'কেন অযোগ্যদের নাম লুকোতে চাইছে কমিশন...?' SSC-কে চরম ভর্ৎসনা সুপ্রিম কোর্টের! কী ঘটল জানেন, শুনলেই চমকে উঠবেন!
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
SSC Case: এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলার শুনানিতে পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশনকে তীব্র ভর্ৎসনা করল শীর্ষ আদালত। 'কমিশন কেন অযোগ্যদের নাম লুকোতে চাইছে?' প্রশ্ন তুলে রীতিমতো কমিশনকে চরম নিন্দা করল সুপ্রিম কোর্ট।
advertisement
1/8

এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলার শুনানিতে পশ্চিমবঙ্গ স্কুল সার্ভিস কমিশনকে তীব্র ভর্ৎসনা করল শীর্ষ আদালত। 'কমিশন কেন অযোগ‍্যদের নাম লুকোতে চাইছে?' প্রশ্ন তুলে রীতিমতো কমিশনকে চরম নিন্দা করল সুপ্রিম কোর্ট।
advertisement
2/8
কেন অযোগ্যদের তালিকা প্রকাশ করা হয়নি তা নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়ল কমিশন। আগামী সাত দিনের মধ‍্যে এসএসসির ওয়েবসাইটে অযোগ‍্যদের নামের তালিকা প্রকাশের নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট।
advertisement
3/8
বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জয় কুমার এবং সতীশ চন্দ্র শর্মার বেঞ্চের তরফে কড়া বার্তা দিয়ে জানানো হয়েছে, "নতুন যে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে তার উপর প্রতিমুহূর্তে নজর রাখছে সুপ্রিম কোর্ট। যদি কোনও রকম গলদ হয়, সঙ্গে সঙ্গে হস্তক্ষেপ করবে শীর্ষ আদালত।"
advertisement
4/8
আদালতে এই দিন সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ, "এই অযোগ্যরা বহু মানুষের জীবন নষ্ট করেছে। অযোগ্যদের নিয়োগের নেপথ্যে ছিল কমিশন।"
advertisement
5/8
বৃহস্পতিবার বিচাপতিদের বেঞ্চে উল্লেখের সময় বিজয় বিশ্বাস-সহ বেশ কিছু যোগ‍্য প্রার্থীর মামলায় এই পর্যবেক্ষণ জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
advertisement
6/8
এর আগে গত বৃহস্পতিবারই স্কুল সার্ভিস কমিশনের আইনজীবীকে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জয় কুমার বলেন, ''আপনারা এখনও নিজেদের পছন্দের অযোগ্য প্রার্থীদের চাকরিতে ঢোকাতে চাইছেন? এটা লজ্জাজনক। ট্রুলি শকিং। আমরা আগেই বলেছি, কোনও ভাবেই কোনও অযোগ্য ব্যক্তিকে নিয়োগ পরীক্ষায় বসতে দেওয়া হবে না।''
advertisement
7/8
স্কুল সার্ভিস কমিশনের নতুন নিয়োগ পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়া হোক, এমনই আর্জি জানিয়েছিল কিছু পরীক্ষার্থী। একইসঙ্গে তাদের আবেদন ছিল ২০১৬ সালের মতো এবারেও গ্র‍্যাজুয়েশনে ৪৫ শতাংশ নম্বর পাওয়া চাকুরিরত শিক্ষকদের নতুন নিয়োগ পরীক্ষায় বসতে দেওয়া হোক।
advertisement
8/8
সুপ্রিম কোর্টে সঞ্জয় কুমার ও সতীশ চন্দ্র শর্মার বেঞ্চ এই আবেদনে সম্মতি দেয়। চাকুরিরত শিক্ষকদের ফর্ম ফিল আপ করার জন্য সাত দিন অতিরিক্ত সময় দেওয়া হয়। মামলায় রাজ্য চাইলে পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়ার বিষয়টিও বিবেচনা করতে পারে আদালত। এ নিয়ে নোটিস ইস্যু করা হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে জবাব দিতে হবে নোটিসের।