২০২৬ সালের ভোটের পর বাংলার উপমুখ্যমন্ত্রী কে হবেন? দিলীপ ঘোষ যা দাবি করলেন, শুনে চমকে উঠবেন
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
- Reported by:Susmita Mondal
Last Updated:
হুমায়ুন কবির অন্য রাজনৈতিক দল তৈরি করছেন ঘোষণার বিষয়ে দিলীপ সাফ বলেন, ''ওকে কেউ কোনও দিন ধরে রাখতে পারেনি। পশ্চিমবঙ্গে যত দল, সব করা হয়ে গিয়েছে।''
advertisement
1/6

কলকাতা: রাজ্য সভাপতির পদে নেই। দলের বড় কোনও অনুষ্ঠানে আজকাল আর ডাক পাচ্ছেন না রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তবুও তিনি রয়েছেন তাঁর নিজের মতো করে। খড়গপুরে জমিয়ে কর্মীসভাও করেছেন। এরই মধ্যে এবার বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন দিলীপ ঘোষ।
advertisement
2/6
হুমায়ুন কবির অন্য রাজনৈতিক দল তৈরি করছেন ঘোষণার বিষয়ে দিলীপ সাফ বলেন, ''ওকে কেউ কোনও দিন ধরে রাখতে পারেনি। পশ্চিমবঙ্গে যত দল, সব করা হয়ে গিয়েছে, তাই নতুন দল করার দরকার। এটা শুধু ওর ইচ্ছা নয়, তৃণমূলও চাইত। এদিকে পশ্চিমবঙ্গের পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে, ২০২৬-এর নির্বাচনে যদি কোনও মুসলিম উপমুখ্যমন্ত্রী হয় তাহলে, অবাক হওয়ার কিছু নেই।''
advertisement
3/6
দিলীপের আরও সংযোজন, ''আইএসএস বা নতুন কোনও দলের যে কথা উঠছে, ১০০ টা মুসলিম সিট জেতার মতো পরিস্থিতি আছে। নতুন দল হবে মুসলিমদের, তারা দাবি করবে উপমুখ্যমন্ত্রী চাই তাদের। পরের বার বলবে যে মুখ্যমন্ত্রী করবে মুসলিমকে, তাকে আমরা সাপোর্ট করব। যোজনাবদ্ধভাবে এগোচ্ছে ওরা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সব জানে।''
advertisement
4/6
এদিকে, বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির মতো এবার তামিলনাড়ুতেও বাঙালি পরিযায়ী শ্রমিকদের হেনস্থার অভিযোগ উঠেছে। সেই প্রসঙ্গেও দিলীপ ঘোষ বলেন, ''মুর্শিদাবাদের নাম করে যারা যাচ্ছে, তারা বেশিরভাগ বাংলাদেশি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশি আর বাঙালি বা বাংলাভাষি গুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। উনি বাঁচানোর চেষ্টা করছে অনুপ্রবেশকারী মুসলমানদের।''
advertisement
5/6
দিলীপের দাবি, ''আমরা ডিমান্ড করব বিহারে যেভাবে ভোটার লিস্ট সংশোধন হচ্ছে, বাংলাতেও নির্বাচনের আগে সেটাই করা উচিত। না হলে পশ্চিমবঙ্গে ফেয়ার ইলেকশন তো হবেই না।''
advertisement
6/6
নির্বাচন কমিশনের প্রপোজাল ফেয়ার ইলেকশন নিয়ে দিলীপ ঘোষের মন্তব্য, ''এসব কার্ড পয়সা দিলেই পাওয়া যায়। বাড়ির কুকুরেরও আধার কার্ড করা সম্ভব।। এসব পরিচয় পত্র হিসেবে ধরা হচ্ছে না। পশ্চিমবঙ্গে রাস্তায় বস্তা বস্তা ভোটার কার্ড ও আধার কার্ড পাওয়া গেছে। যে ১০ বছর আগে বাংলাদেশ থেকে এসেছে আর যে এখানে রয়েছে আজীবন, সেই দুজন এক হতে পারে কি? বাংলাদেশে ভোটার লিস্টে নাম রয়েছে অথচ এখানেও আছে এমনও দেখা গিয়েছে। আলাদা করা দরকার এদের। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশি ভুয়ো ভোটারদের সামনে দাঁড়াচ্ছে।''