'লাল ঝান্ডা নাকি নেই...!' 'ভরা' ব্রিগেড থেকে ভোটের ডাক সেলিমের! বক্তা মীনাক্ষীর অভাবে ভুগল বামেরা
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
Md Selim Brigade: "লাল ঝান্ডা ছাড়া কারও ক্ষমতা নেই এই ব্রিগেড ভরানোর।" বৈশাখী ব্রিগেড থেকেই ২০২৬-এর লড়াইয়ের শুরুর ডাক দিয়ে দিলেন মহম্মদ সেলিম।
advertisement
1/7

"লাল ঝান্ডা ছাড়া কারও ক্ষমতা নেই এই ব্রিগেড ভরানোর।" বৈশাখী ব্রিগেড থেকেই ২০২৬-এর লড়াইয়ের শুরুর ডাক দিয়ে দিলেন মহম্মদ সেলিম। ছাব্বিশের বিধানসভা ভোটের আগে দলকে অক্সিজেন জোগাতে আজ রবিবার ব্রিগেড সমাবেশের ডাক দেয় সিপিএমের চার গণসংগঠন। সেই সমাবেশ থেকে মহম্মদ সেলিম তাঁর বক্তব্য শুরুই করলেন এই বলে।
advertisement
2/7
এদিনের ব্রিগেডের সমাবেশের হেভিওয়েট বক্তা সিপিআইএম-এর রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম মঞ্চে উঠতেই হাততালিতে ফেটে পড়ে গোটা ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ড। সেই আওয়াজ আরও জোরালো হল তাঁর বক্তব্যের সূচনাপর্বে।
advertisement
3/7
সেলিমের সতর্কবাণী, "দেশ বাঁচাতে হলে লাল ঝান্ডাকে মজবুত করতে হবে। যাঁরা বিজেপির টাকা খাবে না তৃণমূলের ভয় পাবে না তারা সবাই মিলে লড়ব আমরা। আমাদের নেতা নেত্রী টালিগঞ্জ আর বলিউড থেকে উঠে আসে না। মাঠের লড়াই জমির লড়াই।"
advertisement
4/7
ব্রিগেড মঞ্চ থেকে মহাম্মদ সেলিমের বার্তা, "ফুটবলের ভাষায় নেমে খেলতে হবে। গোল করবেন তো! আমাদের লড়াই ধর্মের না। আমরা মুর্শিদাবাদে বাংলাদেশের মত নিধনের জায়গা হতে দেব না । ওরা ট্রেন বেচে দিচ্ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ট্রাম বেচে দিচ্ছেন।"
advertisement
5/7
তৃণমূল বিজেপিকে এক ঢিলে তুমুল আক্রমণ করেন সিপিআইএম-এর রাজ্য সম্পাদক। সেলিমের কথায়, "দিন পাল্টাচ্ছে তার আগাম বার্তা আসছে। তৃণমূল বিজেপি সকলেই খেটে খাওয়া মানুষের পিষে মারার চেষ্টা করছে। বিজেপি ও তৃণমূলের যে সব নেতারা একে অপরকে গালাগাল দেয় তাদের দুজনের চিত্রনাট্য একজনেরই লেখা। সেটা হল, আরএসএস মোহন ভগবত।"
advertisement
6/7
জোরালো কটাক্ষ হেনে সেলিমের হুঁশিয়ারি, "ব্রিগেড থেকে দাবি করছি, বাংলার শান্তি সম্প্রীতি ভাঙতে যারা উস্কানি দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করতে হবে কলকাতা পুলিশকে। নাহলে আমরা সব থানায় এফআইআর করব।
advertisement
7/7
সেলিমের ঝাঁঝালো বক্তব্যে বারবারই উঠে আসে মুর্শিদাবাদ পরিস্থিতি। তিনি বলেন, "বাংলায় অশান্তি ঝামেলা আটকানোর জন্য এলাকাভিত্তিক নজরদারি কমিটি তৈরি করতে হবে। হর সুন্দর দাস ও চন্দন দাসদের মৃত্যুর পিছনে কে আছে কারা করল পরিস্তিতি অশান্ত সেটা দেখতে হবে।"