'এটা কীভাবে সম্ভব?' ওবিসি মামলায় সুপ্রিম কোর্টে রাজ্যের হয়ে জোর সওয়াল কপিল সিব্বালের! প্রধান বিচারপতি যা জানিয়ে দিলেন...
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
- Reported by:Maitreyee Bhattacharjee
Last Updated:
সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি বিআর গভাইয়ের কাছে বৃহস্পতিবার মামলাটি দ্রুত শুনানির আবেদন জানানো হয়।
advertisement
1/7

ওবিসি মামলা ফের সর্বোচ্চ আদালতে মেনশন করলেন আইনজীবী কপিল সিব্বাল। ওবিসি সার্টিফিকেট বাতিল মামলায় হাই কোর্টের নির্দেশের বিরুদ্ধে এ বার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ রাজ্য সরকার।
advertisement
2/7
সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি বিআর গভাইয়ের কাছে বৃহস্পতিবার মামলাটি দ্রুত শুনানির আবেদন জানানো হয়। মামলা করার অনুমতি দেন শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি। আগামী সোমবার এই মামলার শুনানি হতে পারে।
advertisement
3/7
বৃহস্পতিবার কপিল সিব্বাল আদালতে বলেন, ''আমরা এই বিষয়টি আগেও তুলেছিলাম। পরে আমরা তা প্রত্যাহার করি। আমরা কলকাতা হাইকোর্টের রায় অনুসরণ করে সাব-ক্লাসিফিকেশন করেছি। এরপর আবার একটি রিট দায়ের হয় হাইকোর্টে, যেখানে হাইকোর্টকে আইন প্রণয়নের জন্য বলা হয়! এটা কীভাবে সম্ভব? আমরা আপিল দায়ের করেছি। এখন হাইকোর্ট আমাদের বিরুদ্ধে কনটেম্পট (অবমাননা মামলা) তালিকাভুক্ত করেছে!'' প্রধান বিচারপতি বি আর গাভাই বলেন, ''আমরা এটি আগামী সপ্তাহে তালিকাভুক্ত করব।''
advertisement
4/7
প্রসঙ্গত, জুন মাসে OBC-র নতুন তালিকা-সহ ওই সংক্রান্ত যত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে রাজ্য, সেগুলির উপরে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ জারি করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। আগামী ৩১ জুলাই পর্যন্ত এই নির্দেশ বলবৎ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
advertisement
5/7
রাজ্য পোর্টাল চালু করে সমস্ত দফতরে কাস্ট সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার আবেদন করতে বলেছিল। বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী ও বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার ডিভিশন বেঞ্চ এই নির্দেশের উপরেও স্থগিতাদেশ দেয়।
advertisement
6/7
উল্লেখ্য, ২০১০ সালের পর থেকে যাঁদের ওবিসি-তে নথিভুক্ত করা হয়েছে, তাঁদের শংসাপত্র বাতিলের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাই কোর্ট। ২০১০ সালের আগে পর্যন্ত যে ৬৬টি জনগোষ্ঠী অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত ছিল তাদের শংসাপত্র গ্রাহ্য হবে চাকরির নিয়োগ কিংবা কলেজে ভর্তিতে। বাকিদের সার্টিফিকেট গ্রাহ্য না হওয়ার কারণে অসুবিধায় পড়েছেন বড় সংখ্যক শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রার্থীরা।
advertisement
7/7
ওবিসি সার্টিফিকেট সংক্রান্ত মামলায় মামলাকারীদের দাবি ছিল, সঠিকভাবে সমীক্ষা করে ওবিসি তালিকার নাম নথিভুক্ত হয়নি। জেলাভিত্তিক কয়েকটি পরিবারের মধ্যে সমীক্ষা সীমাবদ্ধ রেখে তালিকা তৈরি হয়েছিল। অন্যদিকে, আদালতের নির্দেশ ছিল সামাজিক, আর্থিক এবং পেশাগত ভাবে ভিন্ন রাজ্যের সব জনগোষ্ঠীর মধ্যে সমীক্ষা করতে হবে।