদি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে। এই স্মুদিতে আপেল, বেরি, প্রুন, কমলা, অ্যাভোকাডো বা ব্রকলির মতো ফল ও সবজি মেশালে আরও উপকার পাওয়া যায়।
advertisement
11/13
যেসব পানীয় এড়ানো উচিত: কোলেস্টেরল কমাতে চাইলে উচ্চ চর্বি ও চিনি যুক্ত পানীয় যেমন আইসক্রিম ড্রিংক, কোকোনাট মিল্ক ড্রিংক, ক্রিম দেওয়া কফি, কোল্ড ড্রিংক ইত্যাদি এড়িয়ে চলা উচিত। অতিরিক্ত অ্যালকোহল HDL কমিয়ে ও ট্রাইগ্লিসারাইড বাড়িয়ে দেয়। পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম, স্বাস্থ্যকর খাবার এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করা উচিত।
advertisement
12/13
দিল্লির হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অনিরুদ্ধ শর্মা বলেছেন, "কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে খাবারের পাশাপাশি কিছু নির্দিষ্ট পানীয়ও বড় ভূমিকা রাখতে পারে, ওট মিল্ক, গ্রিন টি, এবং সয়া ড্রিংকস প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখলে ভাল ফল মিলতে পারে।"
advertisement
13/13
Disclaimer: এই খবরের মধ্যে দেওয়া ওষুধ/স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য এবং ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। নিউজ18 বাংলা কোনও ব্যবহারে ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Cholesterol Control Drinks: ওষুধ ভুলে যান, সস্তার এই ৮টি পানীয়ই হুরহুর করে নামাবে খারাপ কোলেস্টেরল! হার্ট থাকবে ঝকঝকে তকতকে...