Anti Ageing Tips: বয়স হার মানুক ত্বকের তারুণ্যে, শুধু মেনে চলতে হবে এই কয়েকটা নিয়ম!

বয়স তো আর থমকে থাকে না, সে আমরা যতই চেষ্টা করি না কেন! সত্যি বলতে কী, বয়স হওয়া এমন কিছু খারাপ ব্যাপারও নয়, জীবনের এত অভিজ্ঞতা, সে কি একেবারেই মূল্যহীন? কখনওই নয়! শুধু বয়সের প্রভাবটা ত্বকে পড়া, স্বাস্থ্যে পড়া আর মনে পড়াটা খারাপ, এই তিন তরতাজা থাকাই দস্তুর। জেনে নেওয়া যাক অন্তত ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে কী কী করা যেতে পারে!

প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন ব্যবহার চকোলেট, গাজর, গ্রিন টি-র মতো খাবারগুলি ত্বকের নিজস্ব এসপিএফ লাইকোপিন বাড়ায়। তাই ত্বকের বয়স ধরে রাখতে এই ধরনের খাবারগুলিকে ডায়েটে রাখতে হবে।

ফিট থাকা ওয়ার্কআউটের সঙ্গে ত্বকের জেল্লার গভীর সম্পর্ক রয়েছে। তাই ত্বক ভালো রাখতে এক্সারসাইজ করা জরুরি। কারণ নিয়মিত এক্সারসাইজ করলে ত্বকে কোলাজেন তৈরি হয় এবং ত্বক ভেতর থেকে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।

মাসাজ মুখের ত্বকের নমনীয়তা বজায় রাখতে মাসাজ করা খুবই জরুরি। নিয়মিত মাসাজ করলে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন ভালো হয় এবং ত্বকের জেল্লা বজায় থাকে।

গ্রিন জুস খান চিনি কিংবা যে কোনও মিষ্টির বদলে গ্রিন জুস ডায়েটে রাখতে হবে। কারণ গ্রিন জুস ত্বককে পুনরুজ্জীবিত করতে সাহায্য করে।

হাইড্রেশন ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য হাইড্রেটেড থাকা খুবই জরুরি। জল আমাদের ত্বকের জেল্লায় বড় প্রভাব ফেলে এবং ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।

জেল্লার জন্য এক্সফোলিয়েট নিয়মিত এক্সফোলিয়েট করলে ত্বকের মরা কোষগুলি পরিষ্কার হয়ে যায়। ফলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে এবং স্বাভাবিক জেল্লা বজায় থাকে।

ফেসিয়াল যোগা ত্বকের কোমলতার জন্য ফেসিয়াল যোগা খুবই সাহায্য করে। এটি মুখের বলিরেখা কমাতে এবং ত্বকের নিচের পেশি উন্নত করতে সাহায্য করে।

সবসময় মেকআপ তুলে নেওয়া মেকআপ ঠিক মতো না তুললে তা থেকে ত্বকের ছিদ্র জমাট বেঁধে যায় এবং দীর্ঘদিন ধরে মেকআপ ঠিকমতো পরিষ্কার না করলে কোলাজেন নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই মেকআপ করার পরে নিয়মিত সেটি ভাল করে তুলে ফেলা খুবই জরুরি।

বিউটি স্লিপ প্রতিদিন ৮ ঘন্টা ঘুমোলে মানসিক চাপ কমে এবং এক রাতের মধ্যে নতুন কোষ গঠনের মাধ্যমে ত্বক সুন্দর হয়ে ওঠে।