Rajanya Haldar-Prantik Chakraborty: তৃণমূলে আর উপায় নেই, এবার কি বিজেপিতে যাচ্ছেন রাজন্যা-প্রান্তিক? কোন বিজেপি নেতার ফোন? তুমুল জল্পনা
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Rajanya Haldar-Prantik Chakraborty: এবার রাজন্যা-প্রান্তিককে নিয়ে জোর জল্পনা ছড়াল। তৃণমূল থেকে সাসপেন্ড হয়ে এবার কি বিজেপিতে যোগ দিতে চলেছেন তাঁরা?
advertisement
1/7

আরজি কর কাণ্ডের পর তৃণমূল থেকে সাসপেন্ড হয়েছিলেন দুজন। আর কসবা কাণ্ডের পর দলের বিরুদ্ধে একের পর এক মন্তব্য করে দলের প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েছেন রাজন্যা হালদার ও তাঁর স্বামী প্রান্তিক চক্রবর্তী। গত কয়েকদিন ধরে প্রতিবাদী মুখ হিসেবে মিডিয়ার নিজেকে তুলে ধরার চেষ্টা চালাচ্ছেন রাজন্যা।
advertisement
2/7
সাউথ ক্যালকাটা ল' কলেজের ঘটনা নিয়ে মনোজিৎ মিশ্রের বিরুদ্ধেও বিস্ফোরক মন্তব্য করেছিলেন তিনি। শুধু তাই নয়, গত ২৮ জুন, ফেসবুকে রাজন্যা লিখেছেন, 'ধর্ষককে নিয়ে তরজা নয় পয়েন্ট ব্ল্যাইংক রেঞ্জ থেকে ফায়ার করুন...।'
advertisement
3/7
এবার রাজন্যা-প্রান্তিককে নিয়ে জোর জল্পনা ছড়াল। তৃণমূল থেকে সাসপেন্ড হয়ে এবার কি বিজেপিতে যোগ দিতে চলেছেন তাঁরা? প্রবল জল্পনার কারণ, বিজেপি নেতা সজল ঘোষ নাকি ফোন করেছেন রাজন্যাদের। তাহলে কি বিজেপিতে যাচ্ছেন? এই জল্পনা অবশ্য উড়িয়ে দিচ্ছেন ওই দম্পতি। উল্টে রাজন্যা-প্রান্তিক দাবি করেছেন, তাঁদের নামে ভুয়ো খবর ছড়ানো হচ্ছে।
advertisement
4/7
এদিকে, রাজন্যার স্বামী তথা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের আর এক সাসপেন্ডেড নেতা প্রান্তিক চক্রবর্তী সরাসরি দলের এক কর্মীর বিরুদ্ধে তাঁর এআই করা বিকৃত ছবির বিরুদ্ধে পুলিশের দ্বারস্থ হলেন। পুলিশের কাছে প্রান্তিকের অভিযোগ, এআই করা ছবির মাধ্যমে তাঁর সামাজিক পরিচয়, মান-সম্মানকে ভূলুন্ঠিত করা হয়েছে। তা করেছেন তৃণমূলেরই এক কর্মী।
advertisement
5/7
কসবা ল কলেজে মনোজিতের কুকীর্তির কথা সামনে আসতেই একের পর এক তোপ দেগেছেন টিএমসিপির এই সাসপেন্ডেড রাজন্যা। পাল্টা তাঁর দিকেও ধেয়ে এসেছে নানা কটাক্ষ। কলকাতার মেয়র তথা মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের কন্যা প্রিয়দর্শিনী হাকিম, ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষের মেয়ে প্রিয়দর্শিনী ঘোষ, তৃণমূল কাউন্সিলর জুঁই বিশ্বাসরা রাজন্যাকে পাল্টা আক্রমণ শানিয়েছেন।
advertisement
6/7
প্রান্তিকের বিরুদ্ধেও অবশ্য অভিযোগের শেষ নেই। জানা গিয়েছে, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের লিগ্যাল সেল তৈরি হয়। এই লিগ্যাল সেল তৈরির কান্ডারি ছিলেন প্রান্তিক চক্রবর্তী। সেই লিগ্যাল সেলে কো কোঅর্ডিনেটর হিসেবে নিয়ে আসা হয় মনোজিৎ মিশ্রকে। আর এখানেই আপত্তি তোলেন আইনজীবীদের একাংশ। কেউ প্রকাশ্যে কিছু বলতে না পারলেও, অনেকেই ক্ষোভ উগড়ে দেন।
advertisement
7/7
অভিযোগের পালটা প্রান্তিক অবশ্য দাবি করেন, '২০২২-এর যে কমিটিতে মনোজিত্‍ মিশ্রের থাকার কথা বলা হচ্ছে, তা নিয়ে এই মুহূর্তে আমার মনে পড়ছে না। সেই কমিটির মুখ্য কর্ডিনেটর আমি ছিলাম না। আরও প্রচুর মেম্বার ছিল। আমি অ্যাডভাইজার হিসাবে ছিলাম। তাই এই নিয়ে আমি কিছু বলতে পারব না।' এবার দুজনের বিজেপিতে যাওয়া নিয়ে প্রবল জল্পনা ছড়াল।