Kolkata Waterlogged: ভাসছে পাটুলি, ২৪ ঘণ্টার উপর নেই বিদ্যুৎ, বন্ধ জলের পাম্প, কলকাতার আর কোন-কোন এলাকা এখনও জলে ডুবে?
- Published by:Rukmini Mazumder
- news18 bangla
- Reported by: EERON ROY BARMAN
Last Updated:
Kolkata Waterlogged: ২৪ ঘণ্টার উপর নেই বিদ্যুৎ! বিদ্যুৎ-দুর্ভোগে ক্ষুব্ধ পাটুলির বাসিন্দারা। গতকাল থেকে এলাকায় বিদ্যুৎ নেই ।CESC-র বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ বাসিন্দারা। বিদ্যুৎ নেই-বন্ধ জলের পাম্প। পাটুলিতে পানীয় জলের প্রবল সমস্যা। হাঁটুজল পেরিয়ে রাস্তার কল থেকে জল আনতে হচ্ছে।
advertisement
1/7

২৪ ঘণ্টার উপর নেই বিদ্যুৎ!বিদ্যুৎ-দুর্ভোগে ক্ষুব্ধ পাটুলির বাসিন্দারা।গতকাল থেকে এলাকায় বিদ্যুৎ নেই।CESC-র বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ বাসিন্দারা।বিদ্যুৎ নেই-বন্ধ জলের পাম্প।পাটুলিতে পানীয় জলের প্রবল সমস্যা।হাঁটুজল পেরিয়ে রাস্তার কল থেকে জল আনতে হচ্ছে।Image: PTI
advertisement
2/7
সোমবার পাটুলিতেও জল জমে রয়েছে। কোমর সমান জল। রাস্তায় জলে ডুবে গাড়ি। ফ্ল্যাটের ভিতর ঢুকে গিয়েছে জল। একাধিক জায়গায় কারেন্ট নেই। জমা জল পেরিয়েই যাতায়াত সাধারণ মানুষের।
advertisement
3/7
সোমবার রাতভর বৃষ্টিতে নাস্তানাবুদ কলকাতা। তিলোত্তমার একাধিক অংশ এখনও জলমগ্ন। জলে ভাসছে দক্ষিণ কলকাতার বালিগঞ্জের কর্নফিল রোড এলাকা। মঙ্গলবার CESC কর্মীকে ঘিরে কর্নফিল রোড-এ প্রতিবাদ-বিক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয়রা । সোমবার থেকে টানা বিদ্যুৎহীন এলাকা। বাড়িতে খাবার জলটুকুও নেই। কোথাও হাঁটু, কোথাও কোমর সমান জল। সেই জল পেরিয়ে কোনও ডেলিভারি সংস্থা 'প্যাকেজড' খাবার জল পৌঁছে দিতে নারাজ। বাধ্য হয়েই, রাস্তার কল থেকে ভরতে হচ্ছে খাবার জল। চরম ভোগান্তিতে দিশেহারা দক্ষিণ কলকাতার কর্নফিল রোডের বাসিন্দারা। CESC-র এক কর্মী মিটার রিডিং-এর জন্য আসলে তাঁকে ঘিরে এলাকাবাসীরা প্রতিবাদ জানান।
advertisement
4/7
দক্ষিণ কলকাতার বালিগঞ্জেও এখনও রাস্তায় জল। স্টেশন থেকে গড়িয়াহাট যাওয়ার পথে জমে জল। স্টেশন থেকে বেরিয়ে যাত্রীদের ভোগান্তি। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় জল সরানোর চেষ্টায় পুরসভা। একাধিক বেসরকারি স্কুলে আজ পরীক্ষা। জল পেরিয়েই বেসরকারি স্কুলে যাচ্ছে পড়ুয়ারা। রাসবিহারী অ্য়াভিনিউয়ে এখনও জল জমে রয়েছে তবে গতকালের তুলনায় কম। পাম অ্য়াভিনিউতে জল সরাতে তৎপর পুরসভা। ছবি: কৌশিক সেন
advertisement
5/7
রাজা রামমোহন রায় সরণিতেও জল। ২৪ ঘণ্টা পরও কেশব সেন স্ট্রিট ক্রসিংয়ে জল জমে রয়েছে।জল সরানোর চেষ্টায় পুর কর্মীরা। তবে, গতকালের তুলনায় আজ জল অনেকটা কমেছে। মঙ্গলবার সকালেও ঠনঠনিয়ায় জমে জল। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় পাম্প চালিয়ে জল সরানোর চেষ্টায় পুরসভা।গতকালের তুলনায় আজ জল অনেকটা কমেছে।
advertisement
6/7
সেন্ট্রাল এভিনিউ, এমজি রোড ক্রসিং, মেডিকেল কলেজের ৫ নম্বর গেটের উল্টো দিক, বর্ণপরিচয় মার্কেটের সামনে কিছু জায়গায় বিদ্যুতের তার পড়ে রয়েছে রাস্তায়। এক জায়গায় ছোট ইলেকট্রিক বক্স খোলা রয়েছে।
advertisement
7/7
কলকাতার আকার কিছুটা গামলার মতো। চারপাশ উঁচু। মাঝে নিচু। তাই, বৃষ্টি হলেই জল জমে। কিন্তু, মঙ্গলবার সকালে ঘুম থেকে উঠে কলকাতাবাসী যে দৃশ্য দেখলেন, তা নজিরবিহীন। গলি থেকে রাজপথ। সর্বত্রই জল থইথই। কেন এই জল-বিপর্যয় ? কেন এই ভাবে ভাসল মহানগরী ? কেন জল নামতে সময় লেগে গেল ? কলকাতার জমা জল গঙ্গায় গিয়ে পড়ে ৷ গঙ্গায় রয়েছে লকগেট। এই লকগেট খোলা থাকলে জমা জল গিয়ে পড়ে গঙ্গায়। জোয়ারের সময় গঙ্গার জলস্তর বেড়ে যায় বলে লকগেট বন্ধ রাখা হয়। যাতে জোয়ারের জল কলকাতাকে ভাসিয়ে না দেয়। সোমবার রাতে জোয়ারের সময় গঙ্গার জলস্তর স্বাভাবিকের থেকে ১৮ ফুট বেশি ছিল। তাই সোমবার রাত ১২টা থেকে ভোর ৪টে পর্যন্ত বন্ধ ছিল লকগেট। এই সময়েই রেকর্ড বৃষ্টি হয় কলকাতায়।