Soaked Dry Fruit For Blood Pressure Control: এই ড্রাই ফ্রুটের গুণ পাবেন ১০০% রাতভর ভিজিয়ে খেলে হজমের সব সমস্যা দূর, ব্লাড প্রেশার পুরোপুরি কন্ট্রোলে, ক্যানসার ঘেঁষতেও পারবে না
- Published by:Pooja Basu
- trending-desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
আর শরীর গরম রাখার জন্য শুধু গরম জামাকাপড় পরলেই চলবে না, সেই সঙ্গে পাতে এমন খাবার রাখতে হবে, যা শরীরকে উষ্ণতা প্রদান করতে পারে।শীতের মরশুমে কাবু করতে পারবে না হাড়কাঁপানো ঠান্ডাও, শুধু ভিজিয়ে খেতে হবে এই ড্রাই ফ্রুট
advertisement
1/7

শীতের কামড় ধীরে ধীরে জোরালো হচ্ছে। ইতিমধ্যেই পার্বত্য অঞ্চলে তুষারপাত শুরু হয়েছে। যার প্রভাবে সমতল ভূমিতেও শুরু হয়েছে শৈত্যপ্রবাহ। তাই এই সময় শরীরকে গরম বা উষ্ণ রাখাটা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আর শরীর গরম রাখার জন্য শুধু গরম জামাকাপড় পরলেই চলবে না, সেই সঙ্গে পাতে এমন খাবার রাখতে হবে, যা শরীরকে উষ্ণতা প্রদান করতে পারে।
advertisement
2/7
আর শরীর গরম করার জন্য শীতের মরশুমে খাওয়া যেতে পারে কিশমিশ। এই শুষ্ক ফল স্বাস্থ্য ভাল রাখার পাশাপাশি দেহকে ঠান্ডার হাত থেকেও রক্ষা করে।
advertisement
3/7
কিশমিশ স্বাদে মিষ্টি। এটি শরীরকে সুস্থ রাখতে সক্ষম। আর সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, খুব সহজেই সকালে খালি পেটে এটি সেবন করা যেতে পারে। Local 18 এর সঙ্গে আলাপকালে ডা. বিশ্বজিৎ সরকার বলেন, আগের দিন রাতে কিশমিশ ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপরে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর খালি পেটে সেই ভেজানো কিশমিশ খেলে তা শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
advertisement
4/7
আসলে কিশমিশের মধ্যে রয়েছে নানা ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল। যা হার্টকে সুস্থ রাখে এবং শরীরে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এখানেই শেষ নয়, কিশমিশের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়ামও পাওয়া যায়, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এছাড়া কিশমিশে উপস্থিত আয়রন দেহে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
advertisement
5/7
ডা. বিশ্বজিৎ সরকার আরও বলেন যে, কিশমিশের মধ্যে মারণ ক্যানসার রোগ প্রতিরোধ করার মতো ক্ষমতাও রয়েছে। কারণ এর মধ্যে পাওয়া যায় ক্যাটেকিন এবং পলিফেনল। যা ক্যানসারের মতো রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। শুধু কি তা-ই, এর পাশাপাশি কিশমিশ আবার অ্যান্টিঅক্সিডেন্টেও ভরপুর। তাই নিয়মিত কিশমিশ পাতে রাখলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। ফলে কোনও রকম রোগ সহজে আক্রমণ করতে পারে না।
advertisement
6/7
এছাড়া কিশমিশ ভেজানো জলেরও একাধিক উপকারিতা রয়েছে। এই জল অন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। এর মধ্যে আবার অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যও রয়েছে, যা অন্ত্রের প্রদাহ উপশম করে।
advertisement
7/7
আর যাঁরা ঘন ঘন গ্যাস্ট্রিক এবং হজমের সমস্যায় ভোগেন, তাঁরা প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ খেলে দারুণ উপকার পাবেন। এছাড়া কিশমিশ ভেজানো জল কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার ক্ষেত্রে দারুণ প্রতিকার হিসেবে কাজ করে। কারণ এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে।
বাংলা খবর/ছবি/লাইফস্টাইল/
Soaked Dry Fruit For Blood Pressure Control: এই ড্রাই ফ্রুটের গুণ পাবেন ১০০% রাতভর ভিজিয়ে খেলে হজমের সব সমস্যা দূর, ব্লাড প্রেশার পুরোপুরি কন্ট্রোলে, ক্যানসার ঘেঁষতেও পারবে না