SSC: পিছিয়ে যাবে এসএসসি পরীক্ষা? স্কুল সার্ভিস কমিশনকে তীব্র ভর্ৎসনা, বড় নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের! কী ঘটল আদালতে জানেন?
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
- Reported by:Maitreyee Bhattacharjee
Last Updated:
SSC: স্কুল সার্ভিস কমিশনের নতুন নিয়োগ পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়া হোক, এমনই আর্জি জানিয়েছিল কিছু পরীক্ষার্থী।
advertisement
1/6

এসএসসি নিয়োগ মামলার শুনানিতে বৃহস্পতিবার পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশনকে তীব্র ভর্ৎসনা করল সুপ্রিম কোর্ট। স্কুল সার্ভিস কমিশনের আইনজীবীকে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জয় কুমার বলেন, ''আপনারা এখনও নিজেদের পছন্দের অযোগ্য প্রার্থীদের চাকরিতে ঢোকাতে চাইছেন? এটা লজ্জাজনক। ট্রুলি শকিং। আমরা আগেই বলেছি, কোনও ভাবেই কোনও অযোগ্য ব্যক্তিকে নিয়োগ পরীক্ষায় বসতে দেওয়া হবে না।''
advertisement
2/6
স্কুল সার্ভিস কমিশনের নতুন নিয়োগ পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়া হোক, এমনই আর্জি জানিয়েছিল কিছু পরীক্ষার্থী। একইসঙ্গে তাদের আবেদন ছিল ২০১৬ সালের মতো এবারেও গ্র‍্যাজুয়েশনে ৪৫ শতাংশ নম্বর পাওয়া চাকুরিরত শিক্ষকদের নতুন নিয়োগ পরীক্ষায় বসতে দেওয়া হোক।
advertisement
3/6
সুপ্রিম কোর্টে সঞ্জয় কুমার ও সতীশ চন্দ্র শর্মার বেঞ্চ এই আবেদনে সম্মতি দিয়েছে। চাকুরিরত শিক্ষকদের আদালত ১০ দিন সময় দিল ফর্ম ফিল আপের জন্য।
advertisement
4/6
রাজ্য চাইলে পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়ার বিষয়টিও বিবেচনা করতে পারে আদালত। এ নিয়ে নোটিস ইস্যু করা হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে জবাব দিতে হবে নোটিসের। পরীক্ষার দিন যদি পিছোতে হয়, তাহলে রাজ্য ও এসএসসি সেই সিদ্ধান্ত নিতে পারে বলে জানিয়ে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। সব পক্ষের বক্তব্য শোনার পর সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়েছে, অযোগ্য বাদে বাকি পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষায় বসতে দিতে হবে, তার জন্য নিয়োগ প্রক্রিয়া পিছনো যেতে পারে।
advertisement
5/6
এদিকে, এসএসসির রায় নিয়ে পুনর্বিবেচনার আবেদন বাতিল হওয়ার পর নতুন করে সংশোধনের আর্জি (কিউরিটিভ পিটিশন) জানাবেন না কর্তৃপক্ষ। নতুন নিয়োগের দিকেই মনোযোগ দিতে চায় স্কুল সার্ভিস কমিশন। তবে আদালতের এই নির্দেশে আইনি লড়াইয়ে পিছিয়ে যেতে রাজি নন চাকরিহারারা। তাঁরা কিউরিটিভ পিটিশন করতে চলেছেন, এমনই সূত্রের খবর।
advertisement
6/6
এসএসসির ২৬ হাজার চাকরি বাতিল নিয়ে যত পুনর্বিবেচনার আবেদন জমা পড়েছিল, গত মঙ্গলবার তার সব ক’টি খারিজ করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। এর মধ্যে যেমন রাজ্য এবং স্কুল সার্ভিস কমিশনের পুনর্বিবেচনার আবেদন ছিল। পাশাপাশি চাকরিহারা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের আলাদা ভাবে শতাধিক পুনর্বিবেচনার আবেদনও ছিল।