Birbhum Tourism: তারাপীঠের কাছেই মৌলিক্ষা দেবীর মন্দির, নেই রাজা, নেই রাজত্ব...তবু আজও ঐতিহ্য মেনে চলছে পুজো
- Published by:Rukmini Mazumder
- hyperlocal
- Reported by:Souvik Roy
Last Updated:
ঝাড়খণ্ডের দুমকা জেলার মলুটি গ্রামের রাজবংশ, রাজত্ব কিছুই আর নেই। নেই সেই চাকচিক্য, জাঁকজমক জৌলুস৷ কিন্তু আজও মৌলিক্ষা মায়ের পুজো হয়ে আসছে বংশপরম্পরায় এবং রীতিনীতি মেনেই। ইতিহাসবিদদের মতে,প্রায় ১৮৫৭ সালে সাধক বামাক্ষ্যাপা মলুটি গিয়ে পুজো করতেন
advertisement
1/5

ঝাড়খণ্ডের দুমকা জেলার মলুটি গ্রামের রাজবংশ, রাজত্ব কিছুই আর নেই। নেই সেই চাকচিক্য, জাঁকজমক জৌলুস৷ কিন্তু আজও মৌলিক্ষা মায়ের পুজো হয়ে আসছে বংশপরম্পরায় এবং রীতিনীতি মেনেই। ইতিহাসবিদদের মতে,প্রায় ১৮৫৭ সালে সাধক বামাক্ষ্যাপা মলুটি গিয়ে পুজো করতেন।
advertisement
2/5
জানা যায়,বহু বছর আগে তারাপীঠের মা তারার মন্দিরের দেখভালের দায়িত্ব ছিল নাটোরের রানির তত্ত্বাবধানে। সেই সময় ঝাড়খণ্ডের তৎকালীন রাজা দ্বারকা নদী পেরিয়ে তারাপীঠে মায়ের দর্শন এবং পুজো দেওয়ার জন্য আসেন। কোনও এক কারণ বসত মন্দিরের সেবায়েত মহারাজাকে অনেক ক্ষণ অপেক্ষা করিয়ে রাখেন। সেই কারণেই রাজা মা তারার পুজো না করেই ফিরে যান এবং মালুটি গ্রামে মৌলিক্ষা দেবীর মন্দিরে দেবীর ঘট প্রতিষ্ঠা করে পুজো শুরু করেন
advertisement
3/5
পরবর্তী সময়ে রাজা বসন্ত রায়, মলুটি গ্রামে ১০৮ টি শিব মন্দির ও মা মৌলিক্ষার মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। বীরভূমের তারাপীঠ থেকে ১৯ কিলোমিটার দূরে,বীরভূম লাগোয়া ঝাড়খণ্ডের মলুটি গ্রামে দেবী মৌলিক্ষাকে মা তারার বড় দিদি বলা হয়।
advertisement
4/5
মা মৌলিক্ষা দেবীকে সাধক বামাক্ষ্যাপা বড়মা বলতেন এবং মা তারাকে তিনি ছোটমা ডাকতেন । এই মন্দিরের পাশেই রয়েছে বিশাল এক জঙ্গল। রোমাঞ্চের খোঁজে সেই জঙ্গলেও ঢুঁ মারতে পারেন, চাইলে আয়োজন করতে পারেন বনভোজনের।
advertisement
5/5
রাজা বসন্ত রায়ের আমলে মুলুটি গ্রামে গড়ে তোলা ১০৮ টি শিব মন্দির সংস্কারের অভাবে ভেঙ্গে গিয়েছে৷ বর্তমানে সেখানে রয়েছে ৭২টি মন্দির। তাই মন্দির নগরীও বলা হয় মলুটি গ্রামকে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Birbhum Tourism: তারাপীঠের কাছেই মৌলিক্ষা দেবীর মন্দির, নেই রাজা, নেই রাজত্ব...তবু আজও ঐতিহ্য মেনে চলছে পুজো