Teacher Recruitment: এবার ৩১৩ জন শিক্ষকের বেতন বন্ধ করতে চায় কলকাতা হাইকোর্ট! রাজ্যকে ৩ দিন সময়, কারণ সেই 'দুর্নীতি'
- Reported by:ARNAB HAZRA
- news18 bangla
- Published by:Suman Biswas
Last Updated:
Teacher Recruitment: অনিয়মের নিয়োগে বেতন বন্ধ করে তদন্ত এগোতে চান বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু।
advertisement
1/6

পাহাড়ে শিক্ষক নিয়োগে সিঁদুরে মেঘ। ৩১৩ জন শিক্ষকের বেতন বন্ধ করতে চায় কলকাতা হাইকোর্ট। তবে, বেতন বন্ধের আগে শেষ সুযোগ দেওয়া হল রাজ্যকে। ৩ দিনের মধ্যে রাজ্যকে অবস্থান জানাতে নির্দেশ আদালতের।
advertisement
2/6
অনিয়মের নিয়োগে বেতন বন্ধ করে তদন্ত এগোতে চান বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। 'পাহাড়ের শিক্ষক নিয়োগে নিয়ম মেনে নিয়োগ প্রক্রিয়া চাই। 'রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেলের উদ্দেশ্য মন্তব্য বিচারপতি বসু'র। বৃহস্পতিবার মামলার চাকরি ভাগ্যের পরবর্তী শুনানি।
advertisement
3/6
এর আগে পাহাড়ে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তদন্তের অগ্রগতি রিপোর্ট তলব করেছিল কলকাতা হাইকোর্টে। CID-র কাছে তদন্তের অগ্রগতির রিপোর্ট চাওয়া হয়েছিল ৭ এপ্রিল, অর্থাৎ আজকের মধ্যে। ওই সময় শুনানিতে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু পুলিশের ভূমিকায় প্রশ্ন তুলে বলেছিলেন, ”অভিযুক্ত বা সন্দেহভাজনদের তলবে অরুচি কেন? আপনারা(পুলিশ) নোটিশ দিয়ে ডাকবেন কিনা, সেটা আপনাদের ব্যাপার। ওরা কোনও ভিআইপি কি? আপনারা পদক্ষেপ না করলে আদালত পদক্ষেপ করতে বাধ্য হবে।”
advertisement
4/6
অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত সে সময় জানিয়েছিলেন, ”এফআইআর-এ নাম থাকলেই তাঁকে অভিযুক্ত বলা যুক্তিসঙ্গত নয়। এক্ষেত্রে নোটিশ দেওয়ার আগে বিবেচ্য হবে অভিযুক্ত নাকি সন্দেহভাজন।” আদালতে আদালত বান্ধব কৌশিক গুপ্তও বলেছিলেন, ”কারও নাম এফআইআর-এ থাকলে তাঁকে ফৌজদারি কার্যবিধিতে নোটিশ দেওয়া স্বাভাবিক। পরবর্তীতে তার ভিত্তিতে পদক্ষেপ হয়।”
advertisement
5/6
যদিও আবেদনকারীর আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য সওয়ালে বলেছিলেন, ” ২০২৪ সালের ১০ এপ্রিল এফআইআর দায়ের হয়। তারপর রাজ্যের কার্যকরী কোনও পদক্ষেপ নেই। যথাযথ তদন্ত হওয়া জরুরি।”
advertisement
6/6
প্রসঙ্গত, জিটিএ নিয়োগ দুর্নীতির একটি মামলায় সিআইডি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি বসু। কিন্তু সেই তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে অসন্তুষ্ট আদালত। তাই আদালত বান্ধব নিয়োগ করে বিষয়টি খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেন বিচারপতি। এবার সেই মামলাতেই রাজ্যকে শেষ ৩ দিনের সময় দিল কলকাতা হাইকোর্ট।