Ayurveda On Blood Sugar: ব্লাড সুগার নিয়ে চিন্তায় আছেন? সমাধানের পথ বাতলে দেবে আয়ুর্বেদ!
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
Ayurveda On Blood Sugar: কিছু সহজ ঘরোয়া প্রতিকার অনুসরণ করে মধুমেহ বা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায়৷
advertisement
1/13

ডায়াবেটিস বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ২০৩০ সাল নাগাদ এই মৃত্যুহার ১০০ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পাবে বলে অনুমান করা হয়েছে৷ তবে এই অবস্থাটি যদিও প্রাণঘাতীই হোক না কেন, কিছু সাধারণ জীবনধারা পরিবর্তন করে এবং কিছু সহজ ঘরোয়া প্রতিকার অনুসরণ করে মধুমেহ বা ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ করা যায়৷
advertisement
2/13
যে আয়ুর্বেদিক টিপস অনুসরণ করতে হবে- এক ভাগ গুড়ুচি, এক ভাগ কুড়কি, এক ভাগ শারদুনিকা এবং দুই ভাগ পুনর্নবা নিতে হবে। ভালো করে মিশিয়ে নিয়ে দিনে ২-৩ বার গরম জলের সঙ্গে পান করতে হবে।
advertisement
3/13
প্রতিটি খাবারে একটু অতিরিক্ত মাত্রায় হলুদ দিতে হবে। চা এবং দুধের সঙ্গেও হলুদ মিশিয়ে খাওয়া যায়।
advertisement
4/13
যুগ যুগ ধরে তামার পাত্র থেকে জল পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এটি শরীরের সুস্থতা বজায় রাখে।তাছাড়া রক্তে চিনির মাত্রার ওঠানামা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে তামার পাত্র। একটি তামার পাত্রে সঞ্চিত জলকে তাম্র জল বলা হয়, যা তিনটি দোষেই ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। একটি তামার পাত্র বা জগে সারা রাত ভর্তি করে জল রেখে সেটা পরের দিন পান করতে হবে।
advertisement
5/13
মেথি দানার গুণ আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞদের মতে, ডায়াবেটিস রোগীদের নিয়মিত মেথির দানা খাওয়া উচিত। তারা স্প্রাউট খেতে পারেন বা সকালে খালি পেটে মেথি জল পান করতে পারেন।
advertisement
6/13
তেঁতো খেতে হবে করলা, আমলা, হেম্প বীজ এবং ঘৃতকুমারীর মতো তেঁতো খাবারও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে অনেক সাহায্য করতে পারে।
advertisement
7/13
ডায়েটে পরিবর্তন আনতে হবে আয়ুর্বেদ অনুসারে, শরীরের রোগগুলি দোষের ভারসাম্যহীনতার কারণে হয়। টাইপ ১ ডায়াবেটিস বাত (বাতাস এবং বায়ু) এর ভারসাম্যহীনতার কারণে এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিস অতিরিক্ত কফজনিত (জল এবং মাটি) দোষের কারণে ঘটে। এক্ষেত্রে কম চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। চায়ে আদা যোগ করলে শরীরে কফের পরিমাণ কম হয়।
advertisement
8/13
মশলার ব্যবহার জানতে হবে মশলার রয়েছে ডায়াবেটিস প্রতিরোধক গুণ। হলুদ, সর্ষে, হিং, দারচিনি ও ধনেপাতা অবশ্যই ডায়াবেটিস রোগীদের খেতে হবে।
advertisement
9/13
ডায়বেটিক রোগীদের যেগুলো খেতেই হবে- করলা ডায়াবেটিস রোগীদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় করলা অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এটি হাইপোগ্লাইসেমিক জৈব-রাসায়নিক পদার্থে সমৃদ্ধ। এই উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম।
advertisement
10/13
ছোলা গ্লুকোজ যাঁদের সহ্য হয়না তাঁদের ছোলা খেতে হবে। যাঁদের ডায়াবেটিস নেই তাঁদের জন্যও এটা ভালো। এটি দীর্ঘস্থায়ী ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্যও উপকারী।
advertisement
11/13
আমলকী আমলকী কার্বোহাইড্রেট শোষণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ক্রোমিয়ামের উপস্থিতি ইনসুলিন সংবেদনশীলতায় সাহায্য করে। এটি কাঁচা বা রস করে খাওয়া যায়।
advertisement
12/13
কালো জাম কালো জাম ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণে এবং ইনসুলিনের উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে। ৪-৫টি জাম পাতা এবং কালো জাম চিবিয়ে খেলে সুগারের মাত্রা কমতে পারে।
advertisement
13/13
কারি পাতা কারি পাতাও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। দিনে দুই-তিনবার এই পাতা খাওয়া যায়।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Ayurveda On Blood Sugar: ব্লাড সুগার নিয়ে চিন্তায় আছেন? সমাধানের পথ বাতলে দেবে আয়ুর্বেদ!