Primary Scam Case: 'দুর্নীতি দেখলে আদালত পদক্ষেপ করবেই', ৩২০০০ চাকরি বাতিল মামলায় ফের কড়া মন্তব্য বিচারপতির!
- Reported by:ARNAB HAZRA
- news18 bangla
- Published by:Suman Biswas
Last Updated:
Primary Scam Case: আইনজীবীর কথায়, "আইন ছাড়া কী ভাবে ন্যায়বিচার দেওয়া সম্ভব। আমাদের দেশে আইনের শাসন মৌলিক কাঠামোর একটি অংশ।''
advertisement
1/6

কলকাতা: ৩২০০০ চাকরি বাতিল মামলায় ফের কড়া মন্তব্য কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তপব্রত চক্রবর্তীর। শুনানি চলাকালীন এদিন তিনি মন্তব্য করেন, দুর্নীতি দেখলে আদালত পদক্ষেপ করবেই। অন্যদিকে প্রাথমিক শিক্ষকদের একাংশের আইনজীবী বারবার সওয়ালে তুলে ধরেন ন্যায়বিচারের বিষয়টি।
advertisement
2/6
আইনকে সরিয়ে রেখে কী ভাবে ন্যায়বিচার দেওয়া সম্ভব? তৎকালীন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় সেই কাজটিই করেছেন। প্রাথমিকের ৩২ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় সিঙ্গল বেঞ্চের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন চাকরিহারাদের একাংশ। বৃহস্পতিবার তাঁদের আইনজীবী অনিন্দ্য মিত্রের সওয়াল, চাকরি বাতিলের রায় দিতে গিয়ে সিঙ্গল বেঞ্চ বলেছে, আইনের থেকেও ন্যায়বিচার ঊর্ধ্বে!
advertisement
3/6
আইনজীবীর কথায়, "আইন ছাড়া কী ভাবে ন্যায়বিচার দেওয়া সম্ভব। আমাদের দেশে আইনের শাসন মৌলিক কাঠামোর একটি অংশ। আইন না মেনে আপনি কি রায় দিতে পারেন?" বৃহস্পতিবার বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী এবং বিচারপতি ঋতব্রতকুমার মিত্রের ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি শেষ হয়নি। আগামী সোমবার আবার মামলাটি শুনবে আদালত।
advertisement
4/6
প্রাথমিকের ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ার ৩২ হাজার চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিল সিঙ্গল বেঞ্চ। আইনজীবী মিত্রের দাবি, ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনও দুর্নীতির অভিযোগ নেই। কীসের ভিত্তিতে এত চাকরি বাতিল? তাঁর বক্তব্য, "দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে ২০১৪ সালের টেটে। সেখানে ১৫-২০ লক্ষ টাকা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। তা হলে ২০১৪ সালের টেট বাতিল করা উচিত। তাতে মামলাকারীদের নামও ছিল। কিন্তু নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল হল কেন?" তিনি জানান, ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ছ'টি অনিয়মের কথা বলা হয়েছে। কোনও দুর্নীতির কথা বলা হয়নি।
advertisement
5/6
আইনজীবী মিত্রের সওয়াল, সিঙ্গল বেঞ্চ চাকরি বাতিল করে আবার ধাপে ধাপে নিয়োগ দিয়েছেন। এটা কি করা যায়? পাল্টা বিচারপতি চক্রবর্তীর প্রশ্ন, এখন কেন বলছেন? তখন কেন চ্যালেঞ্জ করেননি?
advertisement
6/6
ওই আইনজীবীর সওয়াল, রায়ে প্রথমে ৪২৯৪৯ শিক্ষকের মধ্যে ৩৬ হাজার চাকরি বাতিলের কথা বলা হয়। পরে মামলাকারীরা জানান, ৩২ হাজার হবে। সিঙ্গল বেঞ্চের বিচারপতি তাই-ই করলেন। তিনি জানালেন, 'টাইপোগ্রাফি' ভুল। অর্থাৎ, মামলাকারীরা যে তথ্য বলেছেন, বিচারপতি রায়ে তাই লিখে দিয়েছেন।