CBI-RG Kar Case: কে ফাঁসাচ্ছে? আরজি কর কাণ্ডে বিস্ফোরক মন্তব্য সঞ্জয় রায়ের! হঠাৎ যা করল, চমকে গেল সকলে
- Reported by:Amit Sarkar
- news18 bangla
- Published by:Suman Biswas
Last Updated:
CBI-RG Kar Case: সোমবার দুপুরেই শিয়ালদহ আদালতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল আরজি করে চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের মামলায় অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়কে।
advertisement
1/8

কলকাতার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় চার্জ গঠন হল আদালতে। সোমবার শিয়ালদহ আদালতের রুদ্ধদ্বার কক্ষে অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়ের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন হয়। এদিন আদালত থেকে জেলে ফেরার সময় প্রিজন ভ্যান থেকে চিৎকার করে সঞ্জয় বলেন, আমি খুন ও রেপ করিনি। আমাকে ফাঁসানো হচ্ছে।
advertisement
2/8
সোমবার দুপুরেই শিয়ালদহ আদালতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল আরজি করে চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের মামলায় অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়কে। চারদিকে ছিল নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ঘেরাটোপ। তার মাঝেই প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগার থেকে শিয়ালদহ আদালতে নিয়ে আসা হয় ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারকে। চার্জ গঠনের পর তাঁকে যখন ফের সংশোধনাগারে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, সেই সময় প্রিজ়ন ভ্যানের ভিতর থেকে চিৎকার করতে থাকেন তিনি।
advertisement
3/8
সঞ্জয় রায়কে বলতে শোনা যায়, ''আমি এত দিন চুপচাপ ছিলাম। আমি কিন্তু রেপ অ্যান্ড মার্ডার করিনি। আমার কথা শুনছে না। সরকারই আমাকে ফাঁসাচ্ছে। আমি এত দিন চুপচাপ ছিলাম। আমায় সব জায়গায় ভয় দেখাচ্ছে যে, তুমি কিছু বলবে না। আমার ডিপার্টমেন্টও আমায় ভয় দেখিয়েছে। আমি কিন্তু নির্দোষ।''
advertisement
4/8
আরজি কর খুনও ধর্ষণ মামলায় সোমবার শিয়ালদহ আদালতে সঞ্জয় রায়ের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে খুন ও ধর্ষণের ধারা প্রয়োগ করেছে সিবিআই। এদিন আদালতের তরফে জানানো হয়েছে, ১১ নভেম্বর থেকে শিয়ালদা আদালতের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রটের এজলাসে রোজ শুনানি হবে।
advertisement
5/8
গত ৯ অগাস্ট গভীর রাতে কলকাতা পুলিশের চতুর্থ ব্যাটালিয়ানের ব্যারাক থেকে সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়কে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশ। কলকাতা পুলিশের ওয়েলফেয়ার শাখার সিভিক ভলান্টিয়ার ছিলেন তিনি।
advertisement
6/8
তবে, সোমবার আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের বিরুদ্ধেও ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করেছেন সিবিআইয়ের আইনজীবী।
advertisement
7/8
তিনি বলেন, ''আমরা ডিজিটাল প্রমাণের উপর তদন্ত করছি। সন্দীপ ঘোষ এবং অভিজিৎ মণ্ডলের মধ্যে ৯ অগাস্ট ঘটনার দিন তাদের মধ্যে যোগাযোগ পাওয়া গিয়েছে। ওই দিন সন্দীপ ফোন করেছিলেন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে। তারপরেও এফআইআর করতে দেরি করা হয়েছে।''
advertisement
8/8
সিবিআইয়ের আইনজীবীর সংযোজন, ''এই মুহূর্তে দেখা হচ্ছে এদের ষড়যন্ত্র ও প্ররোচনায় ঘটনা ঘটেছে কিনা, অর্থাৎ এই দুই অভিযুক্তর যোগসূত্র তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। আর কারা রয়েছে এই ষড়যন্ত্র ও প্ররোচনায়, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।''