এসএসসি নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য দিলীপ ঘোষের..., হাজার হাজার চাকরিপ্রার্থীর আশায় ঢাললেন জল! একী বললেন?
- Published by:Sanjukta Sarkar
- Reported by:Susmita Mondal
Last Updated:
Dilip Ghosh: হাজার হাজার চাকরিপ্রার্থীর মনে যখন আশার আলো, ঠিক তখনই সেই আশার উপরে জল ঢেলে দিলেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
advertisement
1/7

৯ বছর পর অবশেষে রাজ্যে অনুষ্ঠিত হল এসএসসির নিয়োগ পরীক্ষা। গতকাল, রবিবার ৭ সেপ্টেম্বর নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের প্রথম দফার পরীক্ষা নির্বিঘ্নেই সম্পন্ন হয়েছে। আগামী রবিবার অর্থাৎ ১৪ সেপ্টেম্বর রয়েছে আরও এক দফার পরীক্ষা। দীর্ঘদিন ধরে এই পরীক্ষার জন্য অপেক্ষা করা হাজার হাজার চাকরিপ্রার্থীর মনে যখন আশার আলো, ঠিক তখনই সেই আশার উপরে জল ঢেলে দিলেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
advertisement
2/7
দিলীপ ঘোষ বলেন, "এই সরকার আসার পর পরীক্ষা করে না, যদি বা পরীক্ষা হয়, তার রেজাল্ট হয় না। পাশ করে গেলে চাকরি হয় না। পাশ করলেও তাঁদের ধর্নায় বসতে হয়। আর যদি চাকরি পেয়েও যায়, ডিএ পাবে না।"
advertisement
3/7
বিজেপি নেতার এই মন্তব্যের পর প্রশ্ন উঠছে, তবে কি এবারের পরীক্ষাতেও স্বচ্ছ নিয়োগ নিয়ে আশঙ্কা রয়েছে? যদিও প্রথম দফার পরীক্ষায় অংশ নেওয়া বহু পরীক্ষার্থীই জানিয়েছেন, প্রশ্নপত্র বেশ সহজ ছিল। এতদিনের অপেক্ষার পর পরীক্ষা নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হওয়ায় তাঁরা স্বস্তিও পেয়েছেন।
advertisement
4/7
এবার দুর্নীতির সুযোগ কম, কারণ পরীক্ষার্থীরা এবার প্রশ্নপত্রের কপি এবং ওএমআর শিটের কার্বন কপি বাড়ি নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। তবুও চাকরি হারানোর আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন চাকরিহারা 'যোগ্য' শিক্ষকরা।
advertisement
5/7
এ প্রসঙ্গে রাজ্যের শিক্ষাব্যবস্থা নিয়েও আক্রমণ শানিয়েছেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর অভিযোগ, রাজ্যে বাংলা মাধ্যমে পড়াশোনা করলে চাকরি পাওয়া যায় না, যার কারণে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের সংখ্যা বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে ভিন রাজ্য থেকে হিন্দিভাষী পরীক্ষার্থীরাও এসএসসিতে বসছেন বলে দাবি করেন তিনি।
advertisement
6/7
এছাড়া, এক বছরে তিনবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উত্তরবঙ্গে সফর নিয়েও কটাক্ষ ছুড়ে দেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর দাবি, "তৃণমূলে আর কোনও নেতা নেই। যা করার ওঁকেই করতে হবে। এত বদনাম হয়ে গিয়েছেন যে এখন বুঝে গিয়েছেন প্রশাসন চালিয়ে ভোট পাওয়া যাবে না।"
advertisement
7/7
বিজেপির প্রবীণ নেতার মতে, "মুখ্যমন্ত্রী দলে নতুন লোক টানার জন্য প্রলোভন দেখাচ্ছেন এবং বিধানসভা নির্বাচনের আগে এক 'বোঝাপড়া'র কাজ করছেন।"