West Bengal Free Ration: কেন্দ্র বন্ধ করলেও রাজ্য সরকারের বিনামূল্যে রেশন ব্যবস্থা চালু থাকবে, জানালেন খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ।
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
West Bengal Free Ration: ইতিমধ্যেই বিনামূল্যে রেশন (West Bengal Free Ration) ব্যবস্থা বন্ধ করে দেওয়ার কথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।
advertisement
1/8

ইতিমধ্যেই বিনামূল্যে রেশন (West Bengal Free Ration) ব্যবস্থা বন্ধ করে দেওয়ার কথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (CM Mamata Banerjee) সরকার রাজ্য সরকারের নির্ধারিত বিনামূল্যে রেশন ব্যবস্থা চালু রাখছে। রবিবার মাইকেল নগরের বাসভবনে সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানালেন রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ। তিনি জানালেন, রাজ্য সরকারের বিনামূল্যে রেশন ব্যবস্থা চালু রয়েছে এবং সেটা চালু থাকবে।
advertisement
2/8
মন্ত্রী স্পষ্টই জানিয়েছেন, "বিনামূল্যে রেশনের (West Bengal Free Ration) জন্য রাজ্য সরকারের বরাদ্দ যা রয়েছে তার থেকে অতিরিক্ত কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে যা দেওয়া হচ্ছিল, সেটা ওরা বন্ধ করেছে। গরিব কল্যাণের নামে সাময়িকভাবে মানুষকে সুবিধা দিয়ে হঠাৎ করে বন্ধ (West Bengal Free Ration) করে দেওয়ার কারণ জানা নেই।
advertisement
3/8
কিন্তু করোনা পরিস্থিতি এখনও চলে যায়নি। কেন বন্ধ করলেন ওনারাই ভালো জানবেন। তবে রাজ্য সরকারের খাদ্য সাথীর মাধ্যমে যে রেশন (West Bengal Free Ration) ব্যবস্থা রয়েছে তাতে মানুষকে বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হচ্ছে।"
advertisement
4/8
খাদ্য মন্ত্রী আরও বলেন, "কেন্দ্রীয় সরকার গিমিক করে নির্বাচনের জন্য ফ্রি রেশন (West Bengal Free Ration) চালু করেছিল। মানুষের অসুবিধা হিসেবে করলে তা বন্ধ করতো না। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে রেশন বন্ধের এই সিদ্ধান্ত", এমনটাই অভিমত খাদ্য মন্ত্রীর।
advertisement
5/8
প্রসঙ্গত, পুজোর আগে দুয়ারে রেশন (West Bengal Free Ration) নিয়ে নির্দেশিকা জারি করেছিল খাদ্য দফতর। খাদ্য দফতরে নির্দেশিকা অনুযায়ী, কবে কোথায় দুয়ারে রেশন প্রকল্প হবে, তা পূর্ব নির্ধারিত থাকবে। পূর্ব নির্ধারিত দিনে নির্দিষ্ট কোনও পাড়া, গ্রাম বা পল্লিতে খাদ্যশস্য, ই-পস এবং ওজন করার মেশিন নিয়ে হাজির হবেন রেশন ডিলাররা। প্রতীকী ছবি৷
advertisement
6/8
সেখানেই উপভোক্তাদের প্রাপ্য চাল, গম, চিনি একবারেই দিতে হবে। একই পরিবারের যেকোনও সদস্যই ই-পস যন্ত্রে বায়োমেট্রিক বা আধারকার্ডের প্রমাণ দিয়ে দুয়ারে রেশনে থাকা পুরো পরিবারের প্রাপ্য খাদ্য় শস্য বাড়িতে পেতে পারেন। যদি কোনও কারনে সেই রেশন গ্রহণ করতে না পারেন, পরে সরাসরি রেশন দোকানে গিয়ে নিয়ে আসার সুযোগ থাকবে।
advertisement
7/8
এছাড়াও দুয়ারে রেশন প্রকল্পে উপভোক্তা পরিবারগুলিকে ১৬ টি ক্লাস্টারে ভাগ করা হবে বলে জানানো হয়। প্রতি ক্লাস্টারে বিতরণের জন্য প্রতিমাসের একটি নির্দিষ্ট দিন থাকবে। মাসের প্রথম থেকে চতুর্থ সপ্তাহ পর্যন্ত মঙ্গলবার, বুধবার, শুক্রবার দুয়ারে রেশন পৌছবে।
advertisement
8/8
এছাড়া পূর্ব নির্ধারিত নিয়ম মেনে শনিবার সরাসরি রেশন দোকান থেকে রেশন দেওয়া হবে। সরকারি ছুটি, আবহাওয়া বা অন্য কোনও কারণে যদি দুয়ারে রেশন বন্ধ থাকে সেক্ষেত্রে প্রাপকরা রবিবারের দ্বিতীয়ার্ধে তা পেয়ে যাবেন বলেও জানানো হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।