High Court On Firecrackers: কালীপুজোয় বাজিতে নিষেধাজ্ঞা? জনস্বার্থ মামলার রায়ই ঠিক করবে ভবিষ্যত! উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা...
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
High Court On Firecrackers: আগামী ২৯ অক্টোবর হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে বাজি সংক্রান্ত নতুন মামলার শুনানি।
advertisement
1/6

গত বছরের মতো চলতি বছরেও বাজি নিষিদ্ধ চেয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছে হাইকোর্টে। মামলায় দাবি করা হয়েছে কোভিডের ঊর্ধ্বমুখী গ্রাফে বন্ধ হোক সব ধরণের বাজি পোড়ানো। মামলাকারী রোশনি আলি'র আর্জি বাজির ধোঁয়া থেকে করোনারুগীর শ্বাসকষ্ট বাড়ে যা কোভিড পরিস্থিতি আরও ঘোরালো করতে পারে আগামী দিনে।
advertisement
2/6
কালীপুজোর ঠিক একদিন আগে আগামী ২৯ অক্টোবর হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে বাজি সংক্রান্ত নতুন মামলার শুনানি। মামলায় কী রায় দেয় আদালত সেদিকে তাকিয়ে রাজ্যবাসী।
advertisement
3/6
প্রসঙ্গত, গত বছর প্রায় অনুরূপ আর্জিতে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়। বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চে'র নির্দেশে, সারা রাজ্যে বাজি বিক্রি ও বাজি পোড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। পুরো পরিস্থিতি দেখভালের ক্ষমতা দেওয়া হয় পুলিশ প্রশাসনকে। ইতিমধ্যেই সুপ্রিমকোর্ট বাজিতে বিষাক্ত রাসায়নিক ব্যবহার করা যাবে না বলে আদেশনামা জারি করেছে। নতুন মামলায় কী হয় তার দিকেই আপাতত তাকিয়ে বাজি বিক্রেতারা।
advertisement
4/6
ইতিমধ্যেই সুপ্রিমকোর্ট বাজিতে বিষাক্ত রাসায়নিক ব্যবহার করা যাবে না বলে আদেশনামা জারি করেছে। নতুন মামলায় কী হয় তার দিকেই আপাতত তাকিয়ে বাজি বিক্রেতারা।
advertisement
5/6
অন্যদিকে বাজিবাজার ক্রমশ অনিশ্চিত হয়ে পড়ছে। আর মাত্র ক'দিন বাকি কালীপুজোর। করোনা পরিস্থিতিতে বাজি বাজার বসলেও অর্থনৈতিকভাবে তা লাভজনক হবে না। এমনটাই মনে করছেন বাজি ব্যবসায়ীরা। আতশবাজি উন্নয়ন সমিতির পক্ষ থেকে সিঁথিতে বাজি বাজার করা হবে বলে দাবি করা হলেও সরকারি কোনও বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়নি। তাই টালা থেকে বড়বাজার বাজি ব্যবসায়ীরা এবছরও সেভাবে আশার আলো দেখছেন না।
advertisement
6/6
উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই অনির্দিষ্টকালের জন্য ময়দানের বাজি বাজার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কারণ বাজি বিক্রি করে মুনাফা করা যাচ্ছে না। ২০২০ সালেও বলা হয়েছিল, বাজিও ফাটানো যাবে না কালীপুজোয়। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ ছিল কোনও বাজি বিক্রিও করা যাবে না। রাজ্যজুড়ে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল বাজি। এবারও সেই নির্দেশই বহাল থাকে কি না সেটাই দেখার।